বাংলারজমিন
বাকৃবিতে ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা শিক্ষক
বাকৃবি (বিশ্ববিদ্যালয়) প্রতিনিধি
৬ মে ২০২৪, সোমবারবাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়েছেন ড. মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাবেক সহকারী প্রক্টর। গত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কৃষিতত্ত্ব বিভাগীয় মাঠ ও আমবাগান এলাকা থেকে তাদের ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানানো হলে ঘটনাস্থল থেকে ওই শিক্ষার্থীকে হলে নিয়ে আসেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম।
এ সময় তৎক্ষণাত ওই শিক্ষার্থীর হলে গেলে সরজমিন দেখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম ও সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আফরিনা মুস্তারি হলে এসে ওই শিক্ষার্থীকে ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরবর্তীতে ওই শিক্ষকের সঙ্গে অনৈতিক মেলামেশার বিষয়টি স্বীকার করেন তিনি। এ সময় প্রক্টর ও সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টার উপস্থিতিতে নিজ হাতে পুরো ঘটনার একটি স্বীকারোক্তি লিখে জমা দেন তিনি। স্বীকারোক্তিতে ওই শিক্ষার্থী জানান, ভর্তির আগেই ফেসবুকের মাধ্যমে তার সঙ্গে পরিচিত হন। ভর্তির পরে ক্লাস শুরু হলে জানতে পারেন তাদের একটি ব্যবহারিক কোর্সের শিক্ষকও তিনি। মেসেঞ্জারে ওই শিক্ষকের সঙ্গে তার অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে শিক্ষকের নিজের গাড়িতে গাজীপুরের রিসোর্ট, মুক্তাগাছাসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
হায়রে দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক তোমাদের এখন সমাজ ও দেশের মানুষ ঘৃনা করে। আজকে তোমাদের কাছে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য পাঠিয়ে গার্জিয়ানরা ভীতসন্ত্রস্ত থাকে না জানি কখন কি ঘটে। ছিঃ ঐ দুশ্চরিত্র শিক্ষকদের।
তালি এক হাতে বাজে না স্যার। দোষ শুধু শিক্ষকের না স্যার। একটা মেয়ে রাজি না হলে একটা ছেলে কোনভাবেই রিসোর্টে বা হোটেলে নিয়ে যেতে পারে না। দু'টাকে রিমান্ডে নিলে আসল তত্ত্ব বেরিয়ে আসবে।
ব্যবহারিকের শিক্ষক ব্যবহার করেছেন। মন মানে না শিক্ষক-ছাত্রী!
you published the teacher's name, then why you donot publish the student's name?
যে কোন নারীর চরিত্র সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করা আল কুরআনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। (সুরা নূর এবং সুরা নিসা দ্রষ্টব্য) বিষয়টি দেখার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের।
জনাব মো : আব্দুল খালেক সাহেব ঢালাও মন্তব্য করা ঠিক না। আপনার সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার উপযুক্ত করে সুযোগ পাওয়া সাপেক্ষে এই মন্তব্য করবেন।
নীতিজ্ঞান শূণ্য এ সব শিক্ষক শিক্ষার্থীর প্রতি ধিক্কার জানাই।
So called smart education in smart Country
বিশ্ব বিদ্যালয়ের অবস্থা কি কেউ জানেন ? না জানলে ১ সপ্তাহ ঘুরে আসুন। কিয়ামত হলেও আমার মেয়েকে ঐ বিদ্যালয় পড়াবো না।
ধিক তোমায় ধিক ও আমার সুশীল নাগরিক।
এই ঘটনায় ছাত্রীই দোষী সাব্যস্ত না হয়ে যায়। দেখা যাবে শিক্ষক বেকসুর খালাস।
ভাবতে অবাক লাগে শিক্ষকদের বিরাট একটা অংশ লুচ্চায় পরিনত হয়েছে।
ঐ ছাত্রীর ছবি কেন দেয়া হয়নি। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নারী পুরুষ সবার জন্য হারাম। উভয়ই সমদন্ডে দন্ডিত। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রী তো নাবালিকা নয়। ধিক্কার জানাই দুইজনকেই।
নৈতিকতা প্রসংগটি বিবেচিনায় নেয়া সময়ের দাবি।
Development everywhere!!!