প্রথম পাতা
সিরিজ বৈঠকের পর্যালোচনা স্থায়ী কমিটিতে
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৯-১৯
দলের ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করতে বৈঠক করেছে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। শনিবার বিকাল চারটা ২০ মিনিটে শুরু হওয়া ভার্চ্যুয়াল এ বৈঠক শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়। বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান মানবজমিনকে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত কয়েকদিনের বৈঠকে কেন্দ্রীয় ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা যে মতামত দিয়েছেন তার পর্যালোচনা এবং অন্যান্য বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে বৈঠক করেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির নেতারা। সভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে আজ বিকাল তিনটায় চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করবেন বিএনপি’র মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিন সকালে বিএনপি মহাসচিবের আদালতে হাজিরা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিনের সিরিজ বৈঠকে দলটির নেতারা যেসব মতামত দিয়েছেন তার পর্যালোচনাই ছিল বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয়। এতে দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরা নিজেদের মতামত প্রকাশ করেছেন। বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেয়ার বিষয়ে সবাই একমত পোষণ করেছেন। এ ছাড়া তিনদিনের ওই সভায় দলের নির্বাহী কমিটির যেসব সদস্য বাকি রয়েছেন তাদের পাশাপাশি দলের জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে পৃথক সভা ও সমমনা পেশাজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। আগামী সপ্তাহে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠকে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু অংশ নেন। বৈঠকের পর দলের তরফে কোনো ব্রিফ করা হয়নি। আজ-কালের মধ্যে তিনদিনের বৈঠক ও স্থানীয় কমিটির বৈঠকের বিষয়ে ব্রিফ করা হতে পারে বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে করণীয় নির্ধারণে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মতামত জানার জন্য গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা তিনদিন বিএনপি’র সভা দলের গুলশান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে স্কাইপের মাধ্যমে এতে সভাপতিত্ব করেন। খালেদা জিয়ার মুক্তি ও এক দফার আন্দোলন শুরু হলে সবাইকে রাজপথে দেখতে চান বলে বৈঠকে জানান তারেক রহমান।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, গত কয়েকদিনের সিরিজ বৈঠকে দলটির নেতারা যেসব মতামত দিয়েছেন তার পর্যালোচনাই ছিল বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয়। এতে দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরা নিজেদের মতামত প্রকাশ করেছেন। বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেয়ার বিষয়ে সবাই একমত পোষণ করেছেন। এ ছাড়া তিনদিনের ওই সভায় দলের নির্বাহী কমিটির যেসব সদস্য বাকি রয়েছেন তাদের পাশাপাশি দলের জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে পৃথক সভা ও সমমনা পেশাজীবীদের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। আগামী সপ্তাহে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠকে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু অংশ নেন। বৈঠকের পর দলের তরফে কোনো ব্রিফ করা হয়নি। আজ-কালের মধ্যে তিনদিনের বৈঠক ও স্থানীয় কমিটির বৈঠকের বিষয়ে ব্রিফ করা হতে পারে বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে করণীয় নির্ধারণে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মতামত জানার জন্য গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা তিনদিন বিএনপি’র সভা দলের গুলশান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে স্কাইপের মাধ্যমে এতে সভাপতিত্ব করেন। খালেদা জিয়ার মুক্তি ও এক দফার আন্দোলন শুরু হলে সবাইকে রাজপথে দেখতে চান বলে বৈঠকে জানান তারেক রহমান।