অনলাইন
শনিবার মাধ্যমিক, রোববার খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
স্টাফ রিপোর্টার
(২ সপ্তাহ আগে) ২ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ২:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:৫১ অপরাহ্ন
রমজান, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ থাকার পর আগামী সপ্তাহ থেকে স্বাভাবিক হচ্ছে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান। আগামী শনিবার (৪ঠা মে) থেকে খুলছে মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আর রোববার (৫ই মে) থেকে খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মস্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের জানান, শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেণিকক্ষে সরাসরি পাঠদান শুরু হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ জানান, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্কুল বন্ধ রয়েছে। শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি শেষে রোববার থেকে যথারীতি ক্লাস শুরু হচ্ছে।
এর আগে পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর এবং গরমের কারণে এক সপ্তাহ ছুটি মিলিয়ে মোট ১ মাস ৩ দিন পর গত রোববার খুলে দেশের শিক্ষাঙ্গণ। একদিন খোলা রেখে সোমবার থেকে ফের বন্ধ হয় মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা। সোমবার খোলা থাকে প্রাথমিক স্কুল। কিন্তু তীব্র তাপপ্রবাহে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উভয় স্তুরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, শিক্ষা ঘাটতি পূরণের জন্য আগামী ৪ঠা মে থেকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ক্লাস চালু রাখা হবে।
গত ২৬শে মার্চ দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ছুটি শুরু হয়। এর একদিন আগে ২৫শে মার্চ কলেজগুলো বন্ধ হয়েছিল। আর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় ছুটি শুরু হয়েছিল ২২শে মার্চ।
কথায় কথায় স্কুল বন্ধ রাখতে হবে কেন? আমরা ও ছোটবেলায় সপ্তাহে একদিন ই ছুটি পেতাম।বৃহস্পতিবার হাফ স্কুল ছিল। আমরা ছোটবেলায় স্কুল ছুটি হলে গল্পের বই পড়তাম। আর এই জেনারেশনের ছেলেমেয়েরা তো গল্পের পড়তেই চায় না। বাসায় বসে মোবাইল গুতায়। তবে ব্যতিক্রম ও আছে। ঢাকা শহরের স্কুলগুলোর অবকাঠামো যথেষ্ট ভালো। স্কুল খোলা রাখা যেতেই পারে। কিন্তু গ্রামের দিকে কিছু স্কুল আছে টিনশেড। এলাকাভেদে সেগুলা বন্ধ রাখা যেতে পারে। এই শিক্ষামন্ত্রী ভালো কাজ করছেন। শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করছেন।
Perfectly said
দেশের সকল চাকরিজীবীর ক্লান্তি দূর করতে যদি সপ্তাহে দুদিন ছুটি লাগে, তাহলে এই কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের ছুটি কেন একদিন হবে??
শিক্ষা মন্ত্রীর এতো তাড়াহুড়া কেন ? তার কি অন্য এজেন্ডা আছে ?