বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে ২,৬৫,১৩০ পিস ইয়াবা জব্দ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম মহানগরীর বাকলিয়া ও আনোয়ারা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২ লাখ ৬৫ হাজার ১৩০ পিস ইয়াবা জব্দ করেছে র্যাব। সেই সঙ্গে জড়িত ৩ মাদক ব্যবসায়ীকেও আটক করেছে।
মঙ্গলবার দুপুরে এই তথ্য জানান র্যাব-৭ এর সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান মামুন। তিনি জানান, জব্দকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ১৩ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। আর আটককৃতরা হলো- কক্সবাজার জেলার রামু থানার ডেকার দিঘীর বদ্দার পাড়া এলাকার নুরুল হকের ছেলে রমজান আলী (৩৫), একই জেলার রামু থানার খুনিয়া পালং ইউনিয়নের দাড়িয়ার দিঘীর রশিদ আহম্মদের ছেলে জমির উদ্দীন (২৫) ও আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর চুন্নাপাড়া এলাকার নুরুল হকের ছেলে মো. কামরুজ্জামান (৩০)। র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, মো. কামরুজ্জামান আনোয়ারা উপজেলার গহিরা এলাকার একটি ফিশিং ট্রলারের মালিক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফিশিং ট্রলারে করে সমুদ্র পথে ইয়াবার চালান পাচার করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে সোমবার রাতে র্যাব অভিযান চালায়। এসময় কামরুজ্জামানকে আনোয়ারার গহিরা এলাকা থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক করে র্যাব সদস্যরা। পরে তার দেয়া তথ্যমতে আরেক ইয়াবা ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার ১৩০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। একইভাবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সকালে নগরীর বাকলিয়া থানার শাহ আমানত সেতু সংলগ্ন এলাকায় কক্সবাজার থেকে আসা একটি ট্রাককে আটক করে র্যাব। তল্লাশি চালিয়ে ড্রাইভিং সিটের নিচ থেকে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ইয়াবার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৩ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। আর আটক তিনজনই মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মশিউর রহমান জুয়েল।
মঙ্গলবার দুপুরে এই তথ্য জানান র্যাব-৭ এর সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান মামুন। তিনি জানান, জব্দকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ১৩ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। আর আটককৃতরা হলো- কক্সবাজার জেলার রামু থানার ডেকার দিঘীর বদ্দার পাড়া এলাকার নুরুল হকের ছেলে রমজান আলী (৩৫), একই জেলার রামু থানার খুনিয়া পালং ইউনিয়নের দাড়িয়ার দিঘীর রশিদ আহম্মদের ছেলে জমির উদ্দীন (২৫) ও আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর চুন্নাপাড়া এলাকার নুরুল হকের ছেলে মো. কামরুজ্জামান (৩০)। র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, মো. কামরুজ্জামান আনোয়ারা উপজেলার গহিরা এলাকার একটি ফিশিং ট্রলারের মালিক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফিশিং ট্রলারে করে সমুদ্র পথে ইয়াবার চালান পাচার করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে সোমবার রাতে র্যাব অভিযান চালায়। এসময় কামরুজ্জামানকে আনোয়ারার গহিরা এলাকা থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক করে র্যাব সদস্যরা। পরে তার দেয়া তথ্যমতে আরেক ইয়াবা ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার ১৩০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। একইভাবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সকালে নগরীর বাকলিয়া থানার শাহ আমানত সেতু সংলগ্ন এলাকায় কক্সবাজার থেকে আসা একটি ট্রাককে আটক করে র্যাব। তল্লাশি চালিয়ে ড্রাইভিং সিটের নিচ থেকে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ইয়াবার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৩ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। আর আটক তিনজনই মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মশিউর রহমান জুয়েল।