প্রথম পাতা
গু ড নি উ জ
ডেঙ্গুতে করোনা প্রতিরোধ!
নিজস্ব সংবাদদাতা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:৪২ পূর্বাহ্ন
করোনা আতঙ্কে বিপর্যস্ত জনজীবন। এর মধ্যেই ডেঙ্গুর কথা সাধারণ মানুষ প্রায় ভুলতে বসেছিল। এবার করোনার সঙ্গে ডেঙ্গুর একটা যোগসূত্র পেয়েছেন গবেষকরা। ব্রাজিলে করোনাভাইরাসের চরিত্র বিশ্লেষণ করে নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। করোনাভাইরাসের বিস্তার এবং ডেঙ্গু জ্বরের অতীতের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে একটি যোগসূত্র পাওয়া গেছে। যা মশার সংক্রমণজনিত অসুস্থতার ফলে কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে কিছুটা প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম। ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিগুয়েল নিকোলিসের নেতৃত্বে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে ২০২০-এ করোনাভাইরাসের বিস্তার লাভের প্রসঙ্গটিকে ২০১৯-এ ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার এবং ধীরে ধীরে বৃদ্ধি এমন জায়গাগুলোতে লক্ষ্য করা গেছে, যে অঞ্চলগুলো গত বছর তীব্রভাবে ডেঙ্গুর কবলে পড়েছিল।
গবেষকরা বলছেন, ডেঙ্গুর ফ্লাভিভাইরাস সেরোটাইপস এবং ঝঅজঝ-ঈঙঠওউ-১৯ এর মধ্যে ইমিউনোলজিক্যাল ক্রস-প্রতিক্রিয়াশীলতার সম্ভাবনা দেখা গেছে। যদি তা সঠিক প্রমাণিত হয় তবে এই হাইপোথিসিসের অর্থ দাঁড়ায় যে, ডেঙ্গু সংক্রমণ বা ডেঙ্গু ভ্যাকসিনের প্রয়োগে করোনাভাইরাসের প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠতে পারে মানব শরীরে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যাদের রক্তে ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি রয়েছে এমন লোকেরা কোভিড-১৯ পজেটিভ হতে পারেন। এমনও হতে পারে তারা হয়তো কেউই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। যার অর্থ, দুটি ভাইরাসের মধ্যে একটি ইমিউনোলজিক চরিত্র রয়েছে যা কেউ প্রত্যাশাও করতে পারেনি, কারণ দুটি ভাইরাস সম্পূর্ণ আলাদা গ্রুপ থেকে এসেছে। তবে বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন বলে মনে করছেন ব্রাজিলের পর্যবেক্ষকরা। ব্রাজিল বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ কোভিড-১৯ আক্রান্ত দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের পেছনেই রয়েছে ব্রাজিল। দেশের সান্তা ক্যাটরিনা, রিও গ্র্যান্ডে দ্য সুল, মাতো গ্রোসো দ্য সুল এবং মিনাস গেরেইসের মতো রাজ্যে গত বছর এবং এই বছরের শুরুর দিকে ডেঙ্গু হওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। এসব জায়গায় করোনার থাবা সেভাবে লক্ষ্য করা যায়নি। অন্যদিকে আমাপু, মারানহো এবং পেরির মতো রাজ্যে যেগুলোতে ডেঙ্গুর কম প্রকোপ ছিল, সেখানে করোনা ভালোমতোই থাবা বসিয়েছে। ল্যাটিন আমেরিকা, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জগুলোতে এই ধরনের কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায় কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন গবেষকরা।
গবেষকরা বলছেন, ডেঙ্গুর ফ্লাভিভাইরাস সেরোটাইপস এবং ঝঅজঝ-ঈঙঠওউ-১৯ এর মধ্যে ইমিউনোলজিক্যাল ক্রস-প্রতিক্রিয়াশীলতার সম্ভাবনা দেখা গেছে। যদি তা সঠিক প্রমাণিত হয় তবে এই হাইপোথিসিসের অর্থ দাঁড়ায় যে, ডেঙ্গু সংক্রমণ বা ডেঙ্গু ভ্যাকসিনের প্রয়োগে করোনাভাইরাসের প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠতে পারে মানব শরীরে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যাদের রক্তে ডেঙ্গু অ্যান্টিবডি রয়েছে এমন লোকেরা কোভিড-১৯ পজেটিভ হতে পারেন। এমনও হতে পারে তারা হয়তো কেউই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন। যার অর্থ, দুটি ভাইরাসের মধ্যে একটি ইমিউনোলজিক চরিত্র রয়েছে যা কেউ প্রত্যাশাও করতে পারেনি, কারণ দুটি ভাইরাস সম্পূর্ণ আলাদা গ্রুপ থেকে এসেছে। তবে বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন বলে মনে করছেন ব্রাজিলের পর্যবেক্ষকরা। ব্রাজিল বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ কোভিড-১৯ আক্রান্ত দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের পেছনেই রয়েছে ব্রাজিল। দেশের সান্তা ক্যাটরিনা, রিও গ্র্যান্ডে দ্য সুল, মাতো গ্রোসো দ্য সুল এবং মিনাস গেরেইসের মতো রাজ্যে গত বছর এবং এই বছরের শুরুর দিকে ডেঙ্গু হওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। এসব জায়গায় করোনার থাবা সেভাবে লক্ষ্য করা যায়নি। অন্যদিকে আমাপু, মারানহো এবং পেরির মতো রাজ্যে যেগুলোতে ডেঙ্গুর কম প্রকোপ ছিল, সেখানে করোনা ভালোমতোই থাবা বসিয়েছে। ল্যাটিন আমেরিকা, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জগুলোতে এই ধরনের কোনো সম্পর্ক পাওয়া যায় কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন গবেষকরা।