খেলা
দুই হাসপাতালে ফুটবলারদের করোনা টেস্ট আজ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১০ আগস্ট ২০২০, সোমবার, ৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলতে মাঠে নামার আগে ফুটবলারদের যুদ্ধ করতে হচ্ছে কোভিড পরিস্থিতির বিরুদ্ধে। বিস্ময়করভাবে প্রথম দু’দিনে ২৪ ফুটবলারের মধ্যে করোনা টেস্টে পজেটিভ হয় ১৮ জন। যদিও প্রথম দিন ১২ জনের মধ্যে ৪ জন এবং পরের দিন আরো ৬ জন পজেটিভের খবর দেয় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষায়ও ঘটে এমন বিভ্রান্তি। এই বিভ্রান্তি দূর করতে আবারো একই সঙ্গে ২টি হাসপাতালে টেস্ট করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। ন্যাশনাল টিমস কমিটির চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদ জানিয়েছেন আগামীকাল (আজ) দেশের দু’টি নামি বেসরকারি হাসপাতালে প্রত্যেকের পরীক্ষা করানো হবে। প্রত্যেকের দুটি রিপোর্ট একইরকম এলে তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়াটা সহজ হবে বাফুফের। দুই হাসপাতাল থেকে কারো রিপোর্ট নেগেটিভ পাওয়া গেলে তার জন্য খুলে যাবে ক্যাম্পের দুয়ার। দুই রকম রিপোর্ট এলে তাকে অপেক্ষায় রাখা হবে কিছুদিন। দুই জায়গা থেকে করোনা পজেটিভ পাওয়া গেলে তাকে নেয়া হবে চিকিৎসার আওতায়। সংক্রমিতদের দ্রুত সারিয়ে তোলাই হবে বাফুফের লক্ষ্য। তাই আপাতত বন্ধ সারাহ রিসোর্টের ফুটবল ক্যাম্প। কোচের চাহিদামতো ছয় সপ্তাহের ক্যাম্পের কথা জানিয়ে কাজী নাবিল আহমেদ বলেন, ‘আমাদের প্রথম ম্যাচ ৮ই অক্টোবর আফগানিস্তানের বিপক্ষে। কোচ ম্যাচের আগে ছয় সপ্তাহ সময় চেয়েছিলেন ট্রেনিংয়ের জন্য। এর পরও আমরা আগেভাগে শুরু করেছিলাম। যাদের সংক্রমণ ধরা পড়েছে, তাদের আগামী ২২-২৩শে আগস্টের মধ্যে সুস্থ করে তুলতে পারলেই হবে। এরপর কোচ ছয় সপ্তাহ সময় পাবেন ট্রেনিংয়ের জন্য।’
তবে এরমধ্যে স্বস্তির খবর পাওয়া গেছে গত শনিবার। প্রথম দিন বুধবার ১২ জনের মধ্যে ১১ ও পরের দিন বৃহস্পতিবার ১২ জনের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭ জন। পরের দিন ছয়জনের কারোরই করোনায় আক্রান্তের খবর আসেনি। দলের অভিজ্ঞ সাত ফুটবলার গতকাল ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন। এদের মধ্যে নাবীব নেওয়াজ জ্বর থাকায় বগুড়া থেকে ঢাকায় আসেননি। বাকি ছয়জন তপু বর্মণ, তৌহিদুল আলম সবুজ, মামুনুল ইসলাম মামুন, আশরাফুল ইসলাম রানা, রায়হান হাসান ও ইয়াছিন খান করোনা পরীক্ষা করিয়ে ক্যাম্পে উঠে গেছেন। এখন সব মিলিয়ে ৩০ জন ফুটবলারের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত ১৮ জন। ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ এরই মধ্যে করোনায় ‘নেগেটিভ’ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি নিজেই। তবে টানা দুই পরীক্ষার ফল ‘নেগেটিভ’ না হলে কাউকেই করোনামুক্তির ছাড়পত্র দেয়া হয় না। সেই হিসাবে বিশ্বনাথকে আজ আবার করোনা পরীক্ষা করানো হবে।
তবে এরমধ্যে স্বস্তির খবর পাওয়া গেছে গত শনিবার। প্রথম দিন বুধবার ১২ জনের মধ্যে ১১ ও পরের দিন বৃহস্পতিবার ১২ জনের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭ জন। পরের দিন ছয়জনের কারোরই করোনায় আক্রান্তের খবর আসেনি। দলের অভিজ্ঞ সাত ফুটবলার গতকাল ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন। এদের মধ্যে নাবীব নেওয়াজ জ্বর থাকায় বগুড়া থেকে ঢাকায় আসেননি। বাকি ছয়জন তপু বর্মণ, তৌহিদুল আলম সবুজ, মামুনুল ইসলাম মামুন, আশরাফুল ইসলাম রানা, রায়হান হাসান ও ইয়াছিন খান করোনা পরীক্ষা করিয়ে ক্যাম্পে উঠে গেছেন। এখন সব মিলিয়ে ৩০ জন ফুটবলারের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত ১৮ জন। ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ এরই মধ্যে করোনায় ‘নেগেটিভ’ হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি নিজেই। তবে টানা দুই পরীক্ষার ফল ‘নেগেটিভ’ না হলে কাউকেই করোনামুক্তির ছাড়পত্র দেয়া হয় না। সেই হিসাবে বিশ্বনাথকে আজ আবার করোনা পরীক্ষা করানো হবে।