খেলা
মোহামেডানের মনু আর নেই
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০১৮-০৪-২১
মোহামেডানের ‘কালো চিতা’ খ্যাত মনির হোসেন মনু আর নেই। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আশির দশকের তুখোড় এ ফুটবলার। গত বছরের ১২ই জুলাই লিভারে জটিলতা নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এ ফুটবলার। পরে সুস্থ হয়ে বাসায়ও ফিরে গিয়েছিলেন। কিন্তু চলতি বছর একই রোগে আবারও হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে এবার আর ফেরা হলো না।
মনুর নাম শুনলেই ঢাকার দর্শকদের মনে পড়ে যায় আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ের কথা। প্রচণ্ড গতি দিয়ে নিজেকে আলাদা করে চিনিয়েছিলেন এই রাইট উইঙ্গার। আবাহনীর বিপক্ষে অবিশ্বাস্য এক গোল করে মনু চিরস্থায়ী হয়েছেন মোহামেডান সমর্থকদের মনে। ওই গোলটি মোহামেডানকে এনে দিয়েছিল ৩ বছর পর লীগ শিরোপা। ক্যারিয়ারে দূরপাল্লার ‘রেইন বো’ শটে মনু দৃষ্টিনন্দন গোল উপহার দিয়েছিলেন জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ম্যাচেও। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত মোহামেডানে খেলেন মানু। ১৯৮৮ সালে চলে যান ইয়াংমেন্স ফকিরেরপুল ক্লাবে। ১৯৮৫ সালে প্রথম জাতীয় দলে সুযোগ পান মনির হোসেন। সাফ গেমসের দলে ছিলেন। এরপর পাকিস্তান যান একটি টুর্নামেন্ট খেলতে। পরে যান নেপাল। দেশের মাটিতে প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপও খেলেন। তখন জাতীয় দলের এত ম্যাচ ছিল না। তার উপর ইনজুরিতে পড়লে সেরে ওঠা ছিল কষ্টকর। তাই মনির হোসেনের ক্যারিয়ার খুব একটা লম্বা হয়নি। আরামবাগের ৫৯/১ মগার গলিতে তার জন্ম। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের আগেই পিতামাতা মারা যান। তখন ছয়-সাত বছর বয়স তার। বাবার নাম মহসিন মোল্লা; মায়ের নাম আম্বিয়া। মনির হোসেন মনুর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ও মোহামেডান স্পোটিং ক্লাব।
মনুর নাম শুনলেই ঢাকার দর্শকদের মনে পড়ে যায় আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ের কথা। প্রচণ্ড গতি দিয়ে নিজেকে আলাদা করে চিনিয়েছিলেন এই রাইট উইঙ্গার। আবাহনীর বিপক্ষে অবিশ্বাস্য এক গোল করে মনু চিরস্থায়ী হয়েছেন মোহামেডান সমর্থকদের মনে। ওই গোলটি মোহামেডানকে এনে দিয়েছিল ৩ বছর পর লীগ শিরোপা। ক্যারিয়ারে দূরপাল্লার ‘রেইন বো’ শটে মনু দৃষ্টিনন্দন গোল উপহার দিয়েছিলেন জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ম্যাচেও। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত মোহামেডানে খেলেন মানু। ১৯৮৮ সালে চলে যান ইয়াংমেন্স ফকিরেরপুল ক্লাবে। ১৯৮৫ সালে প্রথম জাতীয় দলে সুযোগ পান মনির হোসেন। সাফ গেমসের দলে ছিলেন। এরপর পাকিস্তান যান একটি টুর্নামেন্ট খেলতে। পরে যান নেপাল। দেশের মাটিতে প্রেসিডেন্ট গোল্ড কাপও খেলেন। তখন জাতীয় দলের এত ম্যাচ ছিল না। তার উপর ইনজুরিতে পড়লে সেরে ওঠা ছিল কষ্টকর। তাই মনির হোসেনের ক্যারিয়ার খুব একটা লম্বা হয়নি। আরামবাগের ৫৯/১ মগার গলিতে তার জন্ম। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের আগেই পিতামাতা মারা যান। তখন ছয়-সাত বছর বয়স তার। বাবার নাম মহসিন মোল্লা; মায়ের নাম আম্বিয়া। মনির হোসেন মনুর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ও মোহামেডান স্পোটিং ক্লাব।