বাংলারজমিন
টেকনাফ ও যশোরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৩
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
১৫ মে ২০১৯, বুধবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এবার দুই রোহিঙ্গা মানবপাচারকারী নিহত হয়েছেন। গতকাল ভোর রাতে বঙ্গোপসাগর লাগোয়া শামলাপুর মেরিনড্রাইভ এলাকায় বন্দুকযুদ্ধে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। নিহত রোহিঙ্গারা হলেন শামলাপুর ২৩নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আব্দুর রহিমের ছেলে আজিম উল্লাহ (২০) ও উখিয়ার জামতলী ১৫নং রোহিঙ্গা কাম্পের মৃত রহিম আলীর ছেলে আব্দুস সালাম (৫২)। প্রাথমিকভাবে নিহত দু’জনই মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য বলে জানা গেছে। তাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- এএসআই জহিরুল ইসলাম, কনস্টেবল মোবারক হোসেন, খাইরুল ও মানিক মিয়া। টেকনাফ থানার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ জানিয়েছেন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কতিপয় দালাল রোহিঙ্গাদের পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করছে। এ সময় টেকনাফ থানা পুলিশের একটি দল তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা পুলিশের ওপর গুলিবর্ষণ করতে থাকে। একপর্যায়ে আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়ে। কিছুক্ষণ পরে আক্রমণকারীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে দুই জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ও দুইটি আগ্নেয়াস্ত্র এবং গোলাবারুদ উদ্ধার করেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে যাচাই-বাছাই করে গুলিবিদ্ধ দুইজনকে চিহ্নিত করা হয়। তারা রোহিঙ্গা, দীর্ঘদিন ধরে মানব পাচারে জড়িত রয়েছে বলেও ওসি জানান।
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে: যশোরে দু’দল ডাকাতের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ব্যক্তির পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। একইসাথে তার ১১ সহযোগীকে আটক করা হয়েছে। নিহত ডাকাত আবুল কাশেম মণিরামপুর উপজেলার শোলাপুর গ্রামের কলিমউদ্দিনের ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায় পুলিশ। যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সালাউদ্দিন শিকদার জানান, গত রাত আড়াইটার দিকে যশোর-মাগুরা সড়কের নোঙরপুর মাজার এলাকায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি করছিল একদল ডাকাত। খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশ পাল্টা গুলি ছুড়লে ডাকাত দল পিছু হটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে আবুল কাশেমকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে আনলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শ্যুটার গান, তিন রাউন্ড গুলি ও তিনটি হাঁসুয়া উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, ভোর রাত থেকেই পুলিশের একাধিক টিম কাশেমের সহযোগীদের ধরতে অভিযান শুরু করে। এরপর দুপুর ১২টার মধ্যে যশোরের বিভিন্ন স্থান থেকে ১১ ডাকাতকে আটক করে পুলিশ। তারা যশোর, খুলনা ও সাতক্ষীরা এলাকার বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে তারা যশোরের বিভিন্নস্থানে ডাকাতি করে আসছিল। নিহত ডাকাত আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র ও মাদক আইনে তিনটি মামলা রয়েছে। এছাড়া আটক ১১ ডাকাতের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। আটক অপর ১১ ডাকাত হলো, শাহিনুর, শহিদুল, ধনি রাম দাস, আসলাম বিশ্বাস, আলম হোসেন, সাইফুল, মিজানুর, আজিবর, বাবর আলী ও ওহিদুজ্জামান ।
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে: যশোরে দু’দল ডাকাতের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ব্যক্তির পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। একইসাথে তার ১১ সহযোগীকে আটক করা হয়েছে। নিহত ডাকাত আবুল কাশেম মণিরামপুর উপজেলার শোলাপুর গ্রামের কলিমউদ্দিনের ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানায় পুলিশ। যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সালাউদ্দিন শিকদার জানান, গত রাত আড়াইটার দিকে যশোর-মাগুরা সড়কের নোঙরপুর মাজার এলাকায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি করছিল একদল ডাকাত। খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশ পাল্টা গুলি ছুড়লে ডাকাত দল পিছু হটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে আবুল কাশেমকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে আনলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শ্যুটার গান, তিন রাউন্ড গুলি ও তিনটি হাঁসুয়া উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, ভোর রাত থেকেই পুলিশের একাধিক টিম কাশেমের সহযোগীদের ধরতে অভিযান শুরু করে। এরপর দুপুর ১২টার মধ্যে যশোরের বিভিন্ন স্থান থেকে ১১ ডাকাতকে আটক করে পুলিশ। তারা যশোর, খুলনা ও সাতক্ষীরা এলাকার বাসিন্দা। দীর্ঘদিন ধরে তারা যশোরের বিভিন্নস্থানে ডাকাতি করে আসছিল। নিহত ডাকাত আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র ও মাদক আইনে তিনটি মামলা রয়েছে। এছাড়া আটক ১১ ডাকাতের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। আটক অপর ১১ ডাকাত হলো, শাহিনুর, শহিদুল, ধনি রাম দাস, আসলাম বিশ্বাস, আলম হোসেন, সাইফুল, মিজানুর, আজিবর, বাবর আলী ও ওহিদুজ্জামান ।