বাংলারজমিন
মেঘনার বুকে মিনি কক্সবাজার
মোরশেদ আলম, চাঁদপুর থেকে
২০১৯-০৪-১৬
দেশের প্রথম ব্র্যান্ডিং জেলা চাঁদপুর। এই জেলাটি ইলিশের বাড়ি নামেও খ্যাত। চাঁদপুরের সবক’টি বিনোদন কেন্দ্রের চেয়ে ভ্রমণপিপাসুদের সবচেয়ে বেশি প্রিয় চাঁদপুর শহরের ত্রি-নদীর মোহনা। সেই সঙ্গে শুষ্ক মৌসুমে যুক্ত হয় মেঘনার বুকে জেগে ওঠা বালুর চর। চাঁদপুরে ত্রি-নদীর মোহনা থেকে ট্রলারযোগে প্রায় ১০ মিনিটের পথ নতুন জেগে উঠা এমন একটি চর এখন চাঁদপুরবাসীর কাছে মিনি কক্সবাজার নামে পরিচিতি লাভ করছে।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার মোহনায় অনেক বছর আগেই জেগে উঠেছে এই বালুর চর। এই চরটি গত বছর থেকে ভ্রমণপিপাসুদের দৃষ্টিতে পড়ে এবং ভ্রমণপিপাসুদের মনে মিনি কক্সবাজার হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। এখানে মিলছে সমুদ্র সৈকতের মতোই অনুভূতি। তাই বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন ছুটে আসছে পর্যটকরা। পুরো নদীর তীর ও তার আশেপাশের এলাকা সমুদ্র সৈকতের মতো করে সাজানো। এখানে সকালবেলাটা খুব ভালো কাটে, দুপুরটা কিছু মন্দ হলেও তবে বিকালবেলা অনেক বেশি জমজমাট। সোনা রোদের গোধূলিবেলার তো কোনো তুলনাই চলে না। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের আদলে চাঁদপুরের মিনি কক্সবাজার রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে বেসরকারিভাবে কয়েকজন তরুণের প্রচেষ্টায় ‘স্বপ্ন ট্যুরিজম’-এর উদ্যোগে ১০টি বিচ চেয়ার বসানো হয়েছে। বাংলাদেশের দুটি বিখ্যাত নদী পদ্মা এবং মেঘনার মোহনায় জেগে ওঠা এই বালুর চরে ফুটবল খেলা সত্যি একটু ভিন্ন রকম আনন্দ, ভিন্ন রকম ভালোলাগা। সব মিলিয়ে এমন একটি বিনোদন কেন্দ্রকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের দাবি। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ লেখনীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসনের কাছে এ দাবি জানিয়েছেন। মিনি কক্সবাজারের উদ্যোক্তা হাসান জানান, ৬ জন বন্ধু মিলে তারা এই জেগে উঠা চরকে পর্যটকদের কথা ভেবে মিনি কক্সবাজারে রূপ দিতে চেষ্টা করছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা, পিপিএ, জানান, পর্যটকদের মাঝে জেগে উঠা বালু চর ইতিমধ্যে মিনি কক্সবাজার হিসেব পরিচিতি লাভ করেছে। প্রশাসন বালু চরকে নিয়ে অনেক কিছুই ভাবছে। প্রথমত বালু চরটি কীভাবে পর্যটকদের মাঝে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। পাশাপাশি নিরাপত্তার কথা এসে যায়। নিরাপত্তা ও সৌন্দর্য বর্ধন কীভাবে করা যায় সেটা আমাদের লক্ষ্য। স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা ও পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা রাখা। পুরো বালু চরটি পর্যটকদের জন্য পূর্ণাঙ্গ পর্যটক স্থান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করছি। প্রশাসন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে কিছু জটিলতা রয়েছে তা কাটিয়ে অচিরেই ইলিশের বাড়ি চাঁদপুরে বালু চরকে মিনি কক্সবাজার হিসেবে গড়ে তুলবো।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার মোহনায় অনেক বছর আগেই জেগে উঠেছে এই বালুর চর। এই চরটি গত বছর থেকে ভ্রমণপিপাসুদের দৃষ্টিতে পড়ে এবং ভ্রমণপিপাসুদের মনে মিনি কক্সবাজার হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। এখানে মিলছে সমুদ্র সৈকতের মতোই অনুভূতি। তাই বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন ছুটে আসছে পর্যটকরা। পুরো নদীর তীর ও তার আশেপাশের এলাকা সমুদ্র সৈকতের মতো করে সাজানো। এখানে সকালবেলাটা খুব ভালো কাটে, দুপুরটা কিছু মন্দ হলেও তবে বিকালবেলা অনেক বেশি জমজমাট। সোনা রোদের গোধূলিবেলার তো কোনো তুলনাই চলে না। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের আদলে চাঁদপুরের মিনি কক্সবাজার রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে বেসরকারিভাবে কয়েকজন তরুণের প্রচেষ্টায় ‘স্বপ্ন ট্যুরিজম’-এর উদ্যোগে ১০টি বিচ চেয়ার বসানো হয়েছে। বাংলাদেশের দুটি বিখ্যাত নদী পদ্মা এবং মেঘনার মোহনায় জেগে ওঠা এই বালুর চরে ফুটবল খেলা সত্যি একটু ভিন্ন রকম আনন্দ, ভিন্ন রকম ভালোলাগা। সব মিলিয়ে এমন একটি বিনোদন কেন্দ্রকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের দাবি। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ লেখনীর মাধ্যমে জেলা প্রশাসনের কাছে এ দাবি জানিয়েছেন। মিনি কক্সবাজারের উদ্যোক্তা হাসান জানান, ৬ জন বন্ধু মিলে তারা এই জেগে উঠা চরকে পর্যটকদের কথা ভেবে মিনি কক্সবাজারে রূপ দিতে চেষ্টা করছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা, পিপিএ, জানান, পর্যটকদের মাঝে জেগে উঠা বালু চর ইতিমধ্যে মিনি কক্সবাজার হিসেব পরিচিতি লাভ করেছে। প্রশাসন বালু চরকে নিয়ে অনেক কিছুই ভাবছে। প্রথমত বালু চরটি কীভাবে পর্যটকদের মাঝে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। পাশাপাশি নিরাপত্তার কথা এসে যায়। নিরাপত্তা ও সৌন্দর্য বর্ধন কীভাবে করা যায় সেটা আমাদের লক্ষ্য। স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা ও পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা রাখা। পুরো বালু চরটি পর্যটকদের জন্য পূর্ণাঙ্গ পর্যটক স্থান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করছি। প্রশাসন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে কিছু জটিলতা রয়েছে তা কাটিয়ে অচিরেই ইলিশের বাড়ি চাঁদপুরে বালু চরকে মিনি কক্সবাজার হিসেবে গড়ে তুলবো।