বাংলারজমিন
ঢাকা-১৬ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন চান ড. নয়ন
স্টাফ রিপোর্টার
৯ অক্টোবর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা-১৬ (পল্লবী ও রূপনগর) আসন থেকে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠক ড. নয়ন বাঙ্গালী। তিনি প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বেশ কয়েক দিন ধরে বিএনপির কর্মী ও সমর্থকরা নয়ন বাঙ্গালীর পক্ষে পোস্টার ও ফেস্টুনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে তার মনোনয়ন চাইছেন। তারা প্রতিনিয়ত গণসংযোগ ও উঠোন বৈঠক করছেন। খালেদা জিয়ার মুক্তির পাশাপাশি নয়ন বাঙ্গালীর জন্য ধানের শীষে ভোট চাইছেন। চার দলীয় জোট ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে তৎকালীন যুবদলের নেতা হিসেবে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাত থেকে ড. নয়ন বাঙ্গালী জাতীয় যুব পুরস্কার পান । সে সময় তিনি কমনওয়েলথ ইয়ুথ এম্ব্যাসেডারের দায়িত্বে ছিলেন ৪ বছর। এ ছাড়াও তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর যুব কল্যাণ তহবিল বোর্ডের পরিচালক মনোনীত হয়ে প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন। তিনি বিএনপির গবেষণা সংগঠন জি-৯ প্রতিষ্ঠা করেন সাংবাদিক শফিক রেহমানের সঙ্গে। ওই সংগঠনের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন নয়ন বাঙ্গালী। তিনি যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান তথ্য বিষয়ক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের একজন সংগঠক। মনোনয়ন প্রসঙ্গে ড. নয়ন বাঙ্গালী বলেন, ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৬ থেকে তাকে মনোনয়ন দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু পল্লবীতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে তখন মনোনয়ন দেন দলের চেয়ারপার্সন। সেই সময় নেত্রী আমাকে পরবর্তী সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি পেয়ে এখন পর্যন্ত আসন্ন একাদশ নির্বাচনের জন্য আমি প্রস্তুত রয়েছি। তিনি বলেন, ম্যাডামকে জেল থেকে মুক্তির মাধ্যমে আগামী নির্বাচনে আমি এ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে উপহার দেব ইনশাআল্লাহ।
এ বিষয়ে স্থানীয় বিএনপির একাধিক নেতা জানান, রাজধানীর গোটা পল্লবীতে সবচেয়ে নির্যাতিত হয়েছেন নয়ন বাঙ্গালীর পরিবার। প্রায় ২ দফা র্যাব তাকে তুলে নিয়ে যায়। নয়ন বাঙ্গালীকে পুলিশ নির্মমভাবে নির্যাতন করে এবং তার বাম হাত ভেঙে ফেলে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় প্রায় ২৯টি মামলা এখনো চলমান রয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বিএনপির একাধিক নেতা জানান, রাজধানীর গোটা পল্লবীতে সবচেয়ে নির্যাতিত হয়েছেন নয়ন বাঙ্গালীর পরিবার। প্রায় ২ দফা র্যাব তাকে তুলে নিয়ে যায়। নয়ন বাঙ্গালীকে পুলিশ নির্মমভাবে নির্যাতন করে এবং তার বাম হাত ভেঙে ফেলে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় প্রায় ২৯টি মামলা এখনো চলমান রয়েছে।