বাংলারজমিন
হাটহাজারী মাদ্রাসার বহিষ্কৃত ৪ শিক্ষককে পুনঃনিয়োগ নতুন ২ শিক্ষক বহিষ্কার
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৯ পূর্বাহ্ন
সম্প্রতি টানা দু’দিনের ছাত্র আন্দোলনে হাটহাজারী দারুল উলুম মইনুল ইসলামের চিত্র অনেক কিছুই পাল্টে গেছে। মজলিসে শূরায় যোগ হয়েছে আরো ৬ জন সিনিয়র মুহাদ্দিস। পরিবর্তন এসেছে কিতাব বণ্টনেও। সব মিলিয়ে নতুনভাবে পথচলা শুরু করেছে দেশের বৃহত্তর কওমি আঁতুড়ঘর হাটহাজারী মাদ্রাসা। হেফাজত ইসলামের আমীর, সদ্যপ্রয়াত আল্লামা আহমদ শফী কর্তৃক নিয়োগকৃত শিক্ষকদের গতকাল দিবাগত রাতে বহিষ্কার করে পূর্বের বহিষ্কৃত শিক্ষকদের পুনঃনিয়োগ দিয়েছেন মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। কোরবানি ঈদের পরপর বিনা নোটিশে হঠাৎ করে বহিষ্কার করা হয় তিন শিক্ষককে। তারা হলেন, মাওলানা সাঈদ আহমদ, মাওলানা আনওয়ার শাহ আজহারী, মাওলানা হাসান।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ছাত্রদের দাবি মানার অংশ হিসেবে তাদের সবাইকে পুনঃনিয়োগ দিয়েছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। তাদের সঙ্গে মাওলানা মনসুরুল হক নামক অপর এক কর্মকর্তাকেও পুনঃনিয়োগ দেয়া হয়েছে। যিনি পূর্বে হিসাব বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তবে আর কাউকে পুনঃনিয়োগ দেয়া হবে কি-না, বিগত কত বছরের অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষকদের পুনঃনিয়োগ দেয়ার পরিকল্পনা বা সুযোগ আছে সেটা কেউ পরিষ্কার করছে না। অন্যদিকে ‘বিতর্কিত’ নিয়োগের ২ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারা হলেন, মাওলানা মোহাম্মদ উসমান ও মাওলানা তকি উদ্দিন আজিজ। তবে ছাত্রদের দাবির একাংশ মানা হলেও অপর অংশটি পরিপূর্ণ মানা হয়নি বলে মনে করছেন অনেকে। মাদ্রাসা ছুটির পর থেকে অর্থাৎ গত ছয় মাসে যাদের বিতর্কিত নিয়োগ দেয়া হয়েছে তাদের ২ জনকে গতকাল অব্যাহতি দেয়া হলেও অন্যদের ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কর্তৃপক্ষ। যাদের সবাই বর্তমান সিনিয়র শিক্ষকদের ছেলে।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ছাত্রদের দাবি মানার অংশ হিসেবে তাদের সবাইকে পুনঃনিয়োগ দিয়েছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। তাদের সঙ্গে মাওলানা মনসুরুল হক নামক অপর এক কর্মকর্তাকেও পুনঃনিয়োগ দেয়া হয়েছে। যিনি পূর্বে হিসাব বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তবে আর কাউকে পুনঃনিয়োগ দেয়া হবে কি-না, বিগত কত বছরের অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষকদের পুনঃনিয়োগ দেয়ার পরিকল্পনা বা সুযোগ আছে সেটা কেউ পরিষ্কার করছে না। অন্যদিকে ‘বিতর্কিত’ নিয়োগের ২ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারা হলেন, মাওলানা মোহাম্মদ উসমান ও মাওলানা তকি উদ্দিন আজিজ। তবে ছাত্রদের দাবির একাংশ মানা হলেও অপর অংশটি পরিপূর্ণ মানা হয়নি বলে মনে করছেন অনেকে। মাদ্রাসা ছুটির পর থেকে অর্থাৎ গত ছয় মাসে যাদের বিতর্কিত নিয়োগ দেয়া হয়েছে তাদের ২ জনকে গতকাল অব্যাহতি দেয়া হলেও অন্যদের ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কর্তৃপক্ষ। যাদের সবাই বর্তমান সিনিয়র শিক্ষকদের ছেলে।