বিশ্বজমিন
অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো নিয়ে উদ্বেগ ১৩ সংস্থার
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
উইকিলিকসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ১৩ আন্তর্জাতিক সংস্থা। সংস্থাগুলো সিভিল লিবার্টিজ অর্গানাইজেশনগুলোর নেটওয়ার্ক (আইএনসিএলও)-এর সদস্য। এক বিবৃতিতে সোমবার তারা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে আটক ও যুক্তরাষ্ট্রে প্রেরণের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, এমনটা করা হলে মানবাধিকার ক্ষুণè হবে ও অ্যাসাঞ্জ নিপীড়নের শিকার হবেন। একইসঙ্গে তারা যুক্তরাষ্ট্রের মামলাকে মৌলিক সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে বলে অভিহিত করে।
২০১২ সাল থেকে লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয়ে ছিলেন অ্যাসাঞ্জ। তবে গত ১১ এপ্রিল তার আশ্রয় বাতিল করা হলে তাকে গ্রেপ্তার করে লন্ডন পুলিশ। যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই এই গ্রেপ্তার বলে জানানো হয়। এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আইএনসিএলওভুক্ত সংস্থাগুলো বলে, আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও শুনানি ছাড়াই অ্যাসাঞ্জের আশ্রয় বাতিল করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাকে গ্রেপ্তার মানবাধিকার প্রশ্নে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তাকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর মানে হবে অমানবিকতা ও নিষ্ঠুরতা।
যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গুলো হচ্ছে প্রতারণা ও ক¤িপউটার জালিয়াতি। সংস্থাগুলোর দাবি এর মাধ্যমে সাংবাদিকতার মৌলিক দিক যেমন সূত্রের পরিচয় গোপন, সাংবাদিকের নিরাপত্তা ও তথ্য প্রকাশের মত বিষয়গুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
২০১২ সাল থেকে লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয়ে ছিলেন অ্যাসাঞ্জ। তবে গত ১১ এপ্রিল তার আশ্রয় বাতিল করা হলে তাকে গ্রেপ্তার করে লন্ডন পুলিশ। যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই এই গ্রেপ্তার বলে জানানো হয়। এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আইএনসিএলওভুক্ত সংস্থাগুলো বলে, আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও শুনানি ছাড়াই অ্যাসাঞ্জের আশ্রয় বাতিল করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাকে গ্রেপ্তার মানবাধিকার প্রশ্নে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তাকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর মানে হবে অমানবিকতা ও নিষ্ঠুরতা।
যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গুলো হচ্ছে প্রতারণা ও ক¤িপউটার জালিয়াতি। সংস্থাগুলোর দাবি এর মাধ্যমে সাংবাদিকতার মৌলিক দিক যেমন সূত্রের পরিচয় গোপন, সাংবাদিকের নিরাপত্তা ও তথ্য প্রকাশের মত বিষয়গুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক।