অনলাইন
তেঁতুলতলা মাঠ নিয়ে পুলিশের ব্যাখ্যা
অনলাইন ডেস্ক
২৬ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার, ৭:০৮ অপরাহ্ন
সরকারি সব বিধি অনুসরণ করেই সরকারি এই সম্পত্তি (তেঁতুলতলা মাঠ) কলাবাগান থানার জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে কলাবাগান থানার জন্য ধানমন্ডি মৌজার শূন্য দশমিক ২০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল আইন, ২০১৭’র সব বিধিবিধান অনুসরণ করা হয়েছে। কলাবাগান থানার জন্য অধিগ্রহণ করা শূন্য দশমিক ২০ একর জমি জরিপ অনুযায়ী সরকারি সম্পত্তি ও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মালিকানাধীন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে রাজউক’র কোনো আপত্তি নেই মর্মে ছাড়পত্র পাওয়া গেছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরেরও অনাপত্তি পাওয়া গেছে। স্থানীয় সাংসদ ওই জমিতে এলাকাবাসীর নিরাপত্তার সুবিধার্থে স্থায়ীভাবে কলাবাগান থানা স্থাপনের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ডিও লেটার দেন।
উল্লেখ্য, তেঁতুলতলা মাঠে থানার স্থায়ী ভবন নির্মাণের প্রতিবাদ করায় গত রোববার স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর তাদের প্রায় ১৩ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখা হয়। মানবাধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠন ও স্থানীয়দের প্রতিবাদের মুখে ওই দিন মধ্যরাতে মা-ছেলেকে ছাড়া হয়।
আজ ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে কলাবাগান থানার জন্য ধানমন্ডি মৌজার শূন্য দশমিক ২০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল আইন, ২০১৭’র সব বিধিবিধান অনুসরণ করা হয়েছে। কলাবাগান থানার জন্য অধিগ্রহণ করা শূন্য দশমিক ২০ একর জমি জরিপ অনুযায়ী সরকারি সম্পত্তি ও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মালিকানাধীন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে রাজউক’র কোনো আপত্তি নেই মর্মে ছাড়পত্র পাওয়া গেছে। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরেরও অনাপত্তি পাওয়া গেছে। স্থানীয় সাংসদ ওই জমিতে এলাকাবাসীর নিরাপত্তার সুবিধার্থে স্থায়ীভাবে কলাবাগান থানা স্থাপনের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ডিও লেটার দেন।
উল্লেখ্য, তেঁতুলতলা মাঠে থানার স্থায়ী ভবন নির্মাণের প্রতিবাদ করায় গত রোববার স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর তাদের প্রায় ১৩ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখা হয়। মানবাধিকারকর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠন ও স্থানীয়দের প্রতিবাদের মুখে ওই দিন মধ্যরাতে মা-ছেলেকে ছাড়া হয়।