শেষের পাতা
শনাক্তের হার আরো বেড়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
দেশে করোনার রোগী শনাক্তের হার আরো বেড়েছে। ফি নেয়ার পর থেকে পরীক্ষা কম হচ্ছে। কিন্তু শনাক্তের হার বেড়ে গেছে। ১৩ই জুলাইয়ের তুলনায় শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ২৮ শতাংশ বেশি। ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ২টি। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন তিন হাজার ৫৩৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্ত হলেন এক লাখ ৯৩ হাজার ৫৯০ জন। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরো ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো দুই হাজার ৪৫৭ জনে। এ সময়ে সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৭৯৬ জন। এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন এক লাখ ৫ হাজার ২৩ জন। ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রান্ত ফোন কল এসেছে এক লাখ ২৪ হাজার ৩০৩টি। এ পর্যন্ত ফোন কল এক কোটি ৬৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১টি। গতকাল করোনা নিয়ে নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানান।
তিনি আরো জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৪ হাজার ৩০৮টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ২টি। এখন পর্যন্ত ৯ লাখ ৮০ হাজার ৪০২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৪ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে ২৭ জন পুরুষ এবং ৬ জন নারী। মোট মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ এক হাজার ৯৪০ জন এবং নারী ৫১৭ জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ২ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৫ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৭ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৫ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৩ জন, শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ২ জন, রংপুর বিভাগে ৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন রয়েছেন। হাসপাতালে ২৭ জন এবং বাসায় ৬ জন মারা গেছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৯৪৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৭ হাজার ৮৬৪ জন। আইসোলেশন থেকে ২৪ ঘণ্টায় ৭৪৫ জন এবং এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ২১৬ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশন করা হয়েছে ৩৯ হাজার ৮০ জনকে। প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে মোট ৪ লাখ ৮৩০ জনকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৯৩১ জন এবং এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৯৩ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৬১ হাজার ২৩৭ জন।
তিনি আরো জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৪ হাজার ৩০৮টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ২টি। এখন পর্যন্ত ৯ লাখ ৮০ হাজার ৪০২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৪ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ২৭ শতাংশ। মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে ২৭ জন পুরুষ এবং ৬ জন নারী। মোট মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ এক হাজার ৯৪০ জন এবং নারী ৫১৭ জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ২ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৫ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৭ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৫ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৩ জন, শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ২ জন, রংপুর বিভাগে ৩ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন রয়েছেন। হাসপাতালে ২৭ জন এবং বাসায় ৬ জন মারা গেছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৯৪৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৭ হাজার ৮৬৪ জন। আইসোলেশন থেকে ২৪ ঘণ্টায় ৭৪৫ জন এবং এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ২১৬ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশন করা হয়েছে ৩৯ হাজার ৮০ জনকে। প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে মোট ৪ লাখ ৮৩০ জনকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৯৩১ জন এবং এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৯৩ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৬১ হাজার ২৩৭ জন।