প্রথম পাতা
করোনায় শিল্পোদ্যোক্তা নূরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১৮ পূর্বাহ্ন
দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তাদের অন্যতম যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল করোনা আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)। গতকাল বিকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে (সাবেক এ্যাপোলো) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। করোনা সংক্রমণ হওয়ায় গত ১৪ই জুন নুরুল ইসলামকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বাবুলের চিকিৎসায় এভারকেয়ারের ডা. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মাহবুবের নেতৃত্বে ১০ সদস্যবিশিষ্ট মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। এর বাইরে চীনের ৪ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক টেলি কনফারেন্সের মাধ্যমে পরামর্শ দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বাদ জোহর যমুনা ফিউচার পার্ক মসজিদ প্রাঙ্গণে সীমিত পরিসরে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে যমুনা গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এই সফল শিল্পোদ্যোক্তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গন সহ শিল্প খাতে। নুরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের, বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস সহ দেশের বিভিন্ন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা। নিউজপেপার ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নূরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। নোয়াব সভাপতি একে আজাদ স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় গভীর সমবেদনা ও মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়।
নুরুল ইসলাম বাবুলের স্ত্রী সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বর্তমান জাতীয় সংসদের এমপি সালমা ইসলাম। ছেলে শামীম ইসলাম যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তার তিন মেয়ে- রোজালিন ইসলাম, মনিকা ইসলাম এবং সোনিয়া ইসলাম যমুনা গ্রুপের পরিচালক।
যমুনা গ্রুপ বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ। ১৯৭৪ সালে নুরুল ইসলাম যমুনা গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। মেধা, দক্ষতা, পরিশ্রম ও সাহসিকতার মাধ্যমে একে একে শিল্প এবং সেবা খাতে গড়ে তোলেন ৩৮টি প্রতিষ্ঠান। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও মানুষের কর্মসংস্থান তৈরিতে নুরুল ইসলাম একজন আধুনিক চিন্তার সাহসী উদ্যোক্তা। এশিয়ার সবচেয়ে বড় শপিং মল যমুনা ফিউচার পার্ক, নির্মাণাধীন মেরিয়টস হোটেলসহ শিল্প ও সেবা খাতে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ধরে রেখেছে গ্রুপটি। ইলেক্ট্রনিক্স, বস্ত্র, ওভেন গার্মেন্টস, রাসায়নিক, চামড়া, মোটরসাইকেল, বেভারেজ টয়লেট্রিজ, নির্মাণ এবং আবাসন খাতে ব্যবসায়ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এই গ্রুপ। দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনের মালিকানাও যমুনা গ্রুপের হাতে।
আজ মঙ্গলবার বাদ জোহর যমুনা ফিউচার পার্ক মসজিদ প্রাঙ্গণে সীমিত পরিসরে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে যমুনা গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এই সফল শিল্পোদ্যোক্তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গন সহ শিল্প খাতে। নুরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের, বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস সহ দেশের বিভিন্ন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা। নিউজপেপার ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নূরুল ইসলাম বাবুলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। নোয়াব সভাপতি একে আজাদ স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় গভীর সমবেদনা ও মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়।
নুরুল ইসলাম বাবুলের স্ত্রী সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বর্তমান জাতীয় সংসদের এমপি সালমা ইসলাম। ছেলে শামীম ইসলাম যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তার তিন মেয়ে- রোজালিন ইসলাম, মনিকা ইসলাম এবং সোনিয়া ইসলাম যমুনা গ্রুপের পরিচালক।
যমুনা গ্রুপ বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ। ১৯৭৪ সালে নুরুল ইসলাম যমুনা গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। মেধা, দক্ষতা, পরিশ্রম ও সাহসিকতার মাধ্যমে একে একে শিল্প এবং সেবা খাতে গড়ে তোলেন ৩৮টি প্রতিষ্ঠান। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও মানুষের কর্মসংস্থান তৈরিতে নুরুল ইসলাম একজন আধুনিক চিন্তার সাহসী উদ্যোক্তা। এশিয়ার সবচেয়ে বড় শপিং মল যমুনা ফিউচার পার্ক, নির্মাণাধীন মেরিয়টস হোটেলসহ শিল্প ও সেবা খাতে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ধরে রেখেছে গ্রুপটি। ইলেক্ট্রনিক্স, বস্ত্র, ওভেন গার্মেন্টস, রাসায়নিক, চামড়া, মোটরসাইকেল, বেভারেজ টয়লেট্রিজ, নির্মাণ এবং আবাসন খাতে ব্যবসায়ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এই গ্রুপ। দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনের মালিকানাও যমুনা গ্রুপের হাতে।