খেলা
কানপুরে ভারতীয়দের জিততে দিলো না নিউজিল্যান্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
২০২১-১১-২৯
জয়ের জন্য পঞ্চম দিনে ভারতের প্রয়োজন ছিল ৯ উইকেট, নিউজিল্যান্ডের দরকার ২৮৪ রান। একে একে ৮টি উইকেট নিয়ে জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা। খাদের কিনারায় থাকা দলের শেষ জুটি ভাঙতে ব্যর্থ হয় ভারতীয়রা, এতে হার এড়ায় নিউজিল্যান্ড। রোমাঞ্চ জাগিয়ে ড্রয়ে শেষ হয় ভারত-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার কানপুর টেস্ট।
দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা ভালো ছিল না ভারতের। চতুর্থ দিনে মাত্র ৫১ রানে পাঁচ উইকেট হারায় আজিঙ্কা রাহানেরা। মনে হচ্ছিল স্বল্প রানেই দ্বিতীয় ইনিংস গুঁড়িয়ে যাবে ভারতীয়দের। খাদের কিনারায় থাকা দলের হাল ধরেন শ্রেয়াস আইয়াস ও ঋদ্ধিমান সাহা। বিপদ এড়িয়ে নিউজিল্যান্ডকে ২৮৪ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দেয় ভারত। লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই উইল ইয়ংকে হারায় নিউজিল্যান্ড। চতুর্থ দিনশেষে টম ল্যাথাম ২ রান ও উইলিয়াম সমারভিল ০ রানে অপরাজিত থাকেন।
পঞ্চম দিনের প্রথম সেশনে বিনা উইকেটে লড়াই চালিয়ে যায় কিউইরা। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই ল্যাথাম এবং সমারভিলের জুটি ভেঙে দেন উমেশ যাদব। ৩৬ রানে ফেরেন সমারভিল। সেই সেশনে পড়ে তিনটি উইকেট। চা বিরতিতে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ছিল ৬৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ১২৫। জিততে দরকার ছিল ১৫৯ রান, ভারতের দরকার ছিল ৬ উইকেট।
৬৫তম ওভারের প্রথম বলেই হেনরি নিকোলস ব্যক্তিগত ১ রানে অক্ষর প্যাটেলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন। ৭০তম ওভারের প্রথম বলে রবীন্দ্র জাদেজার শিকার হন ১১২ বলে ২৪ রান করা কেন উইলিয়ামসন। কিউই অধিনায়কের বিদায়ে ভারতের জয়ের সম্ভাবনা জোরালো হয়।
এরপর ৭৮.২ ওভারে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে বোল্ড হন টম ব্লান্ডেল । ৩৮ বলে ২ রান করেন তিনি। ৮৬তম ওভারের শেষ বলে কাইল জেমিসন রবীন্দ্র জাদেজার বলে লেগ বিফোর হন ব্যক্তিগত ৫ রানে। ১১৮ রানের মাথায় তৃতীয় উইকেটটি পড়েছিল। ১৪৭ রানে অর্থাৎ ৩৫ রান জড়ো করতে অষ্টম উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ৮৯.২ ওভারে টিম সাউদিকে আউট করেন জাদেজা। ১৫৫ রানে পড়ে নবম উইকেট।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত উইকেটের সামনে চীনের প্রাচীর হয়ে ওঠেন অ্যাজাজ প্যাটেল ও রাচিন রবীন্দ্র। ভারতের স্পিন আক্রমণের বিপক্ষে ব্যাট হাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন তারা। কম আলোর জন্য খেলা বন্ধ হওয়ার আগে অবধি দুই ব্যাটার খেলে ১১৪ বল। তাতেই জয় হাতছাড়া ভারতের।
দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা ভালো ছিল না ভারতের। চতুর্থ দিনে মাত্র ৫১ রানে পাঁচ উইকেট হারায় আজিঙ্কা রাহানেরা। মনে হচ্ছিল স্বল্প রানেই দ্বিতীয় ইনিংস গুঁড়িয়ে যাবে ভারতীয়দের। খাদের কিনারায় থাকা দলের হাল ধরেন শ্রেয়াস আইয়াস ও ঋদ্ধিমান সাহা। বিপদ এড়িয়ে নিউজিল্যান্ডকে ২৮৪ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দেয় ভারত। লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই উইল ইয়ংকে হারায় নিউজিল্যান্ড। চতুর্থ দিনশেষে টম ল্যাথাম ২ রান ও উইলিয়াম সমারভিল ০ রানে অপরাজিত থাকেন।
পঞ্চম দিনের প্রথম সেশনে বিনা উইকেটে লড়াই চালিয়ে যায় কিউইরা। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই ল্যাথাম এবং সমারভিলের জুটি ভেঙে দেন উমেশ যাদব। ৩৬ রানে ফেরেন সমারভিল। সেই সেশনে পড়ে তিনটি উইকেট। চা বিরতিতে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ছিল ৬৩.১ ওভারে ৪ উইকেটে ১২৫। জিততে দরকার ছিল ১৫৯ রান, ভারতের দরকার ছিল ৬ উইকেট।
৬৫তম ওভারের প্রথম বলেই হেনরি নিকোলস ব্যক্তিগত ১ রানে অক্ষর প্যাটেলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন। ৭০তম ওভারের প্রথম বলে রবীন্দ্র জাদেজার শিকার হন ১১২ বলে ২৪ রান করা কেন উইলিয়ামসন। কিউই অধিনায়কের বিদায়ে ভারতের জয়ের সম্ভাবনা জোরালো হয়।
এরপর ৭৮.২ ওভারে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে বোল্ড হন টম ব্লান্ডেল । ৩৮ বলে ২ রান করেন তিনি। ৮৬তম ওভারের শেষ বলে কাইল জেমিসন রবীন্দ্র জাদেজার বলে লেগ বিফোর হন ব্যক্তিগত ৫ রানে। ১১৮ রানের মাথায় তৃতীয় উইকেটটি পড়েছিল। ১৪৭ রানে অর্থাৎ ৩৫ রান জড়ো করতে অষ্টম উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ৮৯.২ ওভারে টিম সাউদিকে আউট করেন জাদেজা। ১৫৫ রানে পড়ে নবম উইকেট।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত উইকেটের সামনে চীনের প্রাচীর হয়ে ওঠেন অ্যাজাজ প্যাটেল ও রাচিন রবীন্দ্র। ভারতের স্পিন আক্রমণের বিপক্ষে ব্যাট হাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন তারা। কম আলোর জন্য খেলা বন্ধ হওয়ার আগে অবধি দুই ব্যাটার খেলে ১১৪ বল। তাতেই জয় হাতছাড়া ভারতের।