শেষের পাতা
সংরক্ষিত আসনে ৪৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
স্টাফ রিপোর্টার
২০১৯-০২-১৭
একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন বৈধ হওয়া ৪৯ প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় অবধি কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম তাদের বিজয়ী ঘোষণা করেন। আজ রোববার চূড়ান্ত ঘোষণা শেষে ফল গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৪ঠা মার্চ সংরক্ষিত মহিলা আসনে ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত হলেও ৪৯টি আসনেই একক প্রার্থী থাকায় ভোট গ্রহণের দরকার পড়ছে না। সংবিধান অনুযায়ী নির্ধারিত ৫০টি সংরক্ষিত মহিলা আসনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনে আসন পাওয়ার আনুপাতির হারে এবার আওয়ামী লীগ ৪৩টি, জাতীয় পার্টি চারটি, ওয়ার্কার্স পার্টি একটি ও স্বতন্ত্র জোট একটি আসন পেয়েছেন। বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আট প্রার্থী শপথ না নেয়ায় তাদের কোটার একটি সংরক্ষিত আসনের তফসিল এখনো ঘোষণা করা হয়নি।
বেসরকারিভাবে নির্বাচিতরা হলেন, ঢাকা থেকে শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সুবর্ণা মুস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রাম থেকে খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াসিকা আয়েশা খান, কক্সবাজার থেকে কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ি থেকে বাসন্তী চাকমা, কুমিল্লা থেকে আঞ্জুম সুলতানা ও এ্যারোমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলী আজাদ), গাজীপুর থেকে শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে হোসনে আরা, নেত্রকোনা থেকে হাবিবা রহমান খান (শেফালী) ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুর থেকে শেখ এ্যানী রহমান, টাঙ্গাইল থেকে অপরাজিতা হক ও খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সুনামগঞ্জ থেকে শামীমা আক্তার খানম, মুন্সীগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন নেসা, নীলফামারী থেকে রাবেয়া আলীম, নরসিদী থেকে তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জ থেকে নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহ থেকে মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহ থেকে খালেদা খানম, বরিশাল থেকে সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালী থেকে কাজী কানিজ সুলতানা, খুলনা থেকে অ্যাডভোকেট গেণ্ডারিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম (সাকী), ফরিদপুর থেকে রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়া থেকে সৈয়দা রাশিদা বেগম, মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহী থেকে আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ থেকে ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরীয়তপুর থেকে পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ী থেকে খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুর থেকে তাহমিনা বেগম, পাবনা থেকে নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোর থেকে রত্না আহমেদ।
জাতীয় পার্টি থেকে সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিত চার সংসদ সদস্য হলেন, অধ্যাপিকা মাসুদা এম রশিদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, অধ্যক্ষ রওশন আরা মান্নান ও নাজমা আকতার। এছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টির লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র প্রর্থীদের জোটের সেলিনা ইসলামও বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। উল্লেখ্য, সংরক্ষিত মহিলা আসনে কোনো জেলা কোটা নেই। ফলে যেকোনো দল চাইলে তার কোটার প্রার্থীদের দেশের যেকোনো অঞ্চল থেকে নির্ধারণ করতে পারেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ক্ষমতার ভারসাম্যের জন্য জেলাগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে মনোনয়ন দিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৩রা ফেব্রুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষদিন ছিল ১১ই ফেব্রুয়ারি। প্রার্থিতা বাছাই ১২ই ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন ১৬ই ফেব্রুয়ারি এবং ভোট গ্রহণ ৪ঠা মার্চ।
বেসরকারিভাবে নির্বাচিতরা হলেন, ঢাকা থেকে শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সুবর্ণা মুস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রাম থেকে খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াসিকা আয়েশা খান, কক্সবাজার থেকে কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ি থেকে বাসন্তী চাকমা, কুমিল্লা থেকে আঞ্জুম সুলতানা ও এ্যারোমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলী আজাদ), গাজীপুর থেকে শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে হোসনে আরা, নেত্রকোনা থেকে হাবিবা রহমান খান (শেফালী) ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুর থেকে শেখ এ্যানী রহমান, টাঙ্গাইল থেকে অপরাজিতা হক ও খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সুনামগঞ্জ থেকে শামীমা আক্তার খানম, মুন্সীগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন নেসা, নীলফামারী থেকে রাবেয়া আলীম, নরসিদী থেকে তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জ থেকে নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহ থেকে মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহ থেকে খালেদা খানম, বরিশাল থেকে সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালী থেকে কাজী কানিজ সুলতানা, খুলনা থেকে অ্যাডভোকেট গেণ্ডারিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালী থেকে ফরিদা খানম (সাকী), ফরিদপুর থেকে রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়া থেকে সৈয়দা রাশিদা বেগম, মৌলভীবাজার থেকে সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহী থেকে আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ থেকে ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরীয়তপুর থেকে পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ী থেকে খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুর থেকে তাহমিনা বেগম, পাবনা থেকে নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোর থেকে রত্না আহমেদ।
জাতীয় পার্টি থেকে সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিত চার সংসদ সদস্য হলেন, অধ্যাপিকা মাসুদা এম রশিদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, অধ্যক্ষ রওশন আরা মান্নান ও নাজমা আকতার। এছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টির লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র প্রর্থীদের জোটের সেলিনা ইসলামও বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। উল্লেখ্য, সংরক্ষিত মহিলা আসনে কোনো জেলা কোটা নেই। ফলে যেকোনো দল চাইলে তার কোটার প্রার্থীদের দেশের যেকোনো অঞ্চল থেকে নির্ধারণ করতে পারেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ক্ষমতার ভারসাম্যের জন্য জেলাগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে মনোনয়ন দিয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ৩রা ফেব্রুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষদিন ছিল ১১ই ফেব্রুয়ারি। প্রার্থিতা বাছাই ১২ই ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন ১৬ই ফেব্রুয়ারি এবং ভোট গ্রহণ ৪ঠা মার্চ।