খেলা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাছাইপর্বে খেলতে হবে বাংলাদেশকে
স্পোর্টস ডেস্ক
২০১৯-০১-০২
অস্ট্রেলিয়ায় হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এ আসরে আইসিসির নতুন ফরম্যাট অনুযায়ী মূলপর্ব অনুষ্ঠিত হবে ১২ দল নিয়ে। যেখানে সরাসরি খেলার সুযোগ পাবে র্যাংকিংয়ের শীর্ষ ৮ দল। বর্তমান টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ে ১০ নম্বরে থাকায় কপাল পুড়েছে টাইগারদের। ২০২০ সালের টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলতে পারবে না বাংলাদেশ। নয় নম্বরে থাকা শ্রীলঙ্কাকে বাংলাদেশের সঙ্গে খেলতে হবে বাছাইপর্ব। তবে এতে অবশ্য দায়টা নিজেদেরই। কেননা, আইসিসির বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ঠিক ততোটা উন্নতি করতে পারেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইসিসি ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলতে যাওয়া শীর্ষ আট দলের নাম ঘোষণা করেছে। পাকিস্তান, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট উইন্ডিজ ও আফগানিস্তান সরাসরি মূল পর্বে খেলবে। তবে র্যাংকিংয়ের নবম স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কা ও দশম স্থানে থাকা বাংলাদেশ সহযোগী ৬টি দেশের সঙ্গে গ্রুপ পর্বে অংশ নেবে। সেখান থেকে চারটি দল মূলপর্বে খেলার সুযোগ পাবে। যাকে বলা হচ্ছে-সুপার টুয়েলভ।
গ্রুপ পর্বের জন্য বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা ব্যতীত বাকি ছয় দল বাছাই করা হবে ২০১৯ সালে হতে যাওয়া বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের মাধ্যমে। সরাসরি বিশ্বকাপ খেলতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক লাসিথ মালিঙ্গা। তবে টাইগার অধিনায়কের দৃঢ় বিশ্বাস, গ্রুপপর্ব খেলতে হলেও সেখানে জিতে মূলপর্বেও চমক দেখাবে তার দল। আইসিসিকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় সাকিব বলেন, ‘এটা হতাশাজনক যে, আমরা সেরা ১২ তথা মূলপর্বে জায়গা পাইনি। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী গ্রুপপর্ব পার করে টুর্নামেন্টের মূল পর্বেও ভালো খেলবো আমরা। নিজেদের দিনে আমরা যে কাউকে হারানোর সামর্থ্য রাখি এবং টুর্নামেন্টে ভালো না করার কোনো কারণ দেখছি না আমি।’
২০১৮ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটি থেকে সিরিজ জেতার সুখ স্মৃতির কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকিব আরো বলেন, ‘আমাদের এখনো সময় আছে হাতে, বিশ্বকাপের আগের সময়ের সেরা ব্যবহারই করতে হবে আমাদের। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে গিয়ে আমরা টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে এসেছি। সে সিরিজের পারফরম্যান্স আমাদের অনেক বিশ্বাস জুগিয়েছে যে, আমরাও বিশ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলতে পারি।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৮ই অক্টোবর থেকে ১৫ই নভেম্বর পর্যন্ত চলবে সংক্ষিপ্ত ফরমেটের এই আসর।
গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইসিসি ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলতে যাওয়া শীর্ষ আট দলের নাম ঘোষণা করেছে। পাকিস্তান, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট উইন্ডিজ ও আফগানিস্তান সরাসরি মূল পর্বে খেলবে। তবে র্যাংকিংয়ের নবম স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কা ও দশম স্থানে থাকা বাংলাদেশ সহযোগী ৬টি দেশের সঙ্গে গ্রুপ পর্বে অংশ নেবে। সেখান থেকে চারটি দল মূলপর্বে খেলার সুযোগ পাবে। যাকে বলা হচ্ছে-সুপার টুয়েলভ।
গ্রুপ পর্বের জন্য বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা ব্যতীত বাকি ছয় দল বাছাই করা হবে ২০১৯ সালে হতে যাওয়া বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের মাধ্যমে। সরাসরি বিশ্বকাপ খেলতে না পারায় হতাশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক লাসিথ মালিঙ্গা। তবে টাইগার অধিনায়কের দৃঢ় বিশ্বাস, গ্রুপপর্ব খেলতে হলেও সেখানে জিতে মূলপর্বেও চমক দেখাবে তার দল। আইসিসিকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় সাকিব বলেন, ‘এটা হতাশাজনক যে, আমরা সেরা ১২ তথা মূলপর্বে জায়গা পাইনি। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী গ্রুপপর্ব পার করে টুর্নামেন্টের মূল পর্বেও ভালো খেলবো আমরা। নিজেদের দিনে আমরা যে কাউকে হারানোর সামর্থ্য রাখি এবং টুর্নামেন্টে ভালো না করার কোনো কারণ দেখছি না আমি।’
২০১৮ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটি থেকে সিরিজ জেতার সুখ স্মৃতির কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকিব আরো বলেন, ‘আমাদের এখনো সময় আছে হাতে, বিশ্বকাপের আগের সময়ের সেরা ব্যবহারই করতে হবে আমাদের। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে গিয়ে আমরা টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে এসেছি। সে সিরিজের পারফরম্যান্স আমাদের অনেক বিশ্বাস জুগিয়েছে যে, আমরাও বিশ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলতে পারি।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৮ই অক্টোবর থেকে ১৫ই নভেম্বর পর্যন্ত চলবে সংক্ষিপ্ত ফরমেটের এই আসর।