বাংলারজমিন
চাঁদপুরে আখের বাম্পার ফলন
মোরশেদ আলম, চাঁদপুর থেকে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে আখের বাম্পার ফলন হয়েছে। ভালো দাম পাওয়ায় হাঁসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। ইতিমধ্যে আখ কাটা ও বিক্রিও শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে এই আখ সু-স্বাদু হওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলায় ফরিদগঞ্জের আখের চাহিদা রয়েছে।
চাঁদপুর জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার প্রতিবছরই আখের আবাদ হয়ে থাকে। এ বছর লক্ষমাত্রার চেয়ে বেশি আখের আবাদ হওয়ায় উৎপাদন বেশি হয়েছে। জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার আখ সু-স্বাদু ও চিবিয়ে খেতে সুবিধা হওয়ায় এ আখ নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা এসে জামি থেকে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছে। এতে কৃষকেরা আখের ন্যায্য দাম বেশি পেয়ে খুশি চাষিরা। পাশাপাশি ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকরা আখ চাষে উসাহিত হচ্ছে। সেচ প্রকল্পের ভেতরে হওয়ায় বন্যা ও বৃষ্টিতে আখের কোন ক্ষতি হয়নি। এতে কৃষকরা লাভবান হয়েছে।
সরজমিনে দেখা যায়, ফরিদগঞ্জের মদনের গাঁও গ্রামের আখ চাষিরা জমিতেই বিভিন্ন জেলার বেপারিদের কাছে আখ বিক্রি করে দিয়েছে। বেপারীরা উপস্থিত থেকে শ্রমিকদিয়ে জমি থেকে আখ কেটে ট্রাকে করে বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছে।
আখ চাষি মনির পাটোয়ারী, শাহ আলম ও এমরান হোসন জানায়, এবার তাদের ফলন ভালো হয়েছে। আর দামও বেশি পাচ্ছেন। নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেন্যী, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বেপারীরা এসে আখ ক্রয় করে নিচ্ছে। প্রতিটি আখ ২১ টাকা দামে ১০০ টি আখ ২১‘শ টাকায় বিক্রি করছে বেপারীদের কাছে।
চাঁদপুর উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান মিয়া জানায়, আখ চাষিদের ইক্ষু গবেষনা ইনস্টেটিউট থেকে আখের জাত সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়াও চাষিদের অন্যান্য সুবিধাসহ পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
উল্লেখ্য, চাঁদপুর জেলায় আবাদের লক্ষমাত্রা ছিল ৫৭০ হেক্টোর। আবাদ হয়েছে ৫৯ হেক্টোর জমি। উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ছিল ৩৩ হাজার ৩‘শ ৫০ মেট্রিকটন। উৎপাদিত হয়েছে ৩৫ ‘হাজার ৪‘শ মেট্রিকটন।
চাঁদপুর জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার প্রতিবছরই আখের আবাদ হয়ে থাকে। এ বছর লক্ষমাত্রার চেয়ে বেশি আখের আবাদ হওয়ায় উৎপাদন বেশি হয়েছে। জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার আখ সু-স্বাদু ও চিবিয়ে খেতে সুবিধা হওয়ায় এ আখ নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা এসে জামি থেকে ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছে। এতে কৃষকেরা আখের ন্যায্য দাম বেশি পেয়ে খুশি চাষিরা। পাশাপাশি ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকরা আখ চাষে উসাহিত হচ্ছে। সেচ প্রকল্পের ভেতরে হওয়ায় বন্যা ও বৃষ্টিতে আখের কোন ক্ষতি হয়নি। এতে কৃষকরা লাভবান হয়েছে।
সরজমিনে দেখা যায়, ফরিদগঞ্জের মদনের গাঁও গ্রামের আখ চাষিরা জমিতেই বিভিন্ন জেলার বেপারিদের কাছে আখ বিক্রি করে দিয়েছে। বেপারীরা উপস্থিত থেকে শ্রমিকদিয়ে জমি থেকে আখ কেটে ট্রাকে করে বিক্রির জন্য নিয়ে যাচ্ছে।
আখ চাষি মনির পাটোয়ারী, শাহ আলম ও এমরান হোসন জানায়, এবার তাদের ফলন ভালো হয়েছে। আর দামও বেশি পাচ্ছেন। নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেন্যী, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বেপারীরা এসে আখ ক্রয় করে নিচ্ছে। প্রতিটি আখ ২১ টাকা দামে ১০০ টি আখ ২১‘শ টাকায় বিক্রি করছে বেপারীদের কাছে।
চাঁদপুর উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান মিয়া জানায়, আখ চাষিদের ইক্ষু গবেষনা ইনস্টেটিউট থেকে আখের জাত সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়াও চাষিদের অন্যান্য সুবিধাসহ পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
উল্লেখ্য, চাঁদপুর জেলায় আবাদের লক্ষমাত্রা ছিল ৫৭০ হেক্টোর। আবাদ হয়েছে ৫৯ হেক্টোর জমি। উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ছিল ৩৩ হাজার ৩‘শ ৫০ মেট্রিকটন। উৎপাদিত হয়েছে ৩৫ ‘হাজার ৪‘শ মেট্রিকটন।