অনলাইন
৬ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
মামুনকে অব্যাহতি, তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর করা ধর্ষণের মামলায় প্রধান অভিযুক্ত বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়। তিন সদস্য বিশিষ্টি একটি তদন্ত কমিটিতে রয়েছে, পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি বিন ইয়ামিন ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহবায়ক তারেক রহমান এবং রাফিয়া সুলতানা।
আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ সব সময়ই ছাত্র তথা গণমানুষের যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। নারীর প্রতি বৈষম্য, নারী নিপীড়ন ও নারীদের অধিকার প্রতিষ্টায় ছাত্র অধিকার সব সময়ই সোচ্চার ভূমিকা পালন করে আসছে।
তাই সংগঠনের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে আনীত অভযোগের সতস্যা নিরূপণে এবং সুষ্ঠু ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সঙ্গে সুষ্ঠু ও নিরপক্ষ তদন্তের স্বার্থে বাংলদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে সাময়িকভাবে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
উল্লেখ্য, গত রোব ও সোমবার রাজধানীর লালবাগ ও কোতওয়ালী থানায় ধর্ষণ, অপহরণ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ছাত্র অধিকার পরিষদের ৬ নেতার বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী। ধর্ষণের মামলায় এক নম্বর আসামী করা হয় হাসান আল মাসুনকে। আর অপহরণ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় প্রধান আসামী নাজমুল হাসান। আর ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে দুটি মামলায় তিন নম্বর আসামী করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলার এজাহারে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. নাজমুল হুদা ও মো. আবদুল্লাহ হিল বাকী।
এদিকে মামলার প্রতিবাদে করা ছাত্র অধিকার পরিষদের বিক্ষোভ থেকে গত রোববার রাতে ভিপি নুরসহ ৭জনকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ৪ ঘণ্টার নানা নাটকীয়তা শেষে তাদের মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
ধর্ষকের শাস্তি দাবি ভুক্তভোগীর সহপাঠীদের
এদিকে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগী ছাত্রীর সহপাঠীরা। আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্যের সামনে তারা এ মানববন্ধন করেন। মানববন্ধন থেকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে হাসান আল মামুনসহ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান। অন্যথায় বড় ধরনের কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ সব সময়ই ছাত্র তথা গণমানুষের যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। নারীর প্রতি বৈষম্য, নারী নিপীড়ন ও নারীদের অধিকার প্রতিষ্টায় ছাত্র অধিকার সব সময়ই সোচ্চার ভূমিকা পালন করে আসছে।
তাই সংগঠনের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে আনীত অভযোগের সতস্যা নিরূপণে এবং সুষ্ঠু ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সঙ্গে সুষ্ঠু ও নিরপক্ষ তদন্তের স্বার্থে বাংলদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে সাময়িকভাবে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
উল্লেখ্য, গত রোব ও সোমবার রাজধানীর লালবাগ ও কোতওয়ালী থানায় ধর্ষণ, অপহরণ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ছাত্র অধিকার পরিষদের ৬ নেতার বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী। ধর্ষণের মামলায় এক নম্বর আসামী করা হয় হাসান আল মাসুনকে। আর অপহরণ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় প্রধান আসামী নাজমুল হাসান। আর ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে দুটি মামলায় তিন নম্বর আসামী করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলার এজাহারে। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. নাজমুল হুদা ও মো. আবদুল্লাহ হিল বাকী।
এদিকে মামলার প্রতিবাদে করা ছাত্র অধিকার পরিষদের বিক্ষোভ থেকে গত রোববার রাতে ভিপি নুরসহ ৭জনকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ৪ ঘণ্টার নানা নাটকীয়তা শেষে তাদের মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
ধর্ষকের শাস্তি দাবি ভুক্তভোগীর সহপাঠীদের
এদিকে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগী ছাত্রীর সহপাঠীরা। আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্যের সামনে তারা এ মানববন্ধন করেন। মানববন্ধন থেকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে হাসান আল মামুনসহ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান। অন্যথায় বড় ধরনের কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।