দেশ বিদেশ
এইচএসসি: ১লা এপ্রিল থেকে ৬ই মে পর্যন্ত কোচিং সেন্টার বন্ধ
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ মার্চ ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর দিন তথা ১লা এপ্রিল থেকে ৬ই মে পর্যন্ত দেশের সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গতকাল সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই নির্দেশনার কথা জানান। সারা দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১লা এপ্রিল। এবার, এ পরীক্ষায় অংশ নেবে ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ জন শিক্ষার্থী।
নির্দেশনার কারণ ব্যাখ্যা করে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, দেশে নানান রকম কোচিং সেন্টার রয়েছে। শুধুমাত্র যে পরীক্ষা হচ্ছে সে পরীক্ষার কোচিং বন্ধ থাকলে চলত। কিন্তু আমাদের এখানে একই জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন রকমের কোচিং হয়, যখন নিষেধ করা হয় তখনও কিছু অসাধু ব্যক্তি নানাভাবে ওই নিষেধাজ্ঞাকে এড়িয়ে অসাধু উপায় অবলম্বন করেন এবং কোচিং সেন্টার খোলা রাখার বিভিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান। সে কারণে আমরা বাধ্য হয়েই সকল ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখছি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার সময় সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা হলে অন্য স্তরের শিক্ষার্থীদের যে অসুবিধা হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন। যারা এইচএসসি পর্যায়ের নন, তাদের হয়ত সাময়িক অসুবিধা হবে, সে ব্যাপারে আমরা সম্পূর্ণ সচেতন। কিন্তু আরো ভালো ব্যবস্থা গ্রহণ পারছি না বলেই বাধ্য হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চিন্তাভাবনা করে ভবিষ্যতে ‘আরো ভালো কোনো ব্যবস্থা’ নেয়ার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, যাতে এক পরীক্ষার সময় কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকলে অন্য স্তরের শিক্ষার্থীদের ক্ষতি না হয় সে দিক বিবেচনায় নেয়া হবে।
তিনি বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান প্রধান বা শিক্ষক কোনোভাবে পাবলিক পরীক্ষায় বেআইনি কাজ করলে সে প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান প্রধান, শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং প্রয়োজনে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল করা হবে। যদি কোনো মোবাইল নম্বরে একাধিকবার একই অঙ্কের টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট এজেন্টকে বিষয়টি থানায় জানাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান দীপু মনি। এছাড়া পরীক্ষা চলাকালে এবং আগে-পরে পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট কাজের সময় পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্যদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে।
নির্দেশনার কারণ ব্যাখ্যা করে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, দেশে নানান রকম কোচিং সেন্টার রয়েছে। শুধুমাত্র যে পরীক্ষা হচ্ছে সে পরীক্ষার কোচিং বন্ধ থাকলে চলত। কিন্তু আমাদের এখানে একই জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন রকমের কোচিং হয়, যখন নিষেধ করা হয় তখনও কিছু অসাধু ব্যক্তি নানাভাবে ওই নিষেধাজ্ঞাকে এড়িয়ে অসাধু উপায় অবলম্বন করেন এবং কোচিং সেন্টার খোলা রাখার বিভিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যান। সে কারণে আমরা বাধ্য হয়েই সকল ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখছি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার সময় সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা হলে অন্য স্তরের শিক্ষার্থীদের যে অসুবিধা হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন। যারা এইচএসসি পর্যায়ের নন, তাদের হয়ত সাময়িক অসুবিধা হবে, সে ব্যাপারে আমরা সম্পূর্ণ সচেতন। কিন্তু আরো ভালো ব্যবস্থা গ্রহণ পারছি না বলেই বাধ্য হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চিন্তাভাবনা করে ভবিষ্যতে ‘আরো ভালো কোনো ব্যবস্থা’ নেয়ার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, যাতে এক পরীক্ষার সময় কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকলে অন্য স্তরের শিক্ষার্থীদের ক্ষতি না হয় সে দিক বিবেচনায় নেয়া হবে।
তিনি বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান প্রধান বা শিক্ষক কোনোভাবে পাবলিক পরীক্ষায় বেআইনি কাজ করলে সে প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান প্রধান, শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং প্রয়োজনে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল করা হবে। যদি কোনো মোবাইল নম্বরে একাধিকবার একই অঙ্কের টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট এজেন্টকে বিষয়টি থানায় জানাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান দীপু মনি। এছাড়া পরীক্ষা চলাকালে এবং আগে-পরে পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট কাজের সময় পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্যদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে।