অনলাইন
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক দূষিত রক্তের: ডা. জাফরুল্লাহ
স্টাফ রিপোর্টার
৯ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ৭:০৯ পূর্বাহ্ন
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ভারত সীমান্তে প্রতিদিন বাংলাদেশিদের মারলেও আমাদের কোনো আওয়াজ নেই। অথচ নেপাল এ বিষয়ে সংসদে আইন করে ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। তাই ভারতের বিরুদ্ধে সোচ্চার না হলে বাংলাদেশের মুক্তি নেই। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমাদের কোন কোন মন্ত্রী বলছেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের রক্তের সম্পর্ক। কিন্তু এ রক্ততো দূষিত রক্ত। দূষিত রক্ত দিয়ে কি হবে? পরিচ্ছন্ন রক্ত দরকার।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদ আয়োজিত প্রতিবাদে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
(অব:) মেজর সিনহা হত্যাকান্ডের বিষয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, এটা কি ওসি প্রদীপের ঘটনা, নাকি এর সঙ্গে ভারতীরা যুক্ত আছে। এটাকে পরিস্কারভাবে পরীক্ষা করা দরকার। এ জন্য পুলিশি তদন্ত দিয়ে হবে না। একটা স্বাধীন কমিশন গঠন করতে হবে। ১০ শতাংশ পুলিশ আছে যারা প্রদীপের মতো, বাকিরা সৎ। এ ঘটনায় যদি কমিশন গঠন না হয় সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক।
তিনি বলেন, অত্যন্ত দুঃখে আছি। সম্প্রতি ঈদ গেলো। অথচ আমাদের পার্শ্ববর্তীদেশে ২৫ কোটি মানুষ তাদের নিজের ধর্ম পালন করতে পারেনি। তারা গরুর মাংস খেতে পারলো না।
প্রবীণ এ চিকিৎসক বলেন, মুসলমানদের সহনশীলতা থেকে ভারতে কিছুটা হলেও শিখা উচিত। কিন্তু তারা শিখবে না, তাদের শেখাতে হবে। শেখাতে হলে আজকে আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে। আমাদের দুর্ভাগ্য আজকে আমাদের সব রাজনৈতিক দলেরা শুধু সমবেত হওয়ার কথা বলে কিন্তু প্রতিবাদ করে না। এইসব হচ্ছে আমাদের ব্যর্থতা।
পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর, সাপ্তাহিক জয়যাত্রার নির্বাহী সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, বাসদ নেতা বজলুর রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, রফিকুল ইসলাম রিপন প্রমূখ।
রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদ আয়োজিত প্রতিবাদে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
(অব:) মেজর সিনহা হত্যাকান্ডের বিষয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, এটা কি ওসি প্রদীপের ঘটনা, নাকি এর সঙ্গে ভারতীরা যুক্ত আছে। এটাকে পরিস্কারভাবে পরীক্ষা করা দরকার। এ জন্য পুলিশি তদন্ত দিয়ে হবে না। একটা স্বাধীন কমিশন গঠন করতে হবে। ১০ শতাংশ পুলিশ আছে যারা প্রদীপের মতো, বাকিরা সৎ। এ ঘটনায় যদি কমিশন গঠন না হয় সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক।
তিনি বলেন, অত্যন্ত দুঃখে আছি। সম্প্রতি ঈদ গেলো। অথচ আমাদের পার্শ্ববর্তীদেশে ২৫ কোটি মানুষ তাদের নিজের ধর্ম পালন করতে পারেনি। তারা গরুর মাংস খেতে পারলো না।
প্রবীণ এ চিকিৎসক বলেন, মুসলমানদের সহনশীলতা থেকে ভারতে কিছুটা হলেও শিখা উচিত। কিন্তু তারা শিখবে না, তাদের শেখাতে হবে। শেখাতে হলে আজকে আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে। আমাদের দুর্ভাগ্য আজকে আমাদের সব রাজনৈতিক দলেরা শুধু সমবেত হওয়ার কথা বলে কিন্তু প্রতিবাদ করে না। এইসব হচ্ছে আমাদের ব্যর্থতা।
পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর, সাপ্তাহিক জয়যাত্রার নির্বাহী সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, বাসদ নেতা বজলুর রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, রফিকুল ইসলাম রিপন প্রমূখ।