শিক্ষাঙ্গন
দুদকের কাঠগড়ায় ইবি’র তিন শিক্ষক
ইবি প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, শনিবার, ১:১০ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্বদ্যিলয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্যের তদন্তে নেমেছে দুদক। বহুল আলোচিত সাবেক প্রক্টর ড. মাহাবুব ও তার দুই সহযোগীকে ঘুষ গ্রহণের জেরা করা হবে। আগামীকাল রোববার তাদের তিনজনসহ এক সাক্ষীকে প্রধান কার্যালয়ে ডেকেছে দুদক।
গত বছর (২০১৯) বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৭ জন শিক্ষক নিয়োগ হয়। এর প্রতিটি নিয়োগে বড় অঙ্কের লেনদেন হয়েছে বলে চাকরিপ্রার্থী ও বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ ওঠে। প্রতিটি অভিযোগে তৎকালীন প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমানকে মূল হোতা করা হয়। একইসঙ্গে তার অন্যতম দুই সহযোগীকেও অভিযুক্ত করা হয়। তারা হলেন, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুহুল আমীন ও ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রহিম। শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্য নিয়ে তাদের একাধিক অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রাণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ও দূর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা হয়।
পরে গত ২৩শে সেপ্টেম্বর এই অভিযোগের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে দুদকের উপপরিচালক মো আব্দুল মাজেদকে দায়িত্ব দিয়ে নোটিশ জারি হয়। এতে আগামী রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল দশটায় ড. মাহবুব, রুহুল আমীন ও আব্দুর রহিমকে প্রধান কার্যালয়ে ডেকে নোটিশ দেন আব্দুল মাজেদ। ইতিমধ্যে ওই তিনজনকে আদেশপত্র পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইবি’র রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আব্দুল লতিফ। এছাড়া ঘুষ গ্রহণ অভিযোগের সাক্ষি হিসেবে শিক্ষক নিয়োগ প্রার্থী আরিফ হাসান খানকেও দুদকে তলব করা হয়েছে। একই দিনে তার থেকেও সাক্ষ্য এবং বক্তব্য গ্রহণ করবে দুদক।
বিশ্ববিদ্যালয়ে একের পর এক নিয়োগ বাণিজ্য করলেও কোন অদৃশ্য শক্তি বলে ড. মাহবুব প্রতিবারই পার পেয়ে যান। এনিয়ে ক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শাখা ছাত্রলীগসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা। দুদকের কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়ে তারা বলেন, আশা করি এবার নিয়োগ বাণিজ্যের মূল হোতাকে শাস্তি দেয়া যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে গুটিকয়েক দূর্নীতিবাজকে প্রশ্রয় না দিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেবার অনুরোধ করছি।
গত বছর (২০১৯) বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৭ জন শিক্ষক নিয়োগ হয়। এর প্রতিটি নিয়োগে বড় অঙ্কের লেনদেন হয়েছে বলে চাকরিপ্রার্থী ও বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ ওঠে। প্রতিটি অভিযোগে তৎকালীন প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমানকে মূল হোতা করা হয়। একইসঙ্গে তার অন্যতম দুই সহযোগীকেও অভিযুক্ত করা হয়। তারা হলেন, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুহুল আমীন ও ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রহিম। শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্য নিয়ে তাদের একাধিক অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রাণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ও দূর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা হয়।
পরে গত ২৩শে সেপ্টেম্বর এই অভিযোগের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে দুদকের উপপরিচালক মো আব্দুল মাজেদকে দায়িত্ব দিয়ে নোটিশ জারি হয়। এতে আগামী রোববার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল দশটায় ড. মাহবুব, রুহুল আমীন ও আব্দুর রহিমকে প্রধান কার্যালয়ে ডেকে নোটিশ দেন আব্দুল মাজেদ। ইতিমধ্যে ওই তিনজনকে আদেশপত্র পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইবি’র রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আব্দুল লতিফ। এছাড়া ঘুষ গ্রহণ অভিযোগের সাক্ষি হিসেবে শিক্ষক নিয়োগ প্রার্থী আরিফ হাসান খানকেও দুদকে তলব করা হয়েছে। একই দিনে তার থেকেও সাক্ষ্য এবং বক্তব্য গ্রহণ করবে দুদক।
বিশ্ববিদ্যালয়ে একের পর এক নিয়োগ বাণিজ্য করলেও কোন অদৃশ্য শক্তি বলে ড. মাহবুব প্রতিবারই পার পেয়ে যান। এনিয়ে ক্ষুব্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শাখা ছাত্রলীগসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা। দুদকের কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়ে তারা বলেন, আশা করি এবার নিয়োগ বাণিজ্যের মূল হোতাকে শাস্তি দেয়া যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে গুটিকয়েক দূর্নীতিবাজকে প্রশ্রয় না দিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেবার অনুরোধ করছি।