দেশ বিদেশ
আইনজীবী ইউনুছ আলীকে তলব দুই সপ্তাহের জন্য সাসপেন্ড
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, সোমবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
বিচার বিভাগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিরূপ মন্তব্য করে পোস্ট দেয়ায় রিট মামলার আলোচিত আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে তলব করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী পেশা বা কাজ থেকে দুই সপ্তাহের জন্য বিরত (সাসপেন্ড) থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন চার বিচারকের ভার্চ্যুয়াল আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেয়। এছাড়া, ইউনুছ আলী আকন্দের ফেসবুক পেইজ থেকে বিচার বিভাগ নিয়ে তার মন্তব্য অপসারণ করে তার একাউন্ট ‘ব্লক করতে’ বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। আগামী ১১ই অক্টোবর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চে উপস্থিত হয়ে সে বিষয়ে তাকে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ইউনুস আলী আকন্দ মানবজমিনকে বলেন, আদালত অবমাননা হয় এমন কিছু আমি ফেসবুকে পোস্ট করিনি। কোন পোস্টের কারণে আদালত আমার বিরুদ্ধে এই আদেশ দিয়েছেনÑ সেটা আমার জানা নেই। কিছুদিন আগেও আমার এনড্রয়েট মোবাইল ও ফেসবুক আইডি ছিল না। ভার্চ্যুয়াল আদালত চালু হওয়ার পর মামলা কার্যক্রমে অংশ নেয়ার জন্য ডিজিটাল মোবাইল নিয়েছি। ফেসবুক সম্পর্কে আমার তেমন কোনো আইডিয়াও নেই। হ্যাকার কিংবা দুষ্কৃতকারীরা করতে পারে।
এর আগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আইনজীবীর পোস্টটি আদালতের নজরে আনেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল, মনসুরুল হক চৌধুরী, আব্দুল মতিন খসরু, সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির সভাপতি এএম আমিন উদ্দিন, আইনজীবী মনজিল মোরসেদ ও সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে ইউনুস আলী আকন্দ মানবজমিনকে বলেন, আদালত অবমাননা হয় এমন কিছু আমি ফেসবুকে পোস্ট করিনি। কোন পোস্টের কারণে আদালত আমার বিরুদ্ধে এই আদেশ দিয়েছেনÑ সেটা আমার জানা নেই। কিছুদিন আগেও আমার এনড্রয়েট মোবাইল ও ফেসবুক আইডি ছিল না। ভার্চ্যুয়াল আদালত চালু হওয়ার পর মামলা কার্যক্রমে অংশ নেয়ার জন্য ডিজিটাল মোবাইল নিয়েছি। ফেসবুক সম্পর্কে আমার তেমন কোনো আইডিয়াও নেই। হ্যাকার কিংবা দুষ্কৃতকারীরা করতে পারে।
এর আগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আইনজীবীর পোস্টটি আদালতের নজরে আনেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল, মনসুরুল হক চৌধুরী, আব্দুল মতিন খসরু, সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির সভাপতি এএম আমিন উদ্দিন, আইনজীবী মনজিল মোরসেদ ও সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী সমিতির সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল আদালতে উপস্থিত ছিলেন।