অনলাইন
রয়টার্সের প্রতিবেদন
করোনা টিকায় মৃদু থেকে মধ্যম মাত্রার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে: ফাইজার
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন
মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার ইনকরপোরেশনের তৈরি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) পরীক্ষামূলক টিকাটি প্রয়োগের ফলে মৃদু থেকে মধ্যম মাত্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এক পরীক্ষায় কয়েক হাজার অংশগ্রহণকারীকে পরীক্ষামূলক টিকা বা একটি প্লাসেবো (অকার্যকর ওষুধ) দেয়া হয়েছে। তাতে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ওইসব পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। মঙ্গলবার বিনিয়োগকারীদের এমনটা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিনিয়োগকারীদের সামনে দেয়া এক প্রেজেন্টেশনে ফাইজারের কর্মকর্তারা জানান, পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে ক্লান্তি, মাথাব্যথা, শিহরণ ও পেশিতে ব্যাথা দেখা গেছে। কিছু অংশগ্রহণকারীর মধ্যে তীব্র জ্বরও দেখা গেছে। এ উপাত্তগুলো এখনো যাচাই-বাছাই করা হয়নি। অর্থাৎ তারা জানেন না কোন অংশগ্রহণকারী সত্যিকারের টিকা পেয়েছে ও কারা প্লাসেবো পেয়েছে।
ফাইজারের টিকা গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান ক্যাথরিন জ্যানসেন বলেন, টিকাটির পরীক্ষার সরাসরি উপাত্তে প্রবেশাধিকার রয়েছে একটি স্বাধীন উপাত্ত পর্যবেক্ষণ কমিটির। টিকাটি নিয়ে কোনো নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ দেখা দিলে এ বিষয়ে তাদের জানাবে ওই কমিটি। তবে এখন অবধি এমন কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেনি কমিটিটি।
জার্মান ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেকের সঙ্গে মিলে করোনার টিকাটি তৈরি করছে ফাইজার। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ৪৪ হাজার স্বেচ্চছাসেবকের ওপর টিকাটি প্রয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। ইতিমধ্যে ২৯ হাজারের বেশি ইচ্ছুক অংশগ্রহণকারীর নাম নিবন্ধন করেছে তারা।
ফাইজার কর্মকর্তারা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কনফারেন্স কলে জানান, ১২ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীকে টিকাটির দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে। এ মাসের শুরুতে তীব্র পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা যাওয়ার পর বৃটিশ-সুইডিশ ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এস্ট্রাজেনেকার একটি সম্ভাব্য টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল স্থগিতের ঘোষণা দেয়া হয়। এরপরই নিজেদের টিকার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিয়ে ঘোষণা দিলো ফাইজার। অবশ্য সোমবার থেকে বৃটেন ও ব্রাজিলে এস্ট্রাজেনেকার টিকাটির পরীক্ষা ফের চালু হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে এখনো বন্ধ রাখা হয়েছে। ফাইজার আগামী অক্টোবরের মধ্যে তাদের পরীক্ষামূলক টিকাটির কার্যকারিতা নিশ্চিতের প্রত্যাশা প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মী মিকায়েল ডলস্টেন বলেন, জোরালো প্রতিরোধ ক্ষমতা ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পূর্ববর্তী উপাত্ত বিবেচনায় আমরা বিশ্বাস করি টিকাটির কার্যকারিতা ৬০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি হবে।
বিনিয়োগকারীদের সামনে দেয়া এক প্রেজেন্টেশনে ফাইজারের কর্মকর্তারা জানান, পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে ক্লান্তি, মাথাব্যথা, শিহরণ ও পেশিতে ব্যাথা দেখা গেছে। কিছু অংশগ্রহণকারীর মধ্যে তীব্র জ্বরও দেখা গেছে। এ উপাত্তগুলো এখনো যাচাই-বাছাই করা হয়নি। অর্থাৎ তারা জানেন না কোন অংশগ্রহণকারী সত্যিকারের টিকা পেয়েছে ও কারা প্লাসেবো পেয়েছে।
ফাইজারের টিকা গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান ক্যাথরিন জ্যানসেন বলেন, টিকাটির পরীক্ষার সরাসরি উপাত্তে প্রবেশাধিকার রয়েছে একটি স্বাধীন উপাত্ত পর্যবেক্ষণ কমিটির। টিকাটি নিয়ে কোনো নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ দেখা দিলে এ বিষয়ে তাদের জানাবে ওই কমিটি। তবে এখন অবধি এমন কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেনি কমিটিটি।
জার্মান ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেকের সঙ্গে মিলে করোনার টিকাটি তৈরি করছে ফাইজার। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ৪৪ হাজার স্বেচ্চছাসেবকের ওপর টিকাটি প্রয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। ইতিমধ্যে ২৯ হাজারের বেশি ইচ্ছুক অংশগ্রহণকারীর নাম নিবন্ধন করেছে তারা।
ফাইজার কর্মকর্তারা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কনফারেন্স কলে জানান, ১২ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীকে টিকাটির দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে। এ মাসের শুরুতে তীব্র পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা যাওয়ার পর বৃটিশ-সুইডিশ ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এস্ট্রাজেনেকার একটি সম্ভাব্য টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল স্থগিতের ঘোষণা দেয়া হয়। এরপরই নিজেদের টিকার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিয়ে ঘোষণা দিলো ফাইজার। অবশ্য সোমবার থেকে বৃটেন ও ব্রাজিলে এস্ট্রাজেনেকার টিকাটির পরীক্ষা ফের চালু হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে এখনো বন্ধ রাখা হয়েছে। ফাইজার আগামী অক্টোবরের মধ্যে তাদের পরীক্ষামূলক টিকাটির কার্যকারিতা নিশ্চিতের প্রত্যাশা প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মী মিকায়েল ডলস্টেন বলেন, জোরালো প্রতিরোধ ক্ষমতা ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পূর্ববর্তী উপাত্ত বিবেচনায় আমরা বিশ্বাস করি টিকাটির কার্যকারিতা ৬০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি হবে।