বাংলারজমিন
রাজশাহীতে মসজিদের ঈমাম রাখা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২০২১-০৭-৩১
রাজশাহীতে জামে মসজিদের ঈমাম রাখা না রাখা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল জুমার নামাজের পর নগরীর পাঠানপাড়া জামে মসজিদ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয় পুলিশ।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, পাঠানপাড়া জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেন ও তার অনুসারীরা মসজিদের বর্তমান ঈমাম মাওলানা আতিককে রাখতে চান না। কিন্তু মসজিদের মুসল্লিরা চান ওই ঈমামকে রাখতে। এটি নিয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর মসজিদের মুসল্লিরা দু’ভাগে বিভক্ত হন এবং তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর উভয়পক্ষের লোকজন জড়িয়ে পড়েন সংঘর্ষে। একপর্যায়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হলে দুই পক্ষের কয়েকজন আহত হন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হলে সবাই পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মুঠোফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, মসজিদের ঈমামকে দায়িত্বে রাখা না রাখাকে কেন্দ্র করে মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। পরে পুলিশ ও নগরীতে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি এড়াতে বর্তমানে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, পাঠানপাড়া জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেন ও তার অনুসারীরা মসজিদের বর্তমান ঈমাম মাওলানা আতিককে রাখতে চান না। কিন্তু মসজিদের মুসল্লিরা চান ওই ঈমামকে রাখতে। এটি নিয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর মসজিদের মুসল্লিরা দু’ভাগে বিভক্ত হন এবং তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর উভয়পক্ষের লোকজন জড়িয়ে পড়েন সংঘর্ষে। একপর্যায়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হলে দুই পক্ষের কয়েকজন আহত হন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হলে সবাই পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মুঠোফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, মসজিদের ঈমামকে দায়িত্বে রাখা না রাখাকে কেন্দ্র করে মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। পরে পুলিশ ও নগরীতে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি এড়াতে বর্তমানে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।