বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়ায় জোড়া খুনে ঘাতকের ফাঁসি
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১৬ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
পাকুন্দিয়ায় মা ও স্ত্রী জোড়া খুনের মামলায় ঘাতক ছাবেদ আলী (৬৫)কে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার আসামির উপস্থিতিতে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক এজিএম আল মাসুদ এই রায় দেন। রায়ে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দিয়েছেন বিচারক। মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত ছাবেদ আলী পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর এলাকার মৃত মুসলিম মিয়ার ছেলে। ২০০৩ সালের ২৭শে জুন রাতে জোড়া খুনের এই ঘটনার দীর্ঘ ১৫ বছরেরও বেশি সময় পর চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, পরকীয়া সন্দেহে ছাবেদ আলী তার স্ত্রী মনোয়ারা খাতুন (৩৫) কে ২০০৩ সালের ২৭শে জুন রাত ৩টার দিকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। মনোয়ারার আর্তচিৎকার শুনে ছাবেদ আলীর মা জহুরা খাতুন (৫০) বাঁচাতে গেলে পাষণ্ড ঘাতক মাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় ঘাতকের ছোট ভাই আসাদ মিয়া বাদী হয়ে পরদিন পাকুন্দিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমান ওই বছরের ২২শে ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য-শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক এজিএম আল মাসুদ মামলার রায় ঘোষণা করেন। সরকার পক্ষে এপিপি যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট লুৎফর রশিদ রানা মামলাটি পরিচালনা করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, পরকীয়া সন্দেহে ছাবেদ আলী তার স্ত্রী মনোয়ারা খাতুন (৩৫) কে ২০০৩ সালের ২৭শে জুন রাত ৩টার দিকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। মনোয়ারার আর্তচিৎকার শুনে ছাবেদ আলীর মা জহুরা খাতুন (৫০) বাঁচাতে গেলে পাষণ্ড ঘাতক মাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় ঘাতকের ছোট ভাই আসাদ মিয়া বাদী হয়ে পরদিন পাকুন্দিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমান ওই বছরের ২২শে ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য-শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক এজিএম আল মাসুদ মামলার রায় ঘোষণা করেন। সরকার পক্ষে এপিপি যজ্ঞেশ্বর রায় চৌধুরী এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট লুৎফর রশিদ রানা মামলাটি পরিচালনা করেন।