বিনোদন
চিরনিদ্রায় শায়িত আলাউদ্দিন আলী
স্টাফ রিপোর্টার
১১ আগস্ট ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৩৮ পূর্বাহ্ন
গতকাল বিকালে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন কিংবদন্তি সুরকার ও সংগীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী। এর আগে দু’দফায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বাদ জোহর ঢাকার খিলগাঁওয়ের মূর-ই-বাগ জামে মসজিদে আলাউদ্দিন আলীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর দুপুর আড়াইটায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) আনা হয় এ কিংবদন্তি সুরকারের মরদেহ। এখানে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এফডিসিতে সর্বস্তরের মানুষ শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানান আলাউদ্দিন আলীকে। সহকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী ও
ভক্তরা প্রিয় আলাউদ্দিন আলীকে চোখের জলে শেষবারের মতো বিদায় জানান। এফডিসি থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। সেখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত হন আলাউদ্দিন আলী। গত রোববার রাজধানীর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই বরেণ্য সংগীত পরিচালক। এর আগে গত শনিবার হাসপাতালটিতে তাকে ভর্তি করা হয়। সেখানে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি। এর আগে ২০১৫ সালে জুন মাসে আলাউদ্দিন আলীর শরীরে ক্যানসার ধরা পড়ে। এরপর থেকে তিনি কয়েক দফায় ব্যাংককে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এরপর থেকে তিনি আর উঠে দাঁড়াতে পারেননি।
আলাউদ্দিন আলী ১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়ে সংগীত পরিচালক হিসেবে রেকর্ড গড়েন। ১৯৭৫ সাল থেকে সংগীত পরিচালনা করে প্রশংসিত হন। ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সুন্দরী’, ‘কসাই’ এবং ‘যোগাযোগ’ চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়া ১৯৮৫ সালে তিনি শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
ভক্তরা প্রিয় আলাউদ্দিন আলীকে চোখের জলে শেষবারের মতো বিদায় জানান। এফডিসি থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। সেখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত হন আলাউদ্দিন আলী। গত রোববার রাজধানীর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই বরেণ্য সংগীত পরিচালক। এর আগে গত শনিবার হাসপাতালটিতে তাকে ভর্তি করা হয়। সেখানে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি। এর আগে ২০১৫ সালে জুন মাসে আলাউদ্দিন আলীর শরীরে ক্যানসার ধরা পড়ে। এরপর থেকে তিনি কয়েক দফায় ব্যাংককে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এরপর থেকে তিনি আর উঠে দাঁড়াতে পারেননি।
আলাউদ্দিন আলী ১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়ে সংগীত পরিচালক হিসেবে রেকর্ড গড়েন। ১৯৭৫ সাল থেকে সংগীত পরিচালনা করে প্রশংসিত হন। ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সুন্দরী’, ‘কসাই’ এবং ‘যোগাযোগ’ চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এ ছাড়া ১৯৮৫ সালে তিনি শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।