অনলাইন
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হবে: আতিক
স্টাফ রিপোর্টার
১ আগস্ট ২০২০, শনিবার, ৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হবে। তিনি আজ শনিবার দুপুর সোয়া দুইটায় ভাটারা সাইদ নগরে কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্দিষ্ট জায়গায় অনেকে বর্জ্য রাখেন না। এই কোরবানি তিন দিনের জন্য। আজকে যে সকল পশু কোরবানি দেওয়া হবে, আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার বর্জ্য অপসারণ করব। আবার কাল, পরশুও অনেকে কোরবানি দিবেন। সেটি কিন্তু আর ২৪ ঘন্টা লাগবে না, তার আগেই অপসারণ করা হবে। সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা বিভিন্ন এলাকার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিস্থিতি তুলে ধরুন, তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। আমি নগরবাসীকে বিনয়ের সাথে অনুরোধ করব, আপনারা যারা কোরবানি দিচ্ছেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখে দিন, ডিএনসিসির পরিছন্নতা কর্মীগন তা সংগ্রহ করবে। আমরা যদি সুনাগরিক হই, তাহলে শহরটা কিন্তু পরিষ্কার থাকে। তিনি আরো বলেন, একদিকে করোনা, আরেকদিকে ডেঙ্গুর চ্যালেঞ্জ। আমরা ১১টি ওয়াটার বাউজারের মাধ্যমে ব্লিচিং পাউডার ও তরল জীবানুনাশক ছিটানো শুরু করব। আমরা একটি অ্যাপস তৈরি করে ডিএনসিসির ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে দিয়েছি। এটি ডাউনলোড করে ওপেন করে বর্জ্যের ছবি জমা দেওয়া হলে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে জানতে পারবো কোথায় বর্জ্য রয়ে গেছে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এছাড়া আমাদের কন্ট্রোল রুম ২৪ ঘন্টা খোলা আছে । সিটি কর্পোরেশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। কাউন্সিলররাও মাঠে আছে। এই শহরে আমরা থাকি, আমাদের সন্তানরা থাকে, আমাদের আত্মীয় স্বজনরা থাকে, আমরা যেন এ শহরকে সুন্দর রাখি। নগরবাসীকে অনুরোধ করব আপনারা আমাদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করুন।
বর্জ্য অপসারণ উদ্বোধনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবদুল হাই, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, নির্দিষ্ট জায়গায় অনেকে বর্জ্য রাখেন না। এই কোরবানি তিন দিনের জন্য। আজকে যে সকল পশু কোরবানি দেওয়া হবে, আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার বর্জ্য অপসারণ করব। আবার কাল, পরশুও অনেকে কোরবানি দিবেন। সেটি কিন্তু আর ২৪ ঘন্টা লাগবে না, তার আগেই অপসারণ করা হবে। সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা বিভিন্ন এলাকার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিস্থিতি তুলে ধরুন, তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। আমি নগরবাসীকে বিনয়ের সাথে অনুরোধ করব, আপনারা যারা কোরবানি দিচ্ছেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখে দিন, ডিএনসিসির পরিছন্নতা কর্মীগন তা সংগ্রহ করবে। আমরা যদি সুনাগরিক হই, তাহলে শহরটা কিন্তু পরিষ্কার থাকে। তিনি আরো বলেন, একদিকে করোনা, আরেকদিকে ডেঙ্গুর চ্যালেঞ্জ। আমরা ১১টি ওয়াটার বাউজারের মাধ্যমে ব্লিচিং পাউডার ও তরল জীবানুনাশক ছিটানো শুরু করব। আমরা একটি অ্যাপস তৈরি করে ডিএনসিসির ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে দিয়েছি। এটি ডাউনলোড করে ওপেন করে বর্জ্যের ছবি জমা দেওয়া হলে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে জানতে পারবো কোথায় বর্জ্য রয়ে গেছে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এছাড়া আমাদের কন্ট্রোল রুম ২৪ ঘন্টা খোলা আছে । সিটি কর্পোরেশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। কাউন্সিলররাও মাঠে আছে। এই শহরে আমরা থাকি, আমাদের সন্তানরা থাকে, আমাদের আত্মীয় স্বজনরা থাকে, আমরা যেন এ শহরকে সুন্দর রাখি। নগরবাসীকে অনুরোধ করব আপনারা আমাদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করুন।
বর্জ্য অপসারণ উদ্বোধনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবদুল হাই, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।