বাংলারজমিন
নারায়ণগঞ্জ ট্রাজেডি: আদালতে বিদ্যুৎ মিস্ত্রির জবানবন্দি
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লায় বায়তুস সালাত জামে মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় সিআইডি পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার স্থানীয় বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি মোবারক হোসেন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাওছার আলমের আদালতে তার এই জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। কোর্ট ইন্সপেক্টর আসাদুজ্জামান জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় গত রোববার সকালে পশ্চিম তল্লায় নিজ এলাকা থেকে মোবারক হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের তদন্ত বিভাগ সিআইডি। পরে আদালতে মঞ্জুর হওয়া দুইদিনের রিমান্ড শেষে গতকাল বিকালে পুনরায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা মোবারক হোসেনের পক্ষে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন। পরে জবানবন্দি প্রদান শেষে আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক বাবুল হোসেন জানান, মসজিদে বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ স্পার্ক করে জমাট বেঁধে থাকা গ্যাসের মিশ্রণ থেকে বিস্ফোরণের সূত্রপাত ঘটেছিল। বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ প্রদানের কাজটি করেছিল এই মোবারক হোসেন। আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে সে তার দোষ স্বীকার করেছে।
গত ৪ঠা সেপ্টেম্বর রাতে এশা’র নামাজ চলাকালে মসজিদে বিস্ফোরণে ৩৮ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনো ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন দগ্ধ ২ জন। এই বিস্ফোরণের ঘটনার পরদিন ৫ই সেপ্টেম্বর ফতুল্লা থানা পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করলে পরবর্তীতে এর তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় সিআইডিতে।
এর আগে মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় গত রোববার সকালে পশ্চিম তল্লায় নিজ এলাকা থেকে মোবারক হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের তদন্ত বিভাগ সিআইডি। পরে আদালতে মঞ্জুর হওয়া দুইদিনের রিমান্ড শেষে গতকাল বিকালে পুনরায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা মোবারক হোসেনের পক্ষে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন। পরে জবানবন্দি প্রদান শেষে আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক বাবুল হোসেন জানান, মসজিদে বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ স্পার্ক করে জমাট বেঁধে থাকা গ্যাসের মিশ্রণ থেকে বিস্ফোরণের সূত্রপাত ঘটেছিল। বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ প্রদানের কাজটি করেছিল এই মোবারক হোসেন। আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে সে তার দোষ স্বীকার করেছে।
গত ৪ঠা সেপ্টেম্বর রাতে এশা’র নামাজ চলাকালে মসজিদে বিস্ফোরণে ৩৮ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখনো ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন দগ্ধ ২ জন। এই বিস্ফোরণের ঘটনার পরদিন ৫ই সেপ্টেম্বর ফতুল্লা থানা পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করলে পরবর্তীতে এর তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় সিআইডিতে।