শিক্ষাঙ্গন
বেরোবির সেই কর্মচারি খোরশেদের কুশপুত্তলিকা দাহ
বেরোবি প্রতিনিধি
২৯ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের নিয়ে কটূক্তিকারী কর্মচারি খোরশেদ আলমের স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেট সংলগ্ন পার্কের মোড়ে খোরশেদ আলমের স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে তার কুশপুত্তলিকা দাহ করে তারা।
কুশপুত্তলিকা দাহ করার সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষার্থীরা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগ দেয়া হয়। সেখানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারি, যিনি এখন পর্যন্ত ক্যাম্পাসে আসেনি তিনি আমাদের শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের নিয়ে কটূক্তি করেছেন। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার (খোরশেদ আলম) স্থায়ী বরখাস্থ করবে ততদিন আন্দোলন চালিয়ে যাবে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারি খোরশেদ আলম তার ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের হকার, পতিতা, কীট, কুলাঙ্গার বলে কটূক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়। এর পরেই ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদসহ খোরশেদ আলমের স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে সরব হয়ে ওঠে বেরোবির শিক্ষার্থীরা। তবে, খোরশেদ আলম বলেন, আমি যা কিছু করেছি (ফেসবুক স্ট্যাটাসে শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের আপত্তিকর মন্তব্য) অফিসিয়াল প্রসিডিউর মেইনটেইন করেই করেছি। কোন ধরনের অফিসিয়াল প্রসিডিউর, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন- আমার কলাম, নিউজ লেখালেখি সবকিছু সম্পর্কে ভাইস চ্যান্সেলর স্যার অবগত। আমি তাকে জানিয়ে সবকিছু করেছি।
প্রসঙ্গত, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গুটিকয়েক শিক্ষকদের সংগঠন ‘নব প্রজন্ম শিক্ষক পরিষদ’র অনৈতিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন বিবৃতি এবং খোরশেদ আলমের এমন কটূক্তির প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে সমালোচনার ঝড়। বেরোবি ক্যাম্পাসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে এর তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি করেছেন।
আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেট সংলগ্ন পার্কের মোড়ে খোরশেদ আলমের স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে তার কুশপুত্তলিকা দাহ করে তারা।
কুশপুত্তলিকা দাহ করার সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষার্থীরা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগ দেয়া হয়। সেখানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারি, যিনি এখন পর্যন্ত ক্যাম্পাসে আসেনি তিনি আমাদের শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের নিয়ে কটূক্তি করেছেন। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার (খোরশেদ আলম) স্থায়ী বরখাস্থ করবে ততদিন আন্দোলন চালিয়ে যাবে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারি খোরশেদ আলম তার ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের হকার, পতিতা, কীট, কুলাঙ্গার বলে কটূক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়। এর পরেই ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদসহ খোরশেদ আলমের স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে সরব হয়ে ওঠে বেরোবির শিক্ষার্থীরা। তবে, খোরশেদ আলম বলেন, আমি যা কিছু করেছি (ফেসবুক স্ট্যাটাসে শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের আপত্তিকর মন্তব্য) অফিসিয়াল প্রসিডিউর মেইনটেইন করেই করেছি। কোন ধরনের অফিসিয়াল প্রসিডিউর, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন- আমার কলাম, নিউজ লেখালেখি সবকিছু সম্পর্কে ভাইস চ্যান্সেলর স্যার অবগত। আমি তাকে জানিয়ে সবকিছু করেছি।
প্রসঙ্গত, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গুটিকয়েক শিক্ষকদের সংগঠন ‘নব প্রজন্ম শিক্ষক পরিষদ’র অনৈতিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন বিবৃতি এবং খোরশেদ আলমের এমন কটূক্তির প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে সমালোচনার ঝড়। বেরোবি ক্যাম্পাসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক সংগঠন ও সামাজিক সংগঠনগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে এর তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি করেছেন।