রাজনীতি
বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে: কাদের
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৩:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাদের নেতারা হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। বিবৃতিতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিবৃতির নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির বোধগম্য হয় না যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করে; জনকল্যাণে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কর্মসূচি নির্ধারণ করে। আমরা সর্বদা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি গণবিরোধী রাজনীতি করে আসছে। রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে তারা জনগণকে শত্রুজ্ঞান করে শাসন-শোষণ ও অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছিল। সন্ত্রাস ও উগ্র-জঙ্গিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আর এখন সাংবিধানিকভাবে বৈধ ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করে জনগণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যাওয়ার অপচেষ্টা করছে।
বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সরকারবিরোধী তথাকথিত আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নেয় বলে দাবি করে কাদের বলেন, বিএনপি ও তার দোসরদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনী সরকারের সুসমৃণ পথচলা এবং দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
কাদের বলেন, আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, পূর্বের ধারাবাহিকতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের নামেও তারা অগ্নি সন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রকৃতপক্ষে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া তাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত। বিএনপি ক্ষমতায় থেকে নিজেদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনীর পাশাপাশি বাংলা ভাইয়ের মতো দুধর্ষ সন্ত্রাসীর সৃষ্টি করেছিল এবং তাকে রক্ষা করার জন্য’ বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নিতে বদ্ধপরিকর।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, শেখ হাসিনা জগদ্দল পাথরের মতো জেঁকে বসা বিচারহীনতার সংস্কৃতির অর্গল ভেঙে বিচারের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। সন্ত্রাসী বা অপরাধী যে-ই হোক তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্যের আড়ালে সন্ত্রাসীদের রক্ষার অপকৌশল সফল হবে না।
হেতেন যে কখন কি কয়? হেতেন নিজেও হাঁসেন,আমরাও হাসিঁ।বিনোদন আরও বিনোদন....
উনার কথা শুনলেই হাসি পায় মানুষের ভোট হরণ করে ক্ষমতায়।
আপনারা তো জনগণের সরকার না। আপনারাই যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় এসেছেন। বুকে হাত রেখে বলুনতো আপনারা বৈধ না অবৈধ ? মনে রাখবেন ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আপনার চেহারা দেখে কিন্তু মনে হয় আপনার যাওয়ার সময় অতি নিকটে। ফালতু কথা না বলে সবাই মিলে মিশে দেশ টাকে আগ্রাসন মুক্ত করুন।
Puppet.
সে যেকোন উপায়টাতো আপনাদের জানা। জনগণকে খোলাখুলি বলেন দিন। যেন বিএনপি জনপ্রিয়তা (আপনার কথিত) শূণ্য থেকে মাইনেস ডিগ্রীতে পৌছে যায়। মনে রাখবেন মহান আল্লাহর কাঠগড়া থেকে নিস্তার নাই। কি যেন সবাই আপনাকে বলে---।
আর নিজেরা একেবারে গদি কাম্ড়ে ধরে পড়ে আছে। দাঁত ছুটিলেই হায়াৎ বিনাশ।
আর আওয়ামিলীগ জনগনেকে ভোট বঞ্চিত করে ভারতীয় দালাল হিসেবে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে।
কাদের সাহেব একবার খালি ফেয়ার ইলেকশন দেন, তখন আপনারা কোথায় থাকেন দেখবো। এখন ফ্রুটিকা খেয়ে আবোলতাবোল বলে লাভ নেই। জনগণ আওয়ামী লীগ কি জিনিস তা জেনে গেছে।
Ha ha ha
জনগণও কিন্তু যেকোন উপায়ে আওয়ামীলীগ বিতাড়নে মরিয়া, কাদের সাহেব।
u people also doing same thing for keep power
দিল্লি আছে, আমরা আছি। কি ভাবে আছো ?
এবা খনো হতা