অনলাইন
রাজধানীতে মানবপাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার ৮
অনলাইন ডেস্ক
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন
কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে লোক পাঠানোর নামে প্রতারণার অভিযোগে রাজধানী থেকে ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যা বের ভ্রাম্যমান আদালত। মঙ্গলবার বিকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বনানীর ৪ নম্বর রোডের ড্রিম ভিসা কনসালট্যান্সি ও ফাতেমা ওভারসিজ নামে দু’টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। র্যা বের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- ড্রিম ভিসা কনসালট্যান্সির মালিক তোফাজ্জল হোসেন, জুঁই আক্তার, সানজিদা, সাদিয়া, নাইমা জুম, স্বপ্না আক্তার এবং ফাতেমা ওভারসিজ নামের আরেক প্রতিষ্ঠানের মালিক কবির হোসেন ও সহযোগী সোহাগ। এ সময় তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও জরিমানা করা হয়। এছাড়া প্রতিষ্ঠান দু’টি সিলগালা করে দেয়া হয়।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু বলেন, প্রতিষ্ঠানটির বিদেশে লোক পাঠানোর কোনো লাইসেন্স বা বৈধ কাগজপত্র ছিল না। কিন্তু তারপরও তারা তাদের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কানাডা ও ফিজিতে পাঠানোর কথা বলে বিজ্ঞাপন দিত। এরপর তাদের অফিসের ঠিকানায় যারা আসতো, তাদের বসিয়ে কাউন্সিলিং করতো। তাদের পাসপোর্ট ও বিদেশ পাঠানোর নাম করে টাকা হাতিয়ে নিতো। নির্দিষ্টসংখ্যক গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা করে নির্দিষ্ট সময় পরপর অফিস বদল করতো তারা। এতে ভুক্তভোগীরা তাদের আর খুঁজেও পেতো না।
পলাশ কুমার বলেন, ওই অফিসে অভিযানের সময় ৩২টি পাসপোর্ট, ভুয়া চুক্তিপত্র, ফিজিতে পাঠানোর ভুয়া ডিমান্ড লেটার জব্দ করা হয়। এই অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির মালিক তোফাজ্জলকে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বাকিদের প্রত্যেককে একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেয়া হয়। অনাদায়ে প্রত্যেকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করে দেয়া হয়।
র্যা বের এই ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, অভিযানে গিয়ে জানতে পারি- এক তরুণীকে দুবাইয়ের একটি অভিজাত হাসপাতালে আয়ার চাকরি দেয়ার কথা বলে সৌদিতে পাঠায় ফাতেমা ওভারসিজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এরপর ওই তরুণীকে সৌদি আরবের একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ দেয়া হয়। কিন্তু কিছুদিন পরই তার ওপর অকথ্য নির্যাতন নেমে আসে। শুধু তাই নয়, কয়েক মাস কাজ করলেও তাকে কোনো বেতন ও টাকা-পয়সা দেয়া হয়নি। ওই তরুণীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে বনানীর ১০ নম্বর রোডের প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালিয়েছি আমরা। তাদের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে নিয়মিত মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- ড্রিম ভিসা কনসালট্যান্সির মালিক তোফাজ্জল হোসেন, জুঁই আক্তার, সানজিদা, সাদিয়া, নাইমা জুম, স্বপ্না আক্তার এবং ফাতেমা ওভারসিজ নামের আরেক প্রতিষ্ঠানের মালিক কবির হোসেন ও সহযোগী সোহাগ। এ সময় তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও জরিমানা করা হয়। এছাড়া প্রতিষ্ঠান দু’টি সিলগালা করে দেয়া হয়।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু বলেন, প্রতিষ্ঠানটির বিদেশে লোক পাঠানোর কোনো লাইসেন্স বা বৈধ কাগজপত্র ছিল না। কিন্তু তারপরও তারা তাদের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কানাডা ও ফিজিতে পাঠানোর কথা বলে বিজ্ঞাপন দিত। এরপর তাদের অফিসের ঠিকানায় যারা আসতো, তাদের বসিয়ে কাউন্সিলিং করতো। তাদের পাসপোর্ট ও বিদেশ পাঠানোর নাম করে টাকা হাতিয়ে নিতো। নির্দিষ্টসংখ্যক গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা করে নির্দিষ্ট সময় পরপর অফিস বদল করতো তারা। এতে ভুক্তভোগীরা তাদের আর খুঁজেও পেতো না।
পলাশ কুমার বলেন, ওই অফিসে অভিযানের সময় ৩২টি পাসপোর্ট, ভুয়া চুক্তিপত্র, ফিজিতে পাঠানোর ভুয়া ডিমান্ড লেটার জব্দ করা হয়। এই অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির মালিক তোফাজ্জলকে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বাকিদের প্রত্যেককে একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেয়া হয়। অনাদায়ে প্রত্যেকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করে দেয়া হয়।
র্যা বের এই ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, অভিযানে গিয়ে জানতে পারি- এক তরুণীকে দুবাইয়ের একটি অভিজাত হাসপাতালে আয়ার চাকরি দেয়ার কথা বলে সৌদিতে পাঠায় ফাতেমা ওভারসিজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এরপর ওই তরুণীকে সৌদি আরবের একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ দেয়া হয়। কিন্তু কিছুদিন পরই তার ওপর অকথ্য নির্যাতন নেমে আসে। শুধু তাই নয়, কয়েক মাস কাজ করলেও তাকে কোনো বেতন ও টাকা-পয়সা দেয়া হয়নি। ওই তরুণীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে বনানীর ১০ নম্বর রোডের প্রতিষ্ঠানটিতে অভিযান চালিয়েছি আমরা। তাদের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে নিয়মিত মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।