বাংলারজমিন
দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধার কাজ সমাপ্ত
ট্রলার ডুবিতে নিখোঁজ ২০ শ্রমিকের সন্ধান মিলেনি
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে
১৮ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জের চরঝাঁপটার মেঘনা নদীতে তেলবাহী জাহাজের ধাক্কায় মাটিভর্তি ট্রলার ডুবিতে নিখোঁজ ২০ শ্রমিকের সন্ধান তিনদিনেও মিলেনি। এখন পর্যন্ত ডুবে যাওয়া ট্রলারটি শনাক্ত করা যায়নি। এদিকে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মেঘনা নদীতে দ্বিতীয় দিনের উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে আবার উদ্ধার অভিযান শুরু হবে বলে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আহাম্মেদ জানিয়েছেন। ওদিকে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধারকারী জাহাজ ‘প্রত্যয়’ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, সোমবার কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে ট্রলারে মাটি তুলে ৩৪ জন শ্রমিক নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলী নিয়ে যাচ্ছিল। ট্রলারটি সোমবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে মুন্সীগঞ্জের চরঝাঁপটার মেঘনা নদীতে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি তেলবাহী জাহাজ ট্রলারে ধাক্কা দিয়ে চাঁদপুরের দিকে চলে যায়। এতে ট্রলারটি ডুবে যায়। ট্রলারে থাকা শ্রমিকদের মধ্যে ১৪ জন সাঁতরে প্রাণে বাঁচলেও ট্রলারটির কেবিনের ভেতরে ঘুমন্ত ২০ শ্রমিকের ভাগ্যে কি হয়েছে এখনও জানা যায়নি। নিখোঁজ শ্রমিকদের অধিকাংশেরই বাড়ি পাবনা জেলায়। এদিকে, ঘটনা সোমবার দিবাগত রাতের হলেও ট্রলার ডুবির ঘটনাটি স্থানীয় প্রশাসনের নজরে আসে বুধবার। বৃহস্পতিবার মেঘনা নদীতে বিআইডব্লিউটিএ, ফায়ার সার্ভিস, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধার অভিযান চালায়। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আহাম্মেদ জানান, ট্রলারটি শনাক্ত না হওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে। নিখোঁজ শ্রমিকদের খোঁজ মিলেনি। মেঘনা নদীর আশপাশের সব নৌ-পুলিশ ও ফাঁড়িগুলোকে মেসেজ পাঠানো হয়েছে। নদীতে কোনো মরদেহ ও ট্রলারের খোঁজ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, সোমবার কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে ট্রলারে মাটি তুলে ৩৪ জন শ্রমিক নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলী নিয়ে যাচ্ছিল। ট্রলারটি সোমবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে মুন্সীগঞ্জের চরঝাঁপটার মেঘনা নদীতে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি তেলবাহী জাহাজ ট্রলারে ধাক্কা দিয়ে চাঁদপুরের দিকে চলে যায়। এতে ট্রলারটি ডুবে যায়। ট্রলারে থাকা শ্রমিকদের মধ্যে ১৪ জন সাঁতরে প্রাণে বাঁচলেও ট্রলারটির কেবিনের ভেতরে ঘুমন্ত ২০ শ্রমিকের ভাগ্যে কি হয়েছে এখনও জানা যায়নি। নিখোঁজ শ্রমিকদের অধিকাংশেরই বাড়ি পাবনা জেলায়। এদিকে, ঘটনা সোমবার দিবাগত রাতের হলেও ট্রলার ডুবির ঘটনাটি স্থানীয় প্রশাসনের নজরে আসে বুধবার। বৃহস্পতিবার মেঘনা নদীতে বিআইডব্লিউটিএ, ফায়ার সার্ভিস, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধার অভিযান চালায়। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আহাম্মেদ জানান, ট্রলারটি শনাক্ত না হওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে। নিখোঁজ শ্রমিকদের খোঁজ মিলেনি। মেঘনা নদীর আশপাশের সব নৌ-পুলিশ ও ফাঁড়িগুলোকে মেসেজ পাঠানো হয়েছে। নদীতে কোনো মরদেহ ও ট্রলারের খোঁজ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে বলা হয়েছে।