অনলাইন
বাংলাদেশের বাজারে সহজ প্রবেশাধিকার চায় সুইজারল্যান্ড সরকার
তহবিল বাড়াতে অংশীদারিত্ব চুক্তি করেছে ‘বি-বৃদ্ধি’
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-০৩-১০
বিনিয়োগে প্রভাব ও উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা তৈরিতে সহয়াতকারী হিসেবে বিবেচিত, বিনিয়োগ বৃদ্ধি (বি-বৃদ্ধি) প্রতিষ্ঠানটি চার এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে যুক্ত হয়েছে। এই এন্টারপ্রাইজসমূহ হচ্ছে: হ্যালো টাস্ক, রোমনি, সেফহুইল ও শাটল। ‘বি-বৃদ্ধি’ এইসকল এন্টারপ্রাইজসমূহের মাধ্যমে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে এবং সম্ভাবনাময় এন্টারপ্রাইজসমূহের তহবিল বাড়ানোর কাজে সহায়তা করবে। একই সঙ্গে এটি মানসম্মত নিরীক্ষণ পদ্ধতি এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ভালো প্রতিবেদন তৈরিতে কাজ করবে।
গত মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর গুলশানের লাইটক্যাসল কার্যালয়ে এ উপলক্ষে এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাস কোঅপারেশন-এর উপ-পরিচালক করিন হেনচোজ পিগানানি, একই দূতাবাস-এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার আমেনা চৌধুরী, রুটস অব ইমপ্যাক্ট-এর মার্কেট অ্যান্ড ক্যাপাসিটি প্রোগ্রাম-এর লিড ম্যাক্সিম চেং ও লাইটক্যাসল পার্টনার্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিজন ইসলাম।
অনুষ্ঠানে করিন হেনচোজ পিগানানি বলেন, ‘বি-বৃদ্ধি’র এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সুইজারল্যন্ড সরকার বিপণন ব্যবস্থাপনা ও সৃজনশীল উদ্যোগগুলিকে ভালোভাবে কার্যকর করতে চায়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজারে সহজ প্রবেশাধিকারের বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বি-বৃদ্ধির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ম্যাক্সিম চেং বলেন, "ইমপ্যাক্ট রেডি ম্যাচিং ফান্ড’ (আইআরএমএফ) প্রথম ধাপে এন্টারপ্রাইজসমূহকে তাদের ব্যবসায়ের ক্রিয়াকলাপের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে ব্যবসা পরিচালনার প্রণোদনা হিসেবে একটি সমন্বিত তহবিল গঠনে সহায়তা করবে।
উল্লেখ্য, বি-বৃদ্ধি বাংলাদেশের সুইজারল্যান্ড দূতাবাস, ইমপ্যাক্ট এবং লাইটক্যাসল পার্টনার্সদের সঙ্গে অংশীদারীত্বের ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। এর পাশাপাশি এটি বিনিয়োগকারী, স্টেকহোল্ডার ও বেসরকারী সংস্থাগুলির জন্য পরামর্শক হিসেবে কাজ করে।
গত মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর গুলশানের লাইটক্যাসল কার্যালয়ে এ উপলক্ষে এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাস কোঅপারেশন-এর উপ-পরিচালক করিন হেনচোজ পিগানানি, একই দূতাবাস-এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার আমেনা চৌধুরী, রুটস অব ইমপ্যাক্ট-এর মার্কেট অ্যান্ড ক্যাপাসিটি প্রোগ্রাম-এর লিড ম্যাক্সিম চেং ও লাইটক্যাসল পার্টনার্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিজন ইসলাম।
অনুষ্ঠানে করিন হেনচোজ পিগানানি বলেন, ‘বি-বৃদ্ধি’র এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সুইজারল্যন্ড সরকার বিপণন ব্যবস্থাপনা ও সৃজনশীল উদ্যোগগুলিকে ভালোভাবে কার্যকর করতে চায়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজারে সহজ প্রবেশাধিকারের বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বি-বৃদ্ধির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ম্যাক্সিম চেং বলেন, "ইমপ্যাক্ট রেডি ম্যাচিং ফান্ড’ (আইআরএমএফ) প্রথম ধাপে এন্টারপ্রাইজসমূহকে তাদের ব্যবসায়ের ক্রিয়াকলাপের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে ব্যবসা পরিচালনার প্রণোদনা হিসেবে একটি সমন্বিত তহবিল গঠনে সহায়তা করবে।
উল্লেখ্য, বি-বৃদ্ধি বাংলাদেশের সুইজারল্যান্ড দূতাবাস, ইমপ্যাক্ট এবং লাইটক্যাসল পার্টনার্সদের সঙ্গে অংশীদারীত্বের ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। এর পাশাপাশি এটি বিনিয়োগকারী, স্টেকহোল্ডার ও বেসরকারী সংস্থাগুলির জন্য পরামর্শক হিসেবে কাজ করে।