বিশ্বজমিন
শাওয়ারে পানির প্রবাহ নিয়ে ট্রাম্পের অভিযোগ, আইন শিথিলের প্রস্তাব
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ আগস্ট ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
শাওয়ারহেড দিয়ে পানির প্রবাহ বাড়াতে প্রস্তাব তুলেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট শাওয়ারহেডে পানি কম আসা নিয়ে অভিযোগ তোলার পর বুধবার জ্বালানি মন্ত্রণালয় এ প্রস্তাব উত্থাপন করে। ১৯৯২ সালে প্রণীত এক আইন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে কোনো শাওয়ারহেড দিয়ে প্রতি মিনিটি ২.৫ গ্যালনের বেশি পানি বের হওয়া নিষিদ্ধ। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন চাইছে পানি প্রবাহের সীমাবদ্ধতাটি কেবলমাত্র প্রত্যেক শাওয়ারহেডের মুখনলে থাকুক। এখন এই সীমাবদ্ধতাটি পুরো স্থাপনাতেই বিদ্যমান, যাতে পানির প্রবাহ মিনিটে নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি না হয়। তবে ভোক্তা ও সংরক্ষণবাদী গোষ্ঠীগুলো বলছে, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রস্তাবটি অপচয়মূলক ও অপ্রয়োজনীয়।
গত মাসে ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে দেয়া এক বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘তো শাওয়ারহেড- শাওয়ার নিতে চাইলে পানি আসে না। হাত ধুতে চাইলে পানি আসে না। তখন কী করা যায়? হয়তো সেখানে অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে শাওয়ার নিতে হবে। কারণ- আপনাদের ব্যাপারে জানি না, কিন্তু আমার চুল একেবারে পারফেক্ট হতে হবে।
তবে শাওয়ারহেডের আইন পরিবর্তনের প্রস্তাবটি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। জ্বালানি সংরক্ষণবাদী দল এপ্লায়েন্স স্ট্যান্ডার্ডস এওয়ারনেস প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্ড্রিও ডিলাস্কি বলেন, এটা খুবই হাস্যকর। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, প্রস্তাবটি নিয়ে আদালতে লড়তে হতে পারে ট্রাম্প প্রশাসনকে।
খবরে বলা হয়, ট্রাম্প প্রশাসন চাইছে পানি প্রবাহের সীমাবদ্ধতাটি কেবলমাত্র প্রত্যেক শাওয়ারহেডের মুখনলে থাকুক। এখন এই সীমাবদ্ধতাটি পুরো স্থাপনাতেই বিদ্যমান, যাতে পানির প্রবাহ মিনিটে নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি না হয়। তবে ভোক্তা ও সংরক্ষণবাদী গোষ্ঠীগুলো বলছে, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রস্তাবটি অপচয়মূলক ও অপ্রয়োজনীয়।
গত মাসে ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে দেয়া এক বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘তো শাওয়ারহেড- শাওয়ার নিতে চাইলে পানি আসে না। হাত ধুতে চাইলে পানি আসে না। তখন কী করা যায়? হয়তো সেখানে অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে শাওয়ার নিতে হবে। কারণ- আপনাদের ব্যাপারে জানি না, কিন্তু আমার চুল একেবারে পারফেক্ট হতে হবে।
তবে শাওয়ারহেডের আইন পরিবর্তনের প্রস্তাবটি ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। জ্বালানি সংরক্ষণবাদী দল এপ্লায়েন্স স্ট্যান্ডার্ডস এওয়ারনেস প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্ড্রিও ডিলাস্কি বলেন, এটা খুবই হাস্যকর। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, প্রস্তাবটি নিয়ে আদালতে লড়তে হতে পারে ট্রাম্প প্রশাসনকে।