অনলাইন
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে অটিজম শিশুদের নিয়ে “চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা”
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৯-২৮
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার সুযোগ্য কন্যা, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম শুভ জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর ‘ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা)’-এর আয়োজনে ইপনা অটিজম স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২৮শে সেপ্টেম্বর বেলা ১০টায় ইপনার ‘এফ’-ব্লকে অটিজম স্কুলে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
এসব বিশেষ শিশুদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনা সম্পর্কে ধারণা দেয়া ছিলো এ কর্মসূিচর লক্ষ্য। ২৮শে সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় থেকে অনলাইনে আরম্ভ হওয়া এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, প্রো-ভিসি (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোষাধ্যাক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান, প্রভোস্ট অধ্যাপক ডা. এসএম মোস্তফা জামান, ইপনার উপ-পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. গোপেন কুমার কুন্ডু, ইপনার উপ-পরিচালক (একাডেমিক) সহযোগী অধ্যাপক ডা. কানিজ ফাতেমা এবং সহযোগী অধ্যাপক ডা. সৈয়দা তাবাস্সুম আলম প্রমুখ।
ইপনার পরিচালক ও ডীন, শিশু অনুষদ অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইপনা’র মেডিক্যাল অফিসার ডা. তনিমা জহির।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকের বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সফলভাবে উপস্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন প্রজন্মকে তার সংগ্রামের কাহিনী জানাতে হবে। জন্মদিনে তার প্রতি অজ¯্র শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও শিশুদের প্রতি যতœশীল বিশেষ করে সকল প্রতিবন্ধী ও বিশেষ শিশুদের প্রতি। শুধু তা-ই নয়, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য দৌহিত্র সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অটিজম ও স্নায়ুবিকাশ জনিত সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের বিষয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ইপনা প্রতিষ্ঠায়ও তার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

সভাপতির বক্তব্য ও ধন্যবাদ জ্ঞাপনকালে ইপনা’র পরিচালক ও শিশু অনুষদের ডীন অধ্যাপক শাহীন আখতার বলেন, বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারী প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা দেশের সার্বিক উন্নয়নযজ্ঞে নিজেকে উৎসর্গ করার পাশাপাশি নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএবিলিটিজসহ অন্যান্য প্রতিবন্ধী জনগণের জন্য যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, চলাফেরা, যোগাযোগ সহজ করা এবং তাদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। ভালবাসা, মমতা আর স্নেহ দিয়ে অটিজম বৈশিষ্টসম্পন্ন এই সমস্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনার প্রত্যয়ই হোক প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে আমাদের অঙ্গীকার।
অনুষ্ঠান শেষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয় এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এসব বিশেষ শিশুদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনা সম্পর্কে ধারণা দেয়া ছিলো এ কর্মসূিচর লক্ষ্য। ২৮শে সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় থেকে অনলাইনে আরম্ভ হওয়া এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, প্রো-ভিসি (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোষাধ্যাক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান, প্রভোস্ট অধ্যাপক ডা. এসএম মোস্তফা জামান, ইপনার উপ-পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. গোপেন কুমার কুন্ডু, ইপনার উপ-পরিচালক (একাডেমিক) সহযোগী অধ্যাপক ডা. কানিজ ফাতেমা এবং সহযোগী অধ্যাপক ডা. সৈয়দা তাবাস্সুম আলম প্রমুখ।
ইপনার পরিচালক ও ডীন, শিশু অনুষদ অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইপনা’র মেডিক্যাল অফিসার ডা. তনিমা জহির।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকের বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সফলভাবে উপস্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন প্রজন্মকে তার সংগ্রামের কাহিনী জানাতে হবে। জন্মদিনে তার প্রতি অজ¯্র শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও শিশুদের প্রতি যতœশীল বিশেষ করে সকল প্রতিবন্ধী ও বিশেষ শিশুদের প্রতি। শুধু তা-ই নয়, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য দৌহিত্র সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অটিজম ও স্নায়ুবিকাশ জনিত সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের বিষয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ইপনা প্রতিষ্ঠায়ও তার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

সভাপতির বক্তব্য ও ধন্যবাদ জ্ঞাপনকালে ইপনা’র পরিচালক ও শিশু অনুষদের ডীন অধ্যাপক শাহীন আখতার বলেন, বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারী প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা দেশের সার্বিক উন্নয়নযজ্ঞে নিজেকে উৎসর্গ করার পাশাপাশি নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএবিলিটিজসহ অন্যান্য প্রতিবন্ধী জনগণের জন্য যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, চলাফেরা, যোগাযোগ সহজ করা এবং তাদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। ভালবাসা, মমতা আর স্নেহ দিয়ে অটিজম বৈশিষ্টসম্পন্ন এই সমস্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনার প্রত্যয়ই হোক প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে আমাদের অঙ্গীকার।
অনুষ্ঠান শেষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয় এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়।