বাংলারজমিন
মনোহরদীতে কৃষকদের মানববন্ধন
মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
২০২১-১২-০৫
নরসিংদীর মনোহরদীতে নদী পাড়ের ফসলি জমি রক্ষায় মানববন্ধন করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা। গতকাল দুপুরে উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চরগোহালবাড়ীয়া এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদের পাড়ে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, আড়িয়াল খাঁ নদের নাব্যতা ফেরাতে নদী খননের কাজ শুরু হয়েছে। চরগোহালবাড়িয়া এলাকায় কয়েকশ’ মানুষ নদীর চরে তাদের জমিতে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসলেও নদী খননের বালু জমিতে ফেলায় ফসল নষ্ট হচ্ছে। তাছাড়া নদীর পাশের জমিতে ধান, কলা পিয়াজ, আলু, মিষ্টি কুমড়া, মরিচ, শসাসহ বিভিন্ন ফসল চাষাবাদ করে ওই এলাকার কৃষকেরা তাদের সংসার চালান। এ দিকে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে উত্তোলন করা মাটি জনস্বার্থে না দিয়ে কতিপয় ব্যক্তি স্বার্থে দেয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তারা। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ভূমি মালিক ও কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হারুন মিয়া, স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা হোসেন, ভূমি মালিক, সবুজ মিয়া, তুষার হোসেন ও ফোরকান বেগম প্রমুখ।
ক্ষতিগ্রস্ত ফোরকান বেগম বলেন, পার্শ্ববর্তী কটিয়াদি এলাকার লোকজনকে মাটি ফেলতে বাধা দিলে তারা দলবল নিয়ে এসে আমাদেরকে হত্যাসহ বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে। ভূমি মালিক সবুজ মিয়া বলেন, ‘নদের চর ব্যক্তি মালিকানাধীন। আমরা প্রায় ১শ’ বিঘা জমিতে চাষাবাদ করে আসছি। কিন্তু হঠাৎ করে নদী খননের মাধ্যমে যে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে, সেই বালু আমাদের ফসলি জমির ওপর ফেলায় আমরা হুমকির মুখে পড়েছি। যদি এভাবে বালু ফেলে ফসল নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে আমাদের পথে বসা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’ ইউপি সদস্য মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘আমাদের এখানে বেশির ভাগ মানুষ এই জমিতে আবাদ করে সংসার চালান।
আমরা চাই এসব অসহায় মানুষের জমিতে যেন আর বালু না ফেলা হয়। নদীর পাড়ে বালু ফেলার অনেক জায়গা রয়েছে। সেখানে পরিকল্পনার মাধ্যমে বালু ফেলা হোক।’ এ বিষয়ে মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম কাসেম জানান, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি)’র মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, আড়িয়াল খাঁ নদের নাব্যতা ফেরাতে নদী খননের কাজ শুরু হয়েছে। চরগোহালবাড়িয়া এলাকায় কয়েকশ’ মানুষ নদীর চরে তাদের জমিতে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসলেও নদী খননের বালু জমিতে ফেলায় ফসল নষ্ট হচ্ছে। তাছাড়া নদীর পাশের জমিতে ধান, কলা পিয়াজ, আলু, মিষ্টি কুমড়া, মরিচ, শসাসহ বিভিন্ন ফসল চাষাবাদ করে ওই এলাকার কৃষকেরা তাদের সংসার চালান। এ দিকে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে উত্তোলন করা মাটি জনস্বার্থে না দিয়ে কতিপয় ব্যক্তি স্বার্থে দেয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তারা। ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ভূমি মালিক ও কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হারুন মিয়া, স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা হোসেন, ভূমি মালিক, সবুজ মিয়া, তুষার হোসেন ও ফোরকান বেগম প্রমুখ।
ক্ষতিগ্রস্ত ফোরকান বেগম বলেন, পার্শ্ববর্তী কটিয়াদি এলাকার লোকজনকে মাটি ফেলতে বাধা দিলে তারা দলবল নিয়ে এসে আমাদেরকে হত্যাসহ বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে। ভূমি মালিক সবুজ মিয়া বলেন, ‘নদের চর ব্যক্তি মালিকানাধীন। আমরা প্রায় ১শ’ বিঘা জমিতে চাষাবাদ করে আসছি। কিন্তু হঠাৎ করে নদী খননের মাধ্যমে যে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে, সেই বালু আমাদের ফসলি জমির ওপর ফেলায় আমরা হুমকির মুখে পড়েছি। যদি এভাবে বালু ফেলে ফসল নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে আমাদের পথে বসা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’ ইউপি সদস্য মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘আমাদের এখানে বেশির ভাগ মানুষ এই জমিতে আবাদ করে সংসার চালান।
আমরা চাই এসব অসহায় মানুষের জমিতে যেন আর বালু না ফেলা হয়। নদীর পাড়ে বালু ফেলার অনেক জায়গা রয়েছে। সেখানে পরিকল্পনার মাধ্যমে বালু ফেলা হোক।’ এ বিষয়ে মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম কাসেম জানান, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি)’র মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হবে।