বিশ্বজমিন
ব্লুফিন টুনা: ইংলিশ চ্যানেলে বিশ্বের সবচেয়ে দামি মাছের লাফালাফি
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ৪:০২ পূর্বাহ্ন
বিরল এক দৃশ্য ধরা পড়েছে ইংলিশ চ্যানেলের ডেভন উপকূলে। বিশ্বের সবচেয়ে দামী মাছ, ব্লুফিন টুনা পানির মধ্যে লাফিয়ে বেড়াচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে ছোট মাছ শিকার করছে। অবিসুন্দর এই দৃশ্য ধরা পড়েছে ৬০ বছর বয়সী বৃটিশ আলোকচিত্রী রুপার্ট কার্কউডের ক্যামেরায়। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে ব্লুফিন টুনার এই খাবার শিকারের ছবি তোলেন তিনি। এক একটি ব্লুফিন টুনা কয়েক লাখ পাউন্ড দামে বিক্রি হয়ে থাকে। বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দামী মাছ হিসেবে খ্যাতি রয়েছে এই প্রজাতির মাছের। গড়ে এক একটি মাছ ৫.৬ ফুট লম্বা ও প্রায় ২৫০ কেজি ওজনের হয়ে থাকে। জাপানের সুশি রেস্তোরাঁগুলোয় এই মাছের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এ খবর দিয়েছে দ্য ডেইলি মেইল।
খবরে বলা হয়, আটলান্টিক ব্লুফিন টুনাগুলো প্রায়ই খাবারের সন্ধানে উন্মাদের মতো ছোট মাছ শিকারে নামে। কার্কউড বলেন, মঙ্গলবার প্লাইউড থেকে তিন মাইল গভীরে অবস্থান করছিলেন তিনি। সেসময়ই ডলফিন ও তিমির পাশাপাশি ব্লুফিন টুনার বিরল এই দৃশ্য দেখতে পান। তিনি বলেন, ব্লুফিন টুনাগুলো খাওয়ার উন্মত্ততায় প্রতিনিয়ত গর্জন করে যাচ্ছিল। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে এমনটা চলেছে। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ২০ ধরণের উন্মত্ততা দেখেছেন তিনি। কার্কউড বলেন, ব্লুফিন টুনাগুলো ছোট মাছগুলোকে পানির উপর আছড়ে ফেলে ও নিচ থেকে প্রবল শক্তিতে আঘাত করে।
কার্কউড একজন শখের সামুদ্রিক বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষক। স্থানীয় পর্যায়ে দ্য লোন কায়াকার নামে পরিচিতি রয়েছে তার। তিনি বলেন, আমি পূর্বে মাঝে মাঝে টুনার লাফঝাঁপ দেখেছি তবে তাদের ছবি তোলা প্রায় অসম্ভব। তারা অস্বাভাবিকরকমের দ্রুত। এবারের ছবিগুলো তুলেছি কারণ, তারা অনেকগুলো পানির নিচ থেকে উঠে আসছিল।
খবরে বলা হয়, আটলান্টিক ব্লুফিন টুনাগুলো প্রায়ই খাবারের সন্ধানে উন্মাদের মতো ছোট মাছ শিকারে নামে। কার্কউড বলেন, মঙ্গলবার প্লাইউড থেকে তিন মাইল গভীরে অবস্থান করছিলেন তিনি। সেসময়ই ডলফিন ও তিমির পাশাপাশি ব্লুফিন টুনার বিরল এই দৃশ্য দেখতে পান। তিনি বলেন, ব্লুফিন টুনাগুলো খাওয়ার উন্মত্ততায় প্রতিনিয়ত গর্জন করে যাচ্ছিল। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে এমনটা চলেছে। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ২০ ধরণের উন্মত্ততা দেখেছেন তিনি। কার্কউড বলেন, ব্লুফিন টুনাগুলো ছোট মাছগুলোকে পানির উপর আছড়ে ফেলে ও নিচ থেকে প্রবল শক্তিতে আঘাত করে।
কার্কউড একজন শখের সামুদ্রিক বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষক। স্থানীয় পর্যায়ে দ্য লোন কায়াকার নামে পরিচিতি রয়েছে তার। তিনি বলেন, আমি পূর্বে মাঝে মাঝে টুনার লাফঝাঁপ দেখেছি তবে তাদের ছবি তোলা প্রায় অসম্ভব। তারা অস্বাভাবিকরকমের দ্রুত। এবারের ছবিগুলো তুলেছি কারণ, তারা অনেকগুলো পানির নিচ থেকে উঠে আসছিল।