বিশ্বজমিন
পোশাক শিল্পের ক্রয়াদেশ বাতিল ঠেকাতে আইএলওকে অনুরোধ বাংলাদেশের
মানবজমিন ডেস্ক
১০ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন
বিশ্বজুড়ে পোশাকের ক্রেতারা যাতে তাদের ক্রয়াদেশ বাতিল না করে সে জন্য তাদের ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য আন্তর্জাতিক লেবার অর্গানাইজেশনকে (আইএলও) অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। এরইমধ্যে এই ক্রয়াদেশ বাতিলের কারণে দেশের অনেক গার্মেন্টস মালিক বাধ্য হয়েছেন তাদের কারখানা বন্ধ করে দিতে। এ নিয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান বৃহস্পতিবার আইএলওকে বৈশ্বিক ক্রেতাদের ওপর চাপ বৃদ্ধির অনুরোধ জানান। কোভিড-১৯ নিয়ে আইএলওর ভার্চুয়াল বৈশ্বিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি এ অনুরোধ করেন।
তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের উলেখ্যযোগ্য হারে রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে। এরমধ্যে সবথেকে বেশি খারাপ অবস্থা তৈরি পোশাকশিল্পে। বিশ্বজুড়ে ক্রেতারা তাদের ক্রয়াদেশ বাতিলের কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান তিনি। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিশ্বের দেশগুলোতে যে প্রভাব পড়েছে তা নিয়ে আলোচনা করতেই এই ভার্চুয়াল সম্মেলন আয়োজন করেছে আইএলও।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে প্রবাসী শ্রমিকদের চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইএলওকে ভুমিকা রাখার আহবান জানান। তিনি বলেন, বিদেশে বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিকরা তাদের চাকরি হারাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রবাহেও এর বড় ধরণের প্রভাব পড়েছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা যাতে আরো চাকরি না হারান সেটি নিয়ে কাজ করতে হবে আইএলওকে। তিনি আরো বলেন, এই প্রতিকুল সময়েও বাংলাদেশ সরকার আইএলওর সঙ্গে কাজ করে যেতে চায়। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকশই উন্নয়নের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা সফল করতেও বাংলাদেশ কাজ করবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের উলেখ্যযোগ্য হারে রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে। এরমধ্যে সবথেকে বেশি খারাপ অবস্থা তৈরি পোশাকশিল্পে। বিশ্বজুড়ে ক্রেতারা তাদের ক্রয়াদেশ বাতিলের কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান তিনি। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিশ্বের দেশগুলোতে যে প্রভাব পড়েছে তা নিয়ে আলোচনা করতেই এই ভার্চুয়াল সম্মেলন আয়োজন করেছে আইএলও।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে প্রবাসী শ্রমিকদের চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইএলওকে ভুমিকা রাখার আহবান জানান। তিনি বলেন, বিদেশে বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিকরা তাদের চাকরি হারাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রবাহেও এর বড় ধরণের প্রভাব পড়েছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা যাতে আরো চাকরি না হারান সেটি নিয়ে কাজ করতে হবে আইএলওকে। তিনি আরো বলেন, এই প্রতিকুল সময়েও বাংলাদেশ সরকার আইএলওর সঙ্গে কাজ করে যেতে চায়। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকশই উন্নয়নের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা সফল করতেও বাংলাদেশ কাজ করবে বলে জানান তিনি।