এক্সক্লুসিভ
চলে গেলেন সাহিত্যিক অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
কলকাতা প্রতিনিধি
২০১৯-০১-২০
নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে পাড়ি দিয়েছেন সাহিত্যিক অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল ভোর পৌনে চারটা নাগাদ তিনি কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। সম্প্রতি বাড়িতে বাথরুমে পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন। হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে ছিলেন। তার মৃত্যুতে সাহিত্য অঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। সাহিত্য একাডেমিসহ একাধিক পুরস্কারে সম্মানিত এই সাহিত্যিকের জন্ম হয়েছিল ১৯৩৪ সালে ঢাকায়। লেখাপড়ার শুরু সোনার বাংলা পানাম স্কুলে। ভারত ভাগের সময় তার পরিবার চলে এসেছিলেন ভারতে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক এবং পরবর্তী সময়ে বিএড ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। জীবন সংগ্রামে তিনি জাহাজের নাবিক থেকে শুরু করে ট্রাকের খালাসি, ফ্যাক্টরির ম্যনেজার থেকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক পর্যন্ত বহু কাজই করেছেন।
শেষ দিকে সাংবাদিকতাতেও যুক্ত হয়েছিলেন। আর এই সব বিচিত্র কাজের জগৎই উঠে এসেছে তার লেখায়। মুর্শিদাবাদে থাকাকালীন সেখানকার অবসর কাগজে প্রথম তিনি গল্প লিখেছিলেন। এরপর থেকে তিনি অসংখ্য গল্প ও উপন্যাস রচনা করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি হলো চার খণ্ডে ‘নীল কণ্ঠ পাখির খোঁজে’ উপন্যাসটি। অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সৃষ্টিগুলোর অন্যতম ‘অলৌকিক জলযান’, ‘ঈশ্বরের বাগান’, ‘মানুষের ঘরবাড়ি’, ‘পঞ্চযোগিনী’। এ ছাড়াও তিনি লিখেছেন ‘দেবী মহিমা’, ‘দ্বিতীয় পুরুষ’, ‘মানুষের হাহাকার’, ‘দুঃস্বপ্ন’, ‘উপেক্ষা’, ‘ঋতুসংহার’, ‘নগ্ন ঈশ্বর’, ‘নীল তিমি’, ‘একটি জলের রেখা’ সহ একাধিক গ্রন্থ। ছোটদের জন্যও তিনি অনেক উপন্যাস ও গল্প লিখেছেন। তিনি তার সাহিত্য কীর্তির জন্য সাহিত্য একাডেমি (২০১১), মানিক স্মৃতি পুরস্কার (১৯৫৮), বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯১), ভুয়াল্কা পুরস্কার (১৯৯৩), বঙ্কিম পুরস্কার (১৯৯৮) সহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছিলেন।
শেষ দিকে সাংবাদিকতাতেও যুক্ত হয়েছিলেন। আর এই সব বিচিত্র কাজের জগৎই উঠে এসেছে তার লেখায়। মুর্শিদাবাদে থাকাকালীন সেখানকার অবসর কাগজে প্রথম তিনি গল্প লিখেছিলেন। এরপর থেকে তিনি অসংখ্য গল্প ও উপন্যাস রচনা করেছেন। তার উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি হলো চার খণ্ডে ‘নীল কণ্ঠ পাখির খোঁজে’ উপন্যাসটি। অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সৃষ্টিগুলোর অন্যতম ‘অলৌকিক জলযান’, ‘ঈশ্বরের বাগান’, ‘মানুষের ঘরবাড়ি’, ‘পঞ্চযোগিনী’। এ ছাড়াও তিনি লিখেছেন ‘দেবী মহিমা’, ‘দ্বিতীয় পুরুষ’, ‘মানুষের হাহাকার’, ‘দুঃস্বপ্ন’, ‘উপেক্ষা’, ‘ঋতুসংহার’, ‘নগ্ন ঈশ্বর’, ‘নীল তিমি’, ‘একটি জলের রেখা’ সহ একাধিক গ্রন্থ। ছোটদের জন্যও তিনি অনেক উপন্যাস ও গল্প লিখেছেন। তিনি তার সাহিত্য কীর্তির জন্য সাহিত্য একাডেমি (২০১১), মানিক স্মৃতি পুরস্কার (১৯৫৮), বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯১), ভুয়াল্কা পুরস্কার (১৯৯৩), বঙ্কিম পুরস্কার (১৯৯৮) সহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছিলেন।