শেষের পাতা
সিইসিসহ তিনজনকে সাকির আইনি নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য গণসংহতি আন্দোলনের আবেদন খারিজ হওয়ায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সহ তিন জনকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন দলটির সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তার পক্ষে গতকাল সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া সংশ্লিষ্টদের এ নোটিশ পাঠান। গণসংহতি আন্দোলনের নিবন্ধনের আবেদন খারিজাদেশ কেন অবৈধ হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিশে। একই সঙ্গে নোটিশ প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টরা এর জবাব না দিলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে। সিইসি ছাড়াও আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও নির্বাচন কমিশনের একজন উপ-সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে নোটিশে।
আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩১শে ডিসেম্বর নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন। তবে, আবেদনে গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের দুটি প্রবিধানের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা না থাকায় সে বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য চলতি বছরের ৮ই এপ্রিল ইসি থেকে নির্দেশ দেয়া হয় দলটিকে।
পরবর্তীতে প্রবিধানের বিষয়টি ঠিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত ২২শে এপ্রিল ইসিতে দাখিল করে দলটি। গত ১৯শে জুন আইন অনুসারে আবেদন সঠিক হয়নি উল্লেখ করে তা খারিজ করে দেয়া হয়। গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোকে সহযোগিতা করা। যে জন্য আমরা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছিলাম। আর আমাদের গঠনতন্ত্রে যদি কোনো অসঙ্গতি থাকে বা সংশোধনী গ্রহণযোগ্য মনে না হয় তাহলে সঙ্গতিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশন আমাদের ডাকতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ আমাদের জন্য রাখা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘যদি আমরা নোটিশের জবাব না পাই তাহলে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩১শে ডিসেম্বর নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন। তবে, আবেদনে গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের দুটি প্রবিধানের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা না থাকায় সে বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য চলতি বছরের ৮ই এপ্রিল ইসি থেকে নির্দেশ দেয়া হয় দলটিকে।
পরবর্তীতে প্রবিধানের বিষয়টি ঠিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত ২২শে এপ্রিল ইসিতে দাখিল করে দলটি। গত ১৯শে জুন আইন অনুসারে আবেদন সঠিক হয়নি উল্লেখ করে তা খারিজ করে দেয়া হয়। গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোকে সহযোগিতা করা। যে জন্য আমরা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছিলাম। আর আমাদের গঠনতন্ত্রে যদি কোনো অসঙ্গতি থাকে বা সংশোধনী গ্রহণযোগ্য মনে না হয় তাহলে সঙ্গতিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশন আমাদের ডাকতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ আমাদের জন্য রাখা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘যদি আমরা নোটিশের জবাব না পাই তাহলে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’