দেশ বিদেশ
অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলবে না আগামী নির্বাচন: অর্থমন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:২৯ পূর্বাহ্ন
একাদশ জাতীয় নির্বাচনকালীন পরিস্থিতি যে রকমই হোক না কেন তা অর্থনীতির ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে না বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) নিয়ে দিনব্যাপী এ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে দি ইন্সটিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি)। সম্মেলনে ইউএন রেসিডেন্ট কো-অপারেশন অ্যান্ড ইউএনডিপি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ মিয়া শিপো, নেদার?ল্যান্ডসের হেড অব সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট গ্লোবাল রিপোর্টিং ইনিশিয়েটিভ (জিআরআই) পিয়েতরো বারতেজি, আইসিএমএবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সেলিমসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের চলমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি স্থবির হবে না। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। মুহিত বলেন, দক্ষিণ এশীয় বাণিজ্যে ভারত ও চীন এগিয়ে আছে। নানা কারণে বাংলাদেশ ট্রেড ভলিউমে পিছিয়ে আছে। তবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা থাকলে আমরা সে ট্রেড ভলিউমে এগিয়ে যাব।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ডিসেম্বরের পর নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করবে। এ সময় বাণিজ্য আরো বাড়বে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে নতুন সরকার এলেও দেশের অর্থনীতি ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক বাণিজ্যে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের সময় দেশের পরিবেশ যাই হোক, তাতে দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না।
সম্মেলনে মোহাম্মদ সেলিম জানান, বর্তমানে অর্থনৈতিক রিপোর্টিং বদলে যাচ্ছে। এখন ধীরে ধীরে ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং এবং সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং ব্যবস্থা আসছে। এজন্য দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ প্রণীত এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যার ফলে দেশটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘ ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা ২০৩০ সালের মধ্যেই অর্জন করতে প্রতিটি দেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এসডিজিগুলো হচ্ছে- দারিদ্র্য, ক্ষুধা, সুস্বাস্থ্য, গুণগত শিক্ষা, বৈশ্বিক উষ্ণতা, লিঙ্গ সমতা, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, সাশ্রয়ী ও পরিচ্ছন্ন শক্তি, নগরায়ন, পরিবেশ ও সামাজিক ন্যায়বিচারসহ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উন্নীত হতে চায়। তাই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশটি তার পলিসি প্রণয়নে পরিবর্তন এনেছে। এ প্রেক্ষাপটে পেশাগত হিসাববিদরা এসডিজির লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে সরাসরি মুখ্য ভূমিকা পালন করছে।
মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের চলমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি স্থবির হবে না। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। মুহিত বলেন, দক্ষিণ এশীয় বাণিজ্যে ভারত ও চীন এগিয়ে আছে। নানা কারণে বাংলাদেশ ট্রেড ভলিউমে পিছিয়ে আছে। তবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা থাকলে আমরা সে ট্রেড ভলিউমে এগিয়ে যাব।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ডিসেম্বরের পর নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করবে। এ সময় বাণিজ্য আরো বাড়বে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে নতুন সরকার এলেও দেশের অর্থনীতি ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক বাণিজ্যে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের সময় দেশের পরিবেশ যাই হোক, তাতে দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না।
সম্মেলনে মোহাম্মদ সেলিম জানান, বর্তমানে অর্থনৈতিক রিপোর্টিং বদলে যাচ্ছে। এখন ধীরে ধীরে ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং এবং সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং ব্যবস্থা আসছে। এজন্য দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ প্রণীত এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যার ফলে দেশটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় জাতিসংঘ ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা ২০৩০ সালের মধ্যেই অর্জন করতে প্রতিটি দেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এসডিজিগুলো হচ্ছে- দারিদ্র্য, ক্ষুধা, সুস্বাস্থ্য, গুণগত শিক্ষা, বৈশ্বিক উষ্ণতা, লিঙ্গ সমতা, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, সাশ্রয়ী ও পরিচ্ছন্ন শক্তি, নগরায়ন, পরিবেশ ও সামাজিক ন্যায়বিচারসহ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উন্নীত হতে চায়। তাই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশটি তার পলিসি প্রণয়নে পরিবর্তন এনেছে। এ প্রেক্ষাপটে পেশাগত হিসাববিদরা এসডিজির লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে সরাসরি মুখ্য ভূমিকা পালন করছে।