বাংলারজমিন
বড়লেখায় প্রবাসীর ঘর নির্মাণে বাধা, মামলা দিয়ে হয়রানি
বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৫ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৭:৪১ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের বড়লেখার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের ইউপি সদস্যা পারুল বেগমের বিরুদ্ধে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে দুবাই প্রবাসী আব্দুল মন্নানের ক্রয়কৃত ভূমিতে ঘর নির্মাণে বাধা দেয়া ও প্রবাসীর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা, উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ৪ মাস থেকে প্রবাসীর নির্মাণসামগ্রী ঝড়-বৃষ্টিতে নষ্ট হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলার গজভাগ গ্রামের দুবাই প্রবাসী আব্দুল মন্নান একই গ্রামের মৃত মনির আলীর ছেলে আবুল হোসেনের নিকট থেকে ২০১২ সালের ৪ঠা অক্টোবর সাব-কাবালা (দলিল নং-৩৬০১) মূলে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য তিনি ঘর নির্মাণ করতে না পারলেও উক্ত জমিতে গাছের চারা রোপন করেন। গত ১৫ই মার্চ প্রবাসীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ও ভাই আব্দুল হান্নান ওই জমিতে সীমানা প্রাচীর ও ঘর নির্মাণের জন্য ইট, রড, বালুসহ নির্মাণসামগ্রী মজুত করেন। মিস্ত্রীরা কাজ শুরু করতে গেলে ওই ভূমিটি ইউপি মেম্বার পারুল বেগমের বাড়ির সম্মুখে হওয়ায় তিনি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তাদেরকে বাধা দেন। থানায় প্রবাসীর স্ত্রী, ভাইসহ স্বজনদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
সরজমিনে গেলে প্রবাসীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম, ভাই আব্দুল হান্নান জানান, ২০১১ সালে আবুল হোসেন উক্ত জমি বিক্রির বায়নাপত্র করেন। আরো ১ বছর পর প্রবাসী আব্দুল মন্নানের নামে জমি রেজিস্ট্রি করেন। গত মার্চ মাসে ক্রয়কৃত জমিতে ঘর ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করতে গেলে ইউপি সদস্যা পারুল বেগম লোকজন নিয়ে কাজে বাধা দেন এবং হামলার চেষ্টা চালান। এ ব্যাপারে কয়েক দফা গ্রামপঞ্চায়েতে সালিশ বৈঠক হলেও তিনি কারো কথা শুনেননি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন। উক্ত জমির ওপর স্থিতাবস্থা জারির জন্য ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় মামলা করেছেন, ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। প্রবাসীর স্ত্রী আরো অভিযোগ করেন, জনপ্রতিনিধির দাপট দেখিয়ে অন্যায়ভাবে পারুল বেগম প্রায় ৮ বছর পূর্বে আমার স্বামীর কেনা জমি জবরদখলের চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এলাকার মুরব্বি ফয়জুর রহমান, মজাইদ আলী মজাই, শাহাব উদ্দিন চান্দই সহ অনেকে জানান, প্রবাসী আব্দুল মন্নান ২০১২ সালে জায়গাটি ক্রয় করেন। সে সময় ইউপি সদস্যা পারুল বেগমের কোনো বাধা নিষেধ ছিল না। ২০১৬ সালে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় দাপট খাটানো শুরু করেন। তার ভয়ে লোকজন তটস্থ থাকেন। বাড়ির পাশের জমি হওয়ায় জনপ্রতিনিধির প্রভাব খাটিয়ে তিনি প্রবাসীর মি জবর দখলের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এমনকি যাকে-তাকে মামলা দিয়ে জেলে ঢুকানোর ভয়ভীতি দেখান।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুল ইসলাম জানান, একই মালিকের নিকট থেকে পারুল বেগম ৩ শতাংশ ও প্রবাসী আব্দুল মন্নান ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেছেন। উভয়ই স্ব ক্রয়কৃত জমিতে অবস্থান করছেন। কিন্তু ইউপি সদস্য পারুল বেগম কেন প্রবাসীর জায়গায় বাধা বিঘ্ন সৃষ্টি করছেন তা বোধগম্য নয়।
ইউপি সদস্যা পারুল বেগম জনপ্রতিনিধির দাপট দেখানোর অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, উক্ত জমি ক্রয়ের জন্য তিনিও আবুল হোসেনের সঙ্গে বায়নানমা করেন। সে গোপনে আব্দুল মন্নানের কাছে বিক্রি করে দেয়ায় তিনি সফি মামলা করেছেন যা বিচারাধীন রয়েছে। এটা তার বাড়ির সামনের জায়গা, কোনোভাবেই কাউকে দখল দিবেন না। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করে স্থিতাবস্থা জারি করেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার গজভাগ গ্রামের দুবাই প্রবাসী আব্দুল মন্নান একই গ্রামের মৃত মনির আলীর ছেলে আবুল হোসেনের নিকট থেকে ২০১২ সালের ৪ঠা অক্টোবর সাব-কাবালা (দলিল নং-৩৬০১) মূলে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য তিনি ঘর নির্মাণ করতে না পারলেও উক্ত জমিতে গাছের চারা রোপন করেন। গত ১৫ই মার্চ প্রবাসীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ও ভাই আব্দুল হান্নান ওই জমিতে সীমানা প্রাচীর ও ঘর নির্মাণের জন্য ইট, রড, বালুসহ নির্মাণসামগ্রী মজুত করেন। মিস্ত্রীরা কাজ শুরু করতে গেলে ওই ভূমিটি ইউপি মেম্বার পারুল বেগমের বাড়ির সম্মুখে হওয়ায় তিনি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তাদেরকে বাধা দেন। থানায় প্রবাসীর স্ত্রী, ভাইসহ স্বজনদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
সরজমিনে গেলে প্রবাসীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম, ভাই আব্দুল হান্নান জানান, ২০১১ সালে আবুল হোসেন উক্ত জমি বিক্রির বায়নাপত্র করেন। আরো ১ বছর পর প্রবাসী আব্দুল মন্নানের নামে জমি রেজিস্ট্রি করেন। গত মার্চ মাসে ক্রয়কৃত জমিতে ঘর ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করতে গেলে ইউপি সদস্যা পারুল বেগম লোকজন নিয়ে কাজে বাধা দেন এবং হামলার চেষ্টা চালান। এ ব্যাপারে কয়েক দফা গ্রামপঞ্চায়েতে সালিশ বৈঠক হলেও তিনি কারো কথা শুনেননি। উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন। উক্ত জমির ওপর স্থিতাবস্থা জারির জন্য ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় মামলা করেছেন, ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। প্রবাসীর স্ত্রী আরো অভিযোগ করেন, জনপ্রতিনিধির দাপট দেখিয়ে অন্যায়ভাবে পারুল বেগম প্রায় ৮ বছর পূর্বে আমার স্বামীর কেনা জমি জবরদখলের চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এলাকার মুরব্বি ফয়জুর রহমান, মজাইদ আলী মজাই, শাহাব উদ্দিন চান্দই সহ অনেকে জানান, প্রবাসী আব্দুল মন্নান ২০১২ সালে জায়গাটি ক্রয় করেন। সে সময় ইউপি সদস্যা পারুল বেগমের কোনো বাধা নিষেধ ছিল না। ২০১৬ সালে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় দাপট খাটানো শুরু করেন। তার ভয়ে লোকজন তটস্থ থাকেন। বাড়ির পাশের জমি হওয়ায় জনপ্রতিনিধির প্রভাব খাটিয়ে তিনি প্রবাসীর মি জবর দখলের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এমনকি যাকে-তাকে মামলা দিয়ে জেলে ঢুকানোর ভয়ভীতি দেখান।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুল ইসলাম জানান, একই মালিকের নিকট থেকে পারুল বেগম ৩ শতাংশ ও প্রবাসী আব্দুল মন্নান ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেছেন। উভয়ই স্ব ক্রয়কৃত জমিতে অবস্থান করছেন। কিন্তু ইউপি সদস্য পারুল বেগম কেন প্রবাসীর জায়গায় বাধা বিঘ্ন সৃষ্টি করছেন তা বোধগম্য নয়।
ইউপি সদস্যা পারুল বেগম জনপ্রতিনিধির দাপট দেখানোর অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, উক্ত জমি ক্রয়ের জন্য তিনিও আবুল হোসেনের সঙ্গে বায়নানমা করেন। সে গোপনে আব্দুল মন্নানের কাছে বিক্রি করে দেয়ায় তিনি সফি মামলা করেছেন যা বিচারাধীন রয়েছে। এটা তার বাড়ির সামনের জায়গা, কোনোভাবেই কাউকে দখল দিবেন না। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করে স্থিতাবস্থা জারি করেছেন।