বিশ্বজমিন
ফ্লোরিডায় একদিনে রেকর্ড মৃত্যু
মানবজমিন ডেস্ক
২৯ জুলাই ২০২০, বুধবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় একদিনে করোনা ভাইরাসে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড করা হয়েছে। সোমবার সেখানে করোনায় মারা গেছেন ১৮৬ জন। সব মিলে যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় জনবহুল এই রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬১১৭। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহৎ জনবহুল রাজ্য টেক্সাসে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে কমপক্ষে ৬ হাজার মানুষ। সব মিলে সোমবার নাগাদ সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ এক হাজার ৪৭৭। অন্য তিনটি রাজ্য ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, নিউ ইয়র্কে আক্রান্তের সংখ্যা কমপক্ষে চার লাখ করে। করোনা ভাইরাস মহামারিতে যুক্তরাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। সোমবার নাগাদ সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা এক লাখ ৪৮ হাজার ২৯৮। এ সময়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছিল কমপক্ষে ৪৩ লাখ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেইলি মেইল।
ফ্লোরিডায় করোনা প্রাদুর্ভাব তীব্র হওয়ার প্রেক্ষাপটে গত সপ্তাহে নির্বাচন বিষয়ক এক র্যালি বাতিল করেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ওই ইভেন্ট এখন হওয়ার কথা আগস্টের শেষের দিকে জ্যাকসনভিলে। ওদিকে অতি জনপ্রিয় লিগ বেসবল গেম স্থগিত করা হয়েছে। কারণ, মিয়ামি মারলিনস টিমের বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়ের শরীরে করোনা ভাইরাস পজেটিভ ধরা পড়েছে।
পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ যখন কমে আসা শুরু হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে তখন আবার সেখানে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গড়ে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৬ হাজার। জুনের শুরু থেকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এসব রাজ্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এ সময় প্রতিদিন সংক্রমণ রেকর্ড করা হয় কমপক্ষে ৭৭ হাজার। তবে তার পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে এখন সংক্রমণ শতকরা দুই ভাগ কমেছে বলে দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে গত সাত দিনে প্রতিদিন সংক্রমণ ৬৬ হাজারের সামান্য নিচে। সংক্রমণ কমে আসা লক্ষ্য করা গেছে করোনার হটস্পট বলে পরিচিত হয়ে ওঠা ফ্লোরিডা, টেক্সাস, অ্যারিজোনা ও ক্যালিফোনিয়াতে। সেখানে সংক্রমণের হারকে দমিয়ে রাখতে সবকিছু খুলে দেয়া থেকে বিরত থাকেন সংশ্লিষ্ট গভর্নররা ও স্থানীয় কর্মকর্তারা। তবে অন্য ২২ টি রাজ্যে সংক্রমণ বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। অন্য আটটি রাজ্যে গত সপ্তাহে সংক্রমণ কম দেখা গেছে। গত সপ্তাহে যেসব রাজ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ দেখা গিয়েছে তা হলো হাওয়াই (৮৭.৬%), নিউ জার্সি (৬৭%), আলাস্কা (৬৪%), মিসিসিপি (৫২%), কানেকটিকাট (৪৫.৭%), নেব্রাস্কা (৪৪%) ও মিসৌরি (৩৮.৭%)। ১৫টি রাজ্যে টানা তৃতীয় সপ্তাহে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। টেক্সাসে গত সাত দিনে মারা গেছেন কমপক্ষে ১০০০ মানুষ। এ রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ৫ হাজার। এ ছাড়া মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পেয়েছে যেসব রাজ্যে তা হলো জর্জিয়া (৮৯%), কানসাস(৮০%), সাউথ ক্যারোলাইনা (৭৩%), লুইজিয়ানা (৭৩%), নিউ মেক্সিকো (৬৫) ও নেভাদা (৬১%)।
ফ্লোরিডায় করোনা প্রাদুর্ভাব তীব্র হওয়ার প্রেক্ষাপটে গত সপ্তাহে নির্বাচন বিষয়ক এক র্যালি বাতিল করেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ওই ইভেন্ট এখন হওয়ার কথা আগস্টের শেষের দিকে জ্যাকসনভিলে। ওদিকে অতি জনপ্রিয় লিগ বেসবল গেম স্থগিত করা হয়েছে। কারণ, মিয়ামি মারলিনস টিমের বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়ের শরীরে করোনা ভাইরাস পজেটিভ ধরা পড়েছে।
পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ যখন কমে আসা শুরু হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে তখন আবার সেখানে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গড়ে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৬ হাজার। জুনের শুরু থেকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এসব রাজ্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এ সময় প্রতিদিন সংক্রমণ রেকর্ড করা হয় কমপক্ষে ৭৭ হাজার। তবে তার পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে এখন সংক্রমণ শতকরা দুই ভাগ কমেছে বলে দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে গত সাত দিনে প্রতিদিন সংক্রমণ ৬৬ হাজারের সামান্য নিচে। সংক্রমণ কমে আসা লক্ষ্য করা গেছে করোনার হটস্পট বলে পরিচিত হয়ে ওঠা ফ্লোরিডা, টেক্সাস, অ্যারিজোনা ও ক্যালিফোনিয়াতে। সেখানে সংক্রমণের হারকে দমিয়ে রাখতে সবকিছু খুলে দেয়া থেকে বিরত থাকেন সংশ্লিষ্ট গভর্নররা ও স্থানীয় কর্মকর্তারা। তবে অন্য ২২ টি রাজ্যে সংক্রমণ বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। অন্য আটটি রাজ্যে গত সপ্তাহে সংক্রমণ কম দেখা গেছে। গত সপ্তাহে যেসব রাজ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ দেখা গিয়েছে তা হলো হাওয়াই (৮৭.৬%), নিউ জার্সি (৬৭%), আলাস্কা (৬৪%), মিসিসিপি (৫২%), কানেকটিকাট (৪৫.৭%), নেব্রাস্কা (৪৪%) ও মিসৌরি (৩৮.৭%)। ১৫টি রাজ্যে টানা তৃতীয় সপ্তাহে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। টেক্সাসে গত সাত দিনে মারা গেছেন কমপক্ষে ১০০০ মানুষ। এ রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ৫ হাজার। এ ছাড়া মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পেয়েছে যেসব রাজ্যে তা হলো জর্জিয়া (৮৯%), কানসাস(৮০%), সাউথ ক্যারোলাইনা (৭৩%), লুইজিয়ানা (৭৩%), নিউ মেক্সিকো (৬৫) ও নেভাদা (৬১%)।