অনলাইন
দুই স্কুলছাত্রকে ধর্ষণ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
অনলাইন ডেস্ক
২০২০-০১-২৬
দুই স্কুলছাত্রকে অচেতন করে ধর্ষণের অভিযোগে শেখ শহিদুল ইসলাম (৪৮) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। একই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার দোকানের কর্মচারী মোহাম্মদ নওশাদকেও (২২)। কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলায় এ ঘটনা ঘটেছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে পুলিশ ওই দু’জনকে আটক করে। গত শুক্রবার সকালে তাদের বিরুদ্ধে কুতুবদিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন ভিকটিম এক ছাত্রের মা।
মামলার অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুলের দোকান রয়েছে উপজেলা পরিষদের সামনে। গত বুধবার সন্ধ্যায় দশম শ্রেণির দুই ছাত্রকে তিনি ওই দোকানে নিয়ে যান। সেখানে তাদের অচেতন করে ধর্ষণ করেন তিনি ও দোকানের কর্মচারী নওশাদ। সেখান থেকে রাতে কৌশলে এক ছাত্র পালিয়ে যায়। আরেক ছাত্রকে দোকানের ভেতরে আটকে রেখে চলে যান তারা। পালিয়ে আসা ছাত্রটি তার বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ঘটনাটি জানায়। তারা বৃহস্পতিবার দুপুরে দোকানের তালা ভেঙে অপর ছাত্রকে উদ্ধার করে।
কুতুবদিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদাউস গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা বৃহস্পতিবার রাতে শহিদুল ও নওশাদকে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা ও শিশু ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। আটক হওয়া দু’জনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শুক্রবার আদালতে তোলা হয়। আদালতের নির্দেশে তাদের কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এদিকে ওই দুই ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়লে বৃহস্পতিবার কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গতকাল শনিবার সকালে তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে পুলিশ ওই দু’জনকে আটক করে। গত শুক্রবার সকালে তাদের বিরুদ্ধে কুতুবদিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন ভিকটিম এক ছাত্রের মা।
মামলার অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুলের দোকান রয়েছে উপজেলা পরিষদের সামনে। গত বুধবার সন্ধ্যায় দশম শ্রেণির দুই ছাত্রকে তিনি ওই দোকানে নিয়ে যান। সেখানে তাদের অচেতন করে ধর্ষণ করেন তিনি ও দোকানের কর্মচারী নওশাদ। সেখান থেকে রাতে কৌশলে এক ছাত্র পালিয়ে যায়। আরেক ছাত্রকে দোকানের ভেতরে আটকে রেখে চলে যান তারা। পালিয়ে আসা ছাত্রটি তার বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ঘটনাটি জানায়। তারা বৃহস্পতিবার দুপুরে দোকানের তালা ভেঙে অপর ছাত্রকে উদ্ধার করে।
কুতুবদিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদাউস গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা বৃহস্পতিবার রাতে শহিদুল ও নওশাদকে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা ও শিশু ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। আটক হওয়া দু’জনকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শুক্রবার আদালতে তোলা হয়। আদালতের নির্দেশে তাদের কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এদিকে ওই দুই ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়লে বৃহস্পতিবার কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গতকাল শনিবার সকালে তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।