শেষের পাতা
শাহেদ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদ ওরফে শাহেদ করিম ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের নাম আসামির তালিকায় নেই। গতকাল দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপ-পরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী বাদী হয়ে এ মামলা করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক আমিনুল হাসান, উপ-পরিচালক (হাসপাতাল-১) ডা. ইউনুস আলী, সহকারী পরিচালক (হাসপাতাল-১) ডা. শফিউর রহমান এবং গবেষণা কর্মকর্তা ডা. দিদারুল ইসলাম। অনুসন্ধান প্রতিবেদন বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে লাইসেন্স নবায়নবিহীন বন্ধ রিজেন্ট হাসপাতালকে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে রূপান্তর, মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারস্ট্যান্ডিং সম্পাদন ও সরকারি প্রতিষ্ঠান নিপসমের ল্যাবে ৩ হাজার ৯৩৯ জন কোভিড রোগীর নমুনা বিনামূল্যে পরীক্ষা করিয়েছেন। যেখান থেকে অবৈধ পারিতোষক বাবদ রোগী প্রতি ৩৫০০ টাকা হিসেবে মোট এক কোটি ৩৭ লাখ ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা নেয়া হয়েছে।
এছাড়া অনুসন্ধান প্রতিবেদনে রিজেন্ট হাসপাতালের মিরপুর ও উত্তরা শাখার চিকিৎসক, নার্স, ওয়ার্ডবয় ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের খাবার খরচ বরাদ্দের বিষয়ে ১ কোটি ৯৬ লাখ ২০ হাজার টাকার মাসিক চাহিদা তুলে ধরাসহ এর খসড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর উদ্যোগ নেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরাধ আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে। শাহেদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, আয়কর ফাঁকি, ভুয়া নাম ও পরিচয়ে ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। রিজেন্ট হাসপাতালের নামে এনআরবি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে দেড় কোটি টাকা ও ফারমার্স ব্যাংক থেকে ১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে শাহেদসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে পৃথক অভিযোগে দু’টি মামলা করে দুদক।
এছাড়া অনুসন্ধান প্রতিবেদনে রিজেন্ট হাসপাতালের মিরপুর ও উত্তরা শাখার চিকিৎসক, নার্স, ওয়ার্ডবয় ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের খাবার খরচ বরাদ্দের বিষয়ে ১ কোটি ৯৬ লাখ ২০ হাজার টাকার মাসিক চাহিদা তুলে ধরাসহ এর খসড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর উদ্যোগ নেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরাধ আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে। শাহেদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, আয়কর ফাঁকি, ভুয়া নাম ও পরিচয়ে ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। রিজেন্ট হাসপাতালের নামে এনআরবি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে দেড় কোটি টাকা ও ফারমার্স ব্যাংক থেকে ১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে শাহেদসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে পৃথক অভিযোগে দু’টি মামলা করে দুদক।