বাংলারজমিন
বাউফলে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ
বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
পটুয়াখালীর বাউফলে ভুল চিকিৎসায় নিপা রানী (২৫) নামের এক প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার দিবাগত ভোর রাতে উপজেলা সদরের সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ্যান্ড ক্লিনিকে ওই প্রসূতির মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, সোমবার দুপুরে অন্তঃসত্ত্বা নিপা রানীকে তার স্বজনরা বাউফল হাসপাতালের সামনে সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ্যান্ড ক্লিনিকে ভর্তি করেন। বিকাল সাড়ে ৫টায় তার সিজার হয়। পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক নয়ন সরকার তাকে এ্যানেসথেসিয়া প্রদান করেন এবং তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারী তার সিজার করেন। নয়ন সরকারকে ৩৯তম বিসিএসের অপেক্ষমান তালিকা থেকে করোনাকালীন সময়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
নিপা রানীর মা শিখা রানী অভিযোগ করেন, তার মেয়ের সিজার করার পর আর জ্ঞান ফিরেনি। ওইদিন দিবাগত ভোর রাত ৫টার দিকে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তার মেয়েকে নবজাতকসহ উন্নত চিকিৎসার নামে একটি বেসরকারি এম্বুলেন্সযোগে বরিশালের উদ্দেশে পাঠান। এ সময় তাদের সন্দেহ হলে পথে দুমকি উপজেলার লুথান হেলথ কেয়ারে নিয়ে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তার মেয়েকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরেও তারা বিষয়টি নিশ্চিত হতে মেয়েকে নিয়ে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকও তার মেয়েকে মৃত বলে বলে ঘোষণা করেন।
মৃত নিপা রানীর স্বামী সুজন দাস অভিযোগ করেন, ভুল চিকিৎসার কারণে তার স্ত্রী মারা গেছেন। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে তার মৃত স্ত্রীকে বরিশাল পাঠিয়েছেন। মৃত নিপা রানীর বাড়ি উপজেলার সূর্যমনি ইউনিয়নের সান্বেশ্বর গ্রামে।
এ ব্যাপারে ডা. নয়ন সরকার বলেন, ‘যেকোন এমবিবিএস ডাক্তার সিজার করতে পারেন। তবে অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। তার এ্যানেসথেসিয়া দেয়ার ৬ মাসের সনদ আছে। তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারীরও সিজার করার অনুমতি আছে।’
এ ব্যাপারে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, ‘ডাক্তার নয়ন সরকার ও তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারীর সিজার করার কোনো এখতিয়ার আছে কিনা তা আমার জানা নেই।
জানা গেছে, সোমবার দুপুরে অন্তঃসত্ত্বা নিপা রানীকে তার স্বজনরা বাউফল হাসপাতালের সামনে সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ্যান্ড ক্লিনিকে ভর্তি করেন। বিকাল সাড়ে ৫টায় তার সিজার হয়। পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক নয়ন সরকার তাকে এ্যানেসথেসিয়া প্রদান করেন এবং তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারী তার সিজার করেন। নয়ন সরকারকে ৩৯তম বিসিএসের অপেক্ষমান তালিকা থেকে করোনাকালীন সময়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
নিপা রানীর মা শিখা রানী অভিযোগ করেন, তার মেয়ের সিজার করার পর আর জ্ঞান ফিরেনি। ওইদিন দিবাগত ভোর রাত ৫টার দিকে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তার মেয়েকে নবজাতকসহ উন্নত চিকিৎসার নামে একটি বেসরকারি এম্বুলেন্সযোগে বরিশালের উদ্দেশে পাঠান। এ সময় তাদের সন্দেহ হলে পথে দুমকি উপজেলার লুথান হেলথ কেয়ারে নিয়ে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তার মেয়েকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরেও তারা বিষয়টি নিশ্চিত হতে মেয়েকে নিয়ে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকও তার মেয়েকে মৃত বলে বলে ঘোষণা করেন।
মৃত নিপা রানীর স্বামী সুজন দাস অভিযোগ করেন, ভুল চিকিৎসার কারণে তার স্ত্রী মারা গেছেন। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে তার মৃত স্ত্রীকে বরিশাল পাঠিয়েছেন। মৃত নিপা রানীর বাড়ি উপজেলার সূর্যমনি ইউনিয়নের সান্বেশ্বর গ্রামে।
এ ব্যাপারে ডা. নয়ন সরকার বলেন, ‘যেকোন এমবিবিএস ডাক্তার সিজার করতে পারেন। তবে অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। তার এ্যানেসথেসিয়া দেয়ার ৬ মাসের সনদ আছে। তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারীরও সিজার করার অনুমতি আছে।’
এ ব্যাপারে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, ‘ডাক্তার নয়ন সরকার ও তার স্ত্রী পুজা ভান্ডারীর সিজার করার কোনো এখতিয়ার আছে কিনা তা আমার জানা নেই।