বাংলারজমিন
দিনাজপুরে পানিবন্দি দেড় হাজার পরিবার
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে
১৫ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরের প্রধান ৩টি নদীর মধ্যে একটি নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাত এবং ঢল নেমে আসা পানিতে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কমপক্ষে দেড় হাজার পরিবার। পানিবন্দি এসব মানুষ উঁচু এলাকা ও বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। করোনার এ পরিস্থিতিতে বন্যা যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চরম বিপাকে পড়েছে, মানুষ। দিনাজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফইজুর রহমান জানিয়েছেন, দিনাজপুর জেলার প্রধান ৩টি নদীর মধ্যে একটি আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মঙ্গলবার দুপুরে দিনাজপুর শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত পুনর্ভবা নদীর পানি বর্তমানে ৩২ দশমিক ৭৮০ মিটারে প্রবাহিত হচ্ছে। পুনর্ভবা নদীর বিপদসীমা ৩৩ দশমিক ৫০০ মিটার। জেলার আত্রাই নদীর ৩৯ দশমিক ৬৫০ মিটার বিপদসীমার বিপরীতে বর্তমানে ৩৯ দশমিক ৯৮০ মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ছোট যমুনা নদীর ২৯ দশমিক ৯৫০ মিটার বিপদসীমার বিপরীতে বর্তমানে ২৮ দশমিক ৯৮০ মিটারে প্রবাহিত হচ্ছে।
পুনর্ভবা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে দিনাজপুর সদর উপজেলার বাঙ্গীবেচা ব্রিজ এলাকা, বালুয়াডাঙ্গা হঠাৎপাড়া, লালবাগ, রাজাপাড়ার ঘাট, বিরল মাঝাডাঙ্গা, নতুনপাড়ার দেড় হাজারের বেশি পরিবার। দিনাজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি সার্ভেয়ার মাহাবুব আলম জানান, জেলার আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া অন্য ২টি নদী পুনর্ভবা ও ছোট যমুনা বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। উজান থেকে পানি নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের ফলে জেলার নদীগুলোর পানি বাড়ছে। দিনের মধ্যে যদি বৃষ্টিপাত হয় তাহলে নদীগুলোর পানি আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে নদীগুলোর পানি কমতে শুরু করবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
পুনর্ভবা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে দিনাজপুর সদর উপজেলার বাঙ্গীবেচা ব্রিজ এলাকা, বালুয়াডাঙ্গা হঠাৎপাড়া, লালবাগ, রাজাপাড়ার ঘাট, বিরল মাঝাডাঙ্গা, নতুনপাড়ার দেড় হাজারের বেশি পরিবার। দিনাজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি সার্ভেয়ার মাহাবুব আলম জানান, জেলার আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া অন্য ২টি নদী পুনর্ভবা ও ছোট যমুনা বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। উজান থেকে পানি নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের ফলে জেলার নদীগুলোর পানি বাড়ছে। দিনের মধ্যে যদি বৃষ্টিপাত হয় তাহলে নদীগুলোর পানি আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে নদীগুলোর পানি কমতে শুরু করবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।