বাংলারজমিন
ময়মনসিংহে মানবপাচারকারী জামাল গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার,ময়মনসিংহ থেকে
১২ জুলাই ২০২০, রবিবার, ৬:২২ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অভিযানে আরো এক মানবপাচারকারী রোববার রাতে গ্রেফতার হয়েছে। তার নাম জামাল উদ্দিন। সে ফুলপুর থানার চোটশুনই গ্রামের নজর মাহমুদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ফুলপুর থানায় মামলা হয়েছে।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান, গ্রেপ্তারকৃত মানবপাচারকারী জামাল উদ্দিন ফুলপুর থানার অসংখ্য লোজকনকে উচ্চ বেতনে এবং ভাল চাকরি দেয়ার প্রলোভনে ফেলে সৌদি পাঠানোর নামে তাদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা সুকৌশলে হাতিয়ে নেন। এদের অনেককে সৌদিতে পাঠানো হলেও তারা সেখানে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এই দালাল চক্রের মাধ্যমে ৭ বাংলাদেশী সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়ে গত ৮ মাস যাবৎ মানবেতর জীবন-যাপন করছে। উচ্চ বেতনের চাকরি দেওয়ার নামে জামাল উদ্দিন ফুলপুরের দেওলা গ্রামের সেলিম মিয়া, চর আশাবট গ্রামের সোহেল মিয়া, রঘুরামপুর গ্রামের খোকা মিয়া, রমজান আলী দেওলা গ্রামের মোখলেছুর রহমান ও পানিহরী গ্রামের তানিম মিয়ার কাছ থেকে ৩৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আদায় করে তাদেরকে সৌদি পাঠায়। বর্তমানে তারা সৌদি আরবে নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে এবং না খেয়ে মানবতর জীবন যাপন করছে। এ ধরণের মানবিক বিষয় তুলে ধরে বাংলাদেশ পুলিশের ফেইসবুক পেইজে তারা একটি পোষ্ট করে। যা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স গুরুত্ব বিবেচনা করে ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামানকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশ দেন। বিদেশে করুন ও মানবেতর দিনাতিপাত করার তথ্য পেয়ে মানবিক পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামান বিষয়টি প্রাথমিক তদন্ত পূর্বক দালাল চক্রকে সনাক্ত এবং
তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) নির্দেশ দেন। ডিবির ওসি শাহ কামাল পুলিশ সুপারের নির্দেশে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে দালাল চক্রকে সনাক্ত করেন। পরে সৌদিতে মানবপাচারের অন্যতম হোতা দালাল জামাল উদ্দিনকে রবিবার রাতে গ্রেপ্তার করে। তার বাড়ি ছোট শুনই গ্রামে। তার পিতার নাম নজর মামুদ। ডিবির ওসি আরো বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মানবপাচারকারী জামাল উদ্দিন পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তার অপরাধের দায় স্বিকার করেছে। এ ঘটনায় মো. আকরাম বাদি হয়ে ফুলপুর থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ এর ৬(২)/৭/৮(২) দায়ের করেছেন। দালালচক্রের অন্যান্য সদস্যদের পরিচয় নিশ্চিতে আরো অধিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চেয়ে রোবার জামাল উদ্দিনকে আদালতে পাঠিয়েছে।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান, গ্রেপ্তারকৃত মানবপাচারকারী জামাল উদ্দিন ফুলপুর থানার অসংখ্য লোজকনকে উচ্চ বেতনে এবং ভাল চাকরি দেয়ার প্রলোভনে ফেলে সৌদি পাঠানোর নামে তাদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা সুকৌশলে হাতিয়ে নেন। এদের অনেককে সৌদিতে পাঠানো হলেও তারা সেখানে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এই দালাল চক্রের মাধ্যমে ৭ বাংলাদেশী সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়ে গত ৮ মাস যাবৎ মানবেতর জীবন-যাপন করছে। উচ্চ বেতনের চাকরি দেওয়ার নামে জামাল উদ্দিন ফুলপুরের দেওলা গ্রামের সেলিম মিয়া, চর আশাবট গ্রামের সোহেল মিয়া, রঘুরামপুর গ্রামের খোকা মিয়া, রমজান আলী দেওলা গ্রামের মোখলেছুর রহমান ও পানিহরী গ্রামের তানিম মিয়ার কাছ থেকে ৩৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আদায় করে তাদেরকে সৌদি পাঠায়। বর্তমানে তারা সৌদি আরবে নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে এবং না খেয়ে মানবতর জীবন যাপন করছে। এ ধরণের মানবিক বিষয় তুলে ধরে বাংলাদেশ পুলিশের ফেইসবুক পেইজে তারা একটি পোষ্ট করে। যা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স গুরুত্ব বিবেচনা করে ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামানকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশ দেন। বিদেশে করুন ও মানবেতর দিনাতিপাত করার তথ্য পেয়ে মানবিক পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামান বিষয়টি প্রাথমিক তদন্ত পূর্বক দালাল চক্রকে সনাক্ত এবং
তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) নির্দেশ দেন। ডিবির ওসি শাহ কামাল পুলিশ সুপারের নির্দেশে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে দালাল চক্রকে সনাক্ত করেন। পরে সৌদিতে মানবপাচারের অন্যতম হোতা দালাল জামাল উদ্দিনকে রবিবার রাতে গ্রেপ্তার করে। তার বাড়ি ছোট শুনই গ্রামে। তার পিতার নাম নজর মামুদ। ডিবির ওসি আরো বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মানবপাচারকারী জামাল উদ্দিন পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তার অপরাধের দায় স্বিকার করেছে। এ ঘটনায় মো. আকরাম বাদি হয়ে ফুলপুর থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ এর ৬(২)/৭/৮(২) দায়ের করেছেন। দালালচক্রের অন্যান্য সদস্যদের পরিচয় নিশ্চিতে আরো অধিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চেয়ে রোবার জামাল উদ্দিনকে আদালতে পাঠিয়েছে।